নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ছোট ভাই বা বাচ্চা এইচএসসি দিলে আমি যা বলতাম

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৯

পড়াশোনা হওয়া উচিত আনন্দের বিষয়। নতুন কিছু জানবো, সেটা প্র্যাকটিক্যাল জীবনে এপ্লাই করবো, তারপরে সেই সূত্রে আরও নতুন নতুন কিছু শেখা হবে ইত্যাদি।
যেমন স্কুলে গণিত শিখলাম। পাঁচ থেকে চার গেলে থাকে বাকি এক।
বাবার সাথে বাজারে গেলাম। আট টাকার চকলেট কিনলাম। বাবা দশ টাকার নোট দিলেন। ফেরত এলো দুই টাকা! ওয়াও! কী যে শিহরন বয়ে যেত মনে!
তারপরে ধরা যাক ক্লাসে একটা কবিতা/ছড়া শিখলাম। গল্প শিখলাম। নিজে তখন চেষ্টা করলাম বানিয়ে বানিয়ে লিখতে। শব্দের পর শব্দ বসিয়ে কিছু একটা লিখলাম।
"সিনেমা দেখেছি, আরও দেখবো, হয়নি মন তৃপ্ত।
শেখালে প্রেম, জানলাম এর শিক্ষা থাকে গুপ্ত!
সমাজ অভিশপ্ত, তপ্ত মোদের রক্ত
মোরা জায়েদ খানের ভক্ত! জায়েদ খানের ভক্ত!"
ফিলিংটাই অন্যরকম!
আমাদের দেশে হয়ে গেছে ঠিক উল্টা। পোলাপান স্কুলে যেতে না যেতেই শুরু হয় প্রেশার। ক্লাসের মধ্যে ফার্স্ট হতে হবে। অমুক তমুক ফার্স্ট হয়ে যাচ্ছে, ওদের পা ধোয়া পানি খেতে হবে। কিছু প্যারেন্টসতো ওদের গু খেতে বলেন। এতে যদি বিদ্যা বাড়ে!
বিদ্যাতো বাড়েই না, উল্টো সেসব পোলাপানদের প্রতি জেলাসি তৈরী হয়। ফার্স্ট বয়/গার্ল নিজের নোট শেয়ার করবে না। জন্ম থেকেই সে অহংকারী আর হিংসুইট্টা হয়ে বড় হয়। ক্লাসের রোল নম্বর অনুযায়ী বন্ধুত্ব করে। ছোট শিশুটার কি দোষ? ওর বাবা মাই জিজ্ঞেস করেন, "রহিমের রোল নম্বর কত?"
"জিজ্ঞেস করিনি।"
"কালকে অবশ্যই জিজ্ঞেস করবে।"
পরদিন উত্তর আসে, "পঞ্চাশ।"
"কী! ওতো বাজে ছেলে! খবরদার, ওর সাথে যেন মিশতে না দেখি! করিমের সাথে মিশবে। ওর রোল নাম্বার এক।"
"কিন্তু করিমতো আমার সাথে মিশে না।"
"মিশবে না কেন?"
"ও বলে আমার রোল নাম্বার পঁচিশ। ওর মা বলে দিয়েছে যাদের রোল নম্বর দশের উপরে, ওদের সাথে বন্ধুত্ব না করতে।"
"তবুও চেষ্টা করবে। এই বয়সেই এত হিংসুইট্টা বানাচ্ছে! কেমন বাবা মা ওর?"
বড় হয়েও অনেক বাচ্চা বদমাইশ থেকে যায়। "টিম ওয়ার্ক" - মানে দলের সবাই একজন আরেকজনের জন্য এগিয়ে আসবে, সাহায্য করবে, এবং দলীয়ভাবে একটা গোল এচিভ করবে, যা কর্পোরেট আমেরিকার সবচেয়ে বড় রিকোয়ারমেন্ট, সেটার মাম্মি ড্যাডি এক করে ফেলি আমরা!
পলাশীর প্রান্তরের সবচেয়ে বড় শিক্ষা ছিল মীরজাফরকে বিশ্বাস করাটা ভুল ছিল, এবং মীরজাফরি করেও যে পরিণতি সবসময়েই খারাপ হয় সেটা। না মীরজাফর নিজে সুখ করতে পারলো, উল্টো দেশকে দুইশো বছরের জন্য গোলাম বানিয়ে দিল।
কিন্তু আমাদের ৯০% পোলাপানের ফোকাস থাকে কত সালের কত তারিখে পলাশীর যুদ্ধ হয়েছে, কোন ময়দানে হয়েছে, সেই যুদ্ধ ময়দানের পাশ দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গেছে ইত্যাদি। হু কেয়ার্স যদি পলাশীর যুদ্ধ ১৭৫৭ সালের পরিবর্তে ১৯০০ সালে হতো, পলাশীর প্রান্তরের পাশে দিয়ে পদ্মা বয়ে যেত কিংবা অন্য কিছু। ইতিহাসের মূল শিক্ষাতো সন তারিখ না, এইটাই আমরা বুঝি না। স্কুল, বোর্ড এমনকি বিসিএস পরীক্ষাতেও এমনই প্রশ্ন আসে, কাকে দোষ দেবেন?
ভাষা আন্দোলনের মূল শিক্ষা ছিল মাতৃভাষার সম্মান আদায়। পৃথিবীর কোন ভাষার সাথেই আমাদের দ্বন্দ্ব নেই, আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে সম্মান দিতে চাই। অথচ আমরা "১৯৫২এর ২১শে ফেব্রুয়ারিতেই" আটকে যাওয়ায় এখন "বাংলিশ জেনারেশনে" দেশ ভরে গেছে।
"৭১এর চেতনা" বিক্রি করে অনেকেই দেশকে লুটেপুটে খাচ্ছে। "চেতনা" একটি গালি হয়ে গেছে। অথচ ৭১এর চেতনাটা কি সেটাই শিখতে পারে নাই ৭১ পরবর্তী প্রজন্ম।
ধর্মের ব্যাপারেও ঘটনা একই। দাড়ি টুপি পরে তুমি শিশু বলাৎকার করো, মানুষ খুন করো, গোপনে ব্যাভিচার করো, হিজাব মাথায় ঘুষ খাও, কুটনামি করো, মানুষের সংসার ভাঙ্গ - কোন সমস্যা নাই। কিন্তু অমুক নারী, সে যতই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুক, গরিব এতিম মিসকিনদের পাশে দাঁড়াক, আল্লাহর সৃষ্টির হক আদায়ে যতই সিরিয়াস হোক - ওকে নিয়ে মন্তব্য করতেই হবে।
এই যে এইচএসসি পরীক্ষা চলছে, ছোট ছোট বাচ্চাদের উপর যে মানসিক প্রেসার পড়ছে, যেন ওরা একেকজন যুদ্ধে যাচ্ছে। ওদের জীবন মরন, দেশের ইজ্জত, মা বাবা বোনের ইজ্জত, সবকিছু নির্ভর করছে ওদের জিপিএ ফাইভ পাওয়া না পাওয়ার উপর। প্রয়োজনে ইন্টারভিউতে "আই এম জিপিএ ফাইভ" বলুক সমস্যা নাই, জিপিএ ফাইভ পেতেই হবে।
আমার কলিগ অমুকের বাচ্চা জিপিএ ফাইভ পেয়েছে, আমারটা পায়নি! হায় হায়! এখন লোক সমাজে আমার মাথা নিচু হয়ে গেল! আমরা নিজেরাই যদি একেকজন এত বড় তালেবর হতাম, তাহলে আমরা কেন দেশের প্রেসিডেন্ট হলাম না?
মুখস্ত বিদ্যা আর নকলের মাঝে যে পার্থক্য নাই, সেটা কয়জন বুঝে? এর প্রভাব আমরা লক্ষ্য করছি যেকোন ক্ষেত্রেই। ফেসবুকেই লোকে অমুক তমুকের লেখা কপি পেস্ট করে নিজের বলে চালিয়ে দিচ্ছে, একটা লেখা লিখলাম, যা বললাম না, সেটাই বলেছি ধরে নিয়ে দশ হাত লম্বা কমেন্ট করে বসে।
চাকরির ক্ষেত্রে দেখা গেল অতি বেসিক বিষয়গুলো কয়েকবার বুঝাতে হচ্ছে। কলিগদের সাথে রেসিজম, সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট ইত্যাদি করছে। এথিক্স বলে একটা বিষয় পৃথিবীতে আছে, সেটার যেন কোন অস্তিত্বই নেই। দাড়ি টুপি মাথায়, ব্যাকগ্রাউন্ডে ঝুলছে বড় কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষার ডিগ্রি। অথচ নির্লজ্জের মতন ঘুষ খাচ্ছে।
ক্লাস ফাইভে থাকতে শিখেছিলাম জ্বলন্ত কয়লার উপর ভেজা পায়ে হাঁটলে শরীরের চামড়া পুড়ে না। ক্লাস ফাইভের বিজ্ঞান বই সবার জন্যই সমান। ক্লাস নাইনে উঠে আমরা ফিজিক্স কেমেস্ট্রি নিয়ে আলাদা হয়েছি। ভন্ড সাধু, ভন্ড পীরদের ভণ্ডামি বের করে ফেলেছি ভেবে সেদিন সেই এগারো বছর বয়সেই কী যে শিহরিত হয়েছিলাম! তারপরে নিজে থেকেই কিছু স্ট্রিট ম্যাজিক ট্রিক্স শিখে আরেকটু এডভান্স লেভেলে এই ভন্ড শনাক্ত করতে শুরু করি। এতে নিজের ভিতর যে কনফিডেন্স তৈরী হয়েছে সেটা তুলনাহীনা। একবার শুধু এই ম্যাজিক ট্রিক্স শেখার কারণেই মতিঝিলে এক বাটপারের বাটপারি ধরে ফেলেছিলাম। দশ বারো হাজার টাকা বেঁচে গিয়েছিল সেদিন।
অথচ এক "কথিত" মাস্টার্স পাশ ছেলেকে সেদিন বলতে দেখলাম "না ভাই, আমি বিশ্বাস করি না। হাত ভেজা থাকলেই জ্বলন্ত কয়লা ধরা যাবে? কিভাবে সম্ভব? পৃথিবীতে বাস্তবেই কিছু মানুষ অলৌকিক ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়।"
এর সাথে আর কি তর্ক করবেন? দোষটা কার উপর দিবেন? বিজ্ঞান বইতো সবাই একই পড়েছি। ওর মার্ক্স্ আমার চেয়ে নিশ্চই অনেক বেশিই ছিল। লাভটা কি হলো?
আমাদের কি উচিত না বাচ্চাদের উপর থেকে প্রেসার কমিয়ে দেয়া?
আমার ছোট ভাই বা বাচ্চা এইচএসসি দিলে আমি যা বলতাম, সেটা লিখেই শেষ করি।
জীবনে যা পড়বে, মন দিয়ে পড়বে। ভাল রেজাল্ট করার চেষ্টা করবে। তোমার চেষ্টার যেন কমতি না থাকে। সারাদিন ফেসবুকিং, টিকটক, ইউটিউব ইত্যাদিকে চেষ্টা বলে না। মাঠে খেলাধুলা করো, যদি আসলেই তুমি ভাল খেলোয়াড় হও, আমিই তোমাকে একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দিব। আর যদি ভাল খেলোয়াড় না হও - তাহলে পড়ালেখা ছাড়া তোমার বিকল্প নেই। এমনিতেও পড়ালেখা সবার আগে। যত পরিশ্রম করবে, জীবনে তত উন্নতি করবে। ইঞ্জিনিয়ারিং/মেডিকেলে চান্স না পেলেও সমস্যা নাই। জীবন অনেক লম্বা। পড়ালেখা চালিয়ে যাও। যদি জানো কিভাবে প্র্যাকটিক্যাল জীবনে এপ্লাই করতে হয়, তাহলে কোনদিনই কোন শিক্ষা অকাজে ব্যয় হয়না।
প্রতিবছর রেজাল্টের দিন পোলাপানের আত্মহত্যা, অমুক তমুক প্রতিষ্ঠানে চান্স না পেলে আত্মহত্যা, নকলের মহোৎসব ইত্যাদি সব কি রে ভাই? কেন হচ্ছে এমন? শুধু বাচ্চাদের দোষ? অবশ্যই না। ৯০% এর উপরে আমাদের অভিভাবকদের দোষ। আমরাই ওদের উপর অতিরিক্ত প্রেসার দিয়েছি।
আমার এক চাচা ছিলেন, উনার ছেলে পড়াশোনায় অত ভাল ছিল না। রেজাল্ট হতো বরাবরই টেনেটুনে পাশ। কিন্তু এতেই উনি খুশিতে মিষ্টি বিতরণ করতেন। আড়ালে অনেকেই উনাকে নিয়ে হাসতো। তবে সামনা সামনি উনাকে কথা শোনাবার সাহস কারোর হতো না। উনি নিজেই গর্বের সাথে ওনার ছেলের রেজাল্ট শোনাতেন। এতে বাকিদের কুটনামীর কনফিডেন্স নষ্ট হয়ে যেত। এইটা খুবই ইম্পরট্যান্ট বিষয়। যেই মুহূর্তে ওরা দেখবে আপনি লুকানোর চেষ্টা করছেন, আপনি লজ্জিত, তখনই আপনাকে দুর্বল পেয়ে ওরা চড়াও হবে। আপনি আগে থেকেই শক্ত থাকলে কারোর সাহসই হবে না আপনার সামনে ফাত্রামি করার।
আজকে এত বছর পরে দেখি উনার ছেলেই জীবনকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে নিয়েছে। চমৎকার একটি পরিবার আছে তাঁর। সুখেই দিন কাটছে। তখনকার সময়ে অনেক "ভাল ভাল স্টুডেন্ট" - সেটা করতে পারেনি। অমুক তমুক করাপশনে জড়িয়েছে, কিংবা আরও খারাপ কিছুতে। পয়সা এসেছে, সমাজে প্রতিপত্তি এসেছে, কিন্তু সুখ আসেনি।
এখন বুঝি, সেই চাচাই সফল পিতা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

শায়মা বলেছেন: খুবই সুন্দর একটা লেখা।

আমার মাও বলতেন খবরদার সেকেন্ড হওয়া যাবে না। ১০/১২ রোলের বাচ্চারা ভালো না। তার পড়ালেখা করে না।। কাউকে খাতা দেখাবি না হেন তেন এবং আমার সময়ের অন্য অনেকের বাবামায়েরাই এমনটা বলতেন এখনও বলে বরং আমি দেখেছি কম্পটিশন ওয়ার্ল্ড হলেও কিছু কিছু বাবা মায়েরা এই সব ফার্স্ট সেকেন্ডে পাত্তা দেয় না ভালো মানুষ হতেও শেখায়। তবে টিচারদেরও কিছু দায়িত্ব আছে-

আমার ক্লাসে বাচ্চারা বন্ধুদের নামে কম্প্লেইন করলে প্রথমে আমি তাকে বলি তোমাকে যে মেরেছে তুমি কি তাকে বলেছো তুমি আমার সাথে ঠিক কাজটা করোনি। আর কখনও আমাকে এমন বলবে না বা মারবে না। প্রথম কাজটাই টিচারকে কম্প্লেইনের আগে বন্ধুকেই কারেক্ট করাবার চেষ্টা করতে শিখতে হবে। মিসবিহেবের চাইতে ভালোবিহেভিয়া দিয়ে বেশি মানুষকে কনভিন্স করা যায়।

বাবা মায়েদেরকে আমি একই কথাই বলি একা একা কিছু শিখে ফেলে আসলে কোনো লাভ নেই আনন্দও নেই। সবাইকে নিয়ে কোনো কিছু করতে পারাটাই আসলে আনন্দের। আমাদের স্কুলে অবশ্য ফার্স্ট সেকেন্ড নেই। ক্লাস ফোর পর্যন্ত পরীক্ষাও নেই।

মাঝে মাঝে বাবামায়েরা জানতে আসে বাসায় কি পড়াবো কি করাবো সিলেবাস কি। আমি বলি কিছুই পড়াবেন না। সিলেবাসও এখন বলবো না। ক্লাস পারফর্মেন্স রিপোর্ট কার্ডে কি কি পড়িয়েছি সব সিলেবাস পেয়ে যাবেন। তার আগেই যদি বাচ্চা কোনো কিভছুতে দূবল হয়ে যায় আপনার সহযোগীতা লাগে আমি নিজেই জানাবো।

কত কিছুই লিখেছো ভাইয়া। পুরো পোস্টই ভাবনার বিষয় আর সকলেরই পড়া উচিৎ ভাবাও উচিৎ।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: খুব ভাল কমেন্ট করেছেন। অনেক সমৃদ্ধ মন্তব্য।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আধুনিক চিন্তা ভাবনা।
আমাদের রবীন্দ্রনাথও এই কথাই বলেছেন।
পড়ালেখা হচ্ছে আনন্দের বিষয়।

সুন্দর লেখা। অনেকদিন পর একটা নিরপেক্ষ লেখা লিখলেন। এবং ধর্মের ছোঁয়া কম।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: লোকজন বুঝলেই হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.