নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
একটি ভিডিও ক্লিপ থেকে নিচের ঘটনাটি শুনলাম।
আমেরিকান এক ভদ্রলোক নিয়মিতই হান্টিংয়ে যান। বাড়িতে তাঁর স্ত্রী ঘর সামলান, সন্তানদের দেখে রাখেন। সন্ধ্যায় ভদ্রলোক বাড়ি ফিরে আসেন।
একদিন বৌ লক্ষ্য করে, ভদ্রলোক হান্টিংয়ে যান ঠিকই, কিন্তু কখনই কোন শিকার নিয়ে ফিরেন না।
সন্দেহ জাগাটা অস্বাভাবিক কিছু না।
তাই তিনি পরেরবার ক্রসবো সরিয়ে রাখেন।
তাঁর বিশ্বাস ছিল স্বামীর ফোন আসবে, জানতে চাইবে ক্রসবো কি তিনি বাড়িতে ফেলে গেছেন, নাকি বৌ সরিয়েছে ইত্যাদি। কিন্তু কোন কল এলো না। ভদ্রলোক যথারীতি কোন শিকার ছাড়াই বাড়িতে ফিরেন, এবং এই নিয়ে কোন আলোচনাও করেন না।
মহিলা নিশ্চিত হয়ে যান ঘটনা মোটেই সামান্য কিছু না।
পরেরবার তিনি গাড়িতে জিপিএস ট্র্যাকার যুক্ত করে দেন। ভদ্রলোক বাড়ি ছাড়তেই মহিলা তাঁর বাচ্চাকাচ্চাদের নিয়ে নিজের মায়ের বাড়িতে রেখে ট্র্যাক ফলো করতে শুরু করেন। তাঁর সন্দেহই ঠিক। ভদ্রলোক শিকারের নির্দিষ্ট এলাকা থেকে দুইশো মাইল উল্টোদিকে অবস্থান করছেন।
মহিলা রাগে কিড়মিড় করতে করতে গিয়ে দেখেন সেটি একটি মোটেল। এবং পার্কিংলটে ওর স্বামীর গাড়ির পাশেই স্বামীর বেস্ট ফ্রেন্ডের স্ত্রীর গাড়ি পার্ক করা।
মহিলা আজকেই কেয়ামত নামায় ফেলবেন ভেবে গাড়ি থেকে নেমে মোটেলের দিকে এগুতেই দেখেন লবিতে সেই বেস্ট ফ্রেন্ডের স্ত্রী দাঁড়ানো।
রাগে কাঁপতে কাঁপতে গালাগালি করতে করতে ঐ মহিলার দিকে এগিয়ে গেলে সেই মহিলাও বলেন, "দাঁড়াও! তুমি কি বলছো আমিও বুঝতে পারছি না। আমার স্বামীও প্রতিবার হান্টিংয়ের নাম করে বের হয়। কখনই কিছু নিয়ে ফেরত আসে না। সন্দেহ হওয়ায় আমার গাড়ি ওকে দিয়ে দিলাম এবং গাড়ি ট্র্যাক করে এখানে এসে দেখি তুমি! আমিতো ভেবেছি, তোমার সাথেই কোন সম্পর্ক আছে ওর!"
দুই মহিলা এরপরে মোটেল ম্যানেজারকে ধরেন ওরা কোথায় কোন রুমে আছে। দিতে না চাইলে ওকে ঘুষ দিয়ে তথ্য বের করে।
তারপরে দুই মহিলা সেই রুমে তেড়েমেড়ে উপস্থিত হয়, এবং দরজা খুলে যা দেখে তার জন্য ওরা কেউই প্রস্তুত ছিল না। ওদের দুইজনের বর ছাড়াও সেই রুমে ওদেরই নেইবারহুডের আরও গন্যমান্য মোট দশজন পুরুষ উপস্থিত। বাকিটা বললাম না।
মহিলা বললেন, "অথচ আমার এক্স হাজব্যান্ড ও ওর বন্ধুবান্ধবরা চরম পর্যায়ের হোমোফোবিক ছিল। এখন বুঝি, কেউ অতিরিক্ত কিছু করলে সেটাতেই সন্দেহ করা উচিত।"
অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ!
১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হাহা।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: গল্পের নাম শিকার হলে ভাল হয়। স্বামিরা শিকার করতে যায় আর স্ত্রীরা স্বিকার করে স্বামিদের
১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হাহা
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ!!
১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: বিপদের কথা
১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
খুব আগ্রহ নিয়ে চরম উত্তেজনাকর পরিণতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। শেষে এসে এ দৃশ্য দেখতে হবে, তা অবশ্য কল্পনাতীত ছিল