নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেন ২০ বছর পরে লোকে না বলে যে \'এরচেয়েতো খালেদা হাসিনাই ভাল ছিল।\'

০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

অবশেষে দেশ আবারও স্বৈরাচারমুক্ত হলো। দেশবাসীকে বিজয়ের অভিনন্দন!
গতকালই স্বৈরাচার বিরোধী সমাবেশে আমার এক দুলাভাই, যিনি এরশাদের পতন দেখেছেন, তিনি বলেন, "দোয়া কর, যেন ২০ বছর পরে লোকে না বলে যে 'এরচেয়েতো খালেদা হাসিনাই ভাল ছিল।'"
কথাটার মর্মার্থ খুবই গভীর।
এরশাদের সময়ে আমরা ছিলাম একেবারেই শিশু, কিছুই মনে নেই। খালেদা-হাসিনা যুগে বেড়ে উঠেছি। এবং যা দেখেছি, তাতো চোখের সামনেই আছে।
আমার বৌ তাই মাঝ রাত থেকেই লাফাচ্ছে "আমরা স্বাধীন হয়ে গেছি! আমরা স্বাধীন হয়ে গেছি!"

একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্বৈরাচারীরা বারবার ভুল যায়। "সহমত স্যার/ম্যাডাম/ভাই" ধরনের চাটুকারদের কারণেই ওদের ডুবতে হয়। সরকার যদি শুরু থেকেই গঠনমূলক সমালোচনা নিতে পারতো, দমন পীড়ন, স্বেচ্ছাচারিতা, বাক স্বাধীনতাহরণ ইত্যাদি বাদ দিত, কথায় কথায় জামাত-শিবির গেম প্লে না করে সমস্যার মূলে গিয়ে সমাধান করতো, বিরোধীদের সাথে সাথে নিজের দলের চোরদেরও সামলাতো, তাহলে আজকে বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে এইভাবে মাথা নত করে চোখের পানি ফেলে হেলিকপ্টারে চেপে চোরের মতন দেশ ত্যাগ করতে হতো না।
উনারতো ভাগ্য ভাল যে উনি পালিয়ে যেতে পেরেছেন। উনার বিরুদ্ধে ছাত্র ও সাধারণ মানুষ হত্যার মামলা হবে। তাঁর গ্রেফতার হওয়ার কথা। ফাঁসি বা জেলতো হবেই। এখন বিদেশে পালিয়ে গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে আরামসে বাকি জীবন কাটিয়ে দিবেন।

এখন কোথায় ওবায়দুল কাদের, আরাফাত, পলক বা "শেখ হাসিনার পাশে আছি" ভাই ব্রাদাররা? কারোরতো শুরুতেই বলা উচিত ছিল "ম্যাডাম, ছাত্ররা যা চাইছে, আলোচনার ভিত্তিতে সমাধান করে নিন। ওদের দাবিটা মোটেই অন্যায্য নয়।"
আমি নিশ্চিত কেউ হয়তো বলেছিলো, কিন্তু দম্ভের কারনে তিনি ওদের পাত্তা দেননি।
অথবা কেউ বলারই সাহস করেনি। জানে, দম্ভের কারণেই তিনি শুনবেন না।
তিনি শুনেছেন ওবায়দুল কাদেরের কথা "রাজপথে ছাত্রলীগ ওদের দেখে নিবে।"
সাথে ঘেউ ঘেউ করেছে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন "স্বঘোষিত রাজাকারদের ক্যাম্পাসছাড়া করবে ছাত্রলীগ।"
পুলিশ গুলি চালালো আবু সাঈদের বুকে।
বিস্মিত যুবকটা কি বুঝতে পেরেছিল এই গুলির মধ্য দিয়েই পনেরো বছরেরও বেশি সময় ধরে একচেটিয়া স্বৈরাচারী সরকারের পতন শুরু হয়ে গেছে?
আহারে বেচারা! দেখে যেতে পারলো না। ওর মা বলেছিল, "আমার ছেলেকে চাকরি দিবা না ভাল কথা, মেরে ফেললে কেন?"
প্রতিটা সাধারণ মানুষের বুকে এসে বিঁধেছে প্রশ্নটা।
এর আগে পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমে অতি সহজেই সমাধান সম্ভব ছিল। ৯ দফা কেন, একশো দফা, হাজার দফা দাবিও সমাধান সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী চাইলেই মমতাময়ী জননী হতে পারতেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেই কঠিন থেকে কঠিন হৃদয় ব্যক্তিরও মন দ্রবীভূত হতে বাধ্য। মনে আছে, বহু আগে পুরান ঢাকায় বিয়ের অনুষ্ঠানে আগুনে ঝলসে মারা যায় বর ও কনে বাড়ির আত্মীয়স্বজন। বিয়ে পন্ড হয়। শেখ হাসিনা গণভবনে সেই দম্পতির বিয়ে দিয়েছিলেন। আমার অতি ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, যিনি দুইচোখে আওয়ামীলীগকে দেখতে পারতেন না, যিনি বিশ্বাস করতেন ইবলিসকেও বিশ্বাস করা যায়, তবু আওয়ামীলীগকে নয়; যিনি আওয়ামীলীগের অপর নাম দিয়েছিলেন মুনাফেকলীগ, তিনি সেদিন নিজের অন্তর থেকে বলেছিলেন "এই কাজটা শেখ হাসিনা খুব ভাল করেছে।"
ক্ষমতাবানদের পক্ষে মানুষের মন জয় করা এতই সহজ।
কিন্তু যেই মুহূর্তে আপনি সাধারণ কোন মানুষকে গুলি করে হত্যা করবেন, এরপরে সেটা খুনের ঘটনা হয়ে যায়। তখন আর ফেরার কোন পথ থাকেনা। বুঝা গিয়েছিল, এই শেষ। এইবার আর শেখের বেটির নিস্তার নেই।

সরকার এরপরে আরও ব্যাপক গিট্টু পাকালো। একের পর এক ছাত্র, গৃহিনী, শিশু হত্যা শুরু করলো। কোন দুঃখপ্রকাশ নয়, উল্টো ওদেরকে জামাত শিবিরের সন্ত্রাসী, দুষ্কৃতিকারী ইত্যাদি ট্যাগ দিতে শুরু করে। এমনকি যে পুলিশ ওদেরই নির্দেশে আবু সাঈদকে হত্যা করে, সেও নাকি এক্স শিবির! এইটা কোন কথা?
মেট্রোরেলের জন্য যে কান্না কেঁদেছেন, সেই কান্নাটা যদি দেশের মানুষ জন্য কাঁদতেন, তাহলেও হয়তো লোকে সহ্য করতো। বলতে পারতো, "ম্যাডাম দেখেন, আপনার লোকেরা আমাদের উপর কি অনাচার করছে! আপনি বিচার করেন!"
কিন্তু ম্যাডাম নিশ্চুপ থাকায় লোকে বুঝে নিল ম্যাডাম নিজেই জড়িত। যিনি বিচার করবেন কি? ইনি ১৬ বছরের নিষ্পাপ বালককে খুনের আসামি বানাচ্ছেন। বাড়ি থেকে যুবক ছেলেদের ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। পিটিয়ে মুচলেকায় সই আদায় করছেন।
যে লোকটা মাত্র দুই সপ্তাহ আগেও বঙ্গবন্ধু কন্যার প্রশংসায় মুখে ফ্যানা তুলতো, সেও এরপরে বলল "খুনি হাসিনার বিচার চাই! স্বৈরাচার নিপাত যাক!" কারন সে জানে, হয়তো তাঁর ছেলেকেও রাস্তায় গুলি খেয়ে মরতে হবে।

শুরু থেকেই আমাদের বাক স্বাধীনতা ছিল না, কথায় কথায় অমুক তমুককে গ্রেফতার করা হতো। প্রথম আলো পত্রিকার অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল শিশিরের ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন, সেটাও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বহু বছর। মানুষ মন খুলে কথা বলতে ভয় পেত। ফোনে আড়িপাতা হয়। যখন তখন যার তার ফোনালাপ ফাঁস হয়। গুমের ঘটনা বেড়ে গিয়েছিল বহুগুন। ডিবির লোকেরা সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে যেত, তারপরে আর খোঁজ নেই। আজও বহু পরিবার ওদের স্বজনদের খোঁজ জানেনা। কুখ্যাত ডিজিটাল আইনের কারনে নানান ফেসবুক গ্রূপের এডমিনদের পর্যন্ত জেল খাটতে হয়েছে। আমি সোশ্যাল মিডিয়ায় যখনই কিছু লিখতাম, বহু শুভাকাংখীর ফোন আসতো, "তোমার নিরাপত্তার কথা চিন্তা করো। বাচ্চাদের কথা চিন্তা করো। এতটা স্পষ্ট ভাষায় কিছু লিখো না। তোমার লেখারই বা দরকার কি? লিখে কি হবে?"
"কিন্তু আমিতো সরকারের বিরুদ্ধে লিখি না, সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে লিখি।"
"সেটা কি ওরা বুঝবে? এত বুদ্ধি থাকলেতো অন্যায়ই করতো না। তুমি দেশে যেও না।"
"আমার নিজের দেশ, আমি যাব না?"
"না। ওটা এখন আওয়ামীলীগের, সহমত ভাইদের দেশ।"

চাটার দল এসবের নিন্দাপ্রকাশের পরিবর্তে জঙ্গি, বিএনপির এজেন্ট, শিবির ইত্যাদি ট্যাগ দিতে শুরু করে। জনতার ক্ষোভ বাড়তেই থাকে, এবং চাপের একটা পর্যায়ে আগ্নেয়গিরিও বিস্ফোরিত হয়।

গত রাত থেকেই ঘুম আসছিল না। জানতাম এসপার, ওস্পার কিছু একটা হবেই। হয়েছেও তাই। আমার ভয় ছিল দেশ না সিরিয়ার মতন হয়ে যায়। এখানকার মসজিদে বহু সিরিয়ান রিফিউজির গল্প শুনেছি। ওদের স্থানে আমার দেশের কাউকে কল্পনাও করতে পারিনা। আল্লাহর অশেষ রহমত, শেখ হাসিনা নিজের জেদ থেকে সরে এসে পদত্যাগ করেছেন।

কিন্তু বিজয়ের আনন্দ মুহূর্তেই বিষাদে পাল্টে গেল যখন দেখলাম গণভবন, সংসদ ভবনে অবাধে লুটতরাজ, ভাংচুর ইত্যাদি ঘটেছে। এতটা অসভ্য বর্বর আচরণ? এগুলোতো আমাদেরই সম্পদ। আমাদেরই টাকায় কেনা, এবং আমাদেরই টাকায় আবার কিনতে হবে। লোকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আগুন দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার বাড়িতে, প্রতিষ্ঠানে আগুন দিয়েছে। বুঝতে পারছি জনতার ক্ষোভ আছে। জানি অনেকে রাজনৈতিক ক্ষমতা দেখিয়ে বেদখল করেছে সম্পত্তি। কিন্তু সবকিছুরতো একটা সিস্টেম থাকে। আমার নিজেরও জমি বেদখল হয়ে আছে আওয়ামী নেতার হাতে। এর অর্থ কি এই যে আমি সেখানে গিয়ে ওর বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিব?
অনেকেই বলছেন "ওরা এত কষ্ট করেছে, একটু আনন্দ করুক। একটু ভোগ করুক। কি যায় আসে?"
ঠিক এই যুক্তিটাই প্রতিটা সরকার দেয়। ক্ষমতায় এসেই ছাত্র সংগঠন, মন্ত্রী এমপিরা দেশ লুটে খায়। সরকার যুক্তি দেখায় "ওরা পরিশ্রম করেছে, একটু ভোগ করুক। সেলিব্রেট করুক।"
যে লুটেরারা এক বয়স্ক মহিলার ব্রা, পেন্টি পর্যন্ত লুটে নেয়, ওরা কোটি টাকার প্রজেক্ট পেলে কি করতো? তাহলে এত আন্দোলনের ফল কি দাঁড়ালো?
সবচেয়ে বড় কথা, সংখ্যালঘুদের উপর নাকি আক্রমন শুরু হয়েছে। কেন সেটা হবে? ওদের কেন সংখ্যালঘু হিসেবে ধরা হবে? ওরাতো বাংলাদেশী, আমার দেশে আমার যা অধিকার, ওরও তাই। আজকে ওদের উপর আমি আক্রমন করলে আমার আর ছাত্রলীগের মাঝে পার্থক্য কি থাকলো?

তরুণ যুবাদের নিয়ে আমার অনেক আশা। যারা মাত্র ২০ দিনের ব্যবধানে একটা স্বৈরাচারী সরকারকে মুখ থুবড়ে ভূপাতিত করতে পারে, ওরা চাইলেই সেই একই দেশকে বহুদূর সামনে নিয়ে যেতে পারে। শুধুমাত্র একটা বিষয় মাথায় রাখলেই হবে, ডিসিপ্লিন। আমার সামনে খাবারের থালা আছে, কিন্তু আমি রোজা রেখেছি বলে খাচ্ছি না, এইটাই ডিসিপ্লিন। আমরা যদি সেটাই ধরে রাখতে পারি, দুনিয়ার কেউ আঠারো কোটি "বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবে না।"
নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নে বিভোর হয়ে আছি। অনেক কাজ সামনে। যাত্রা শুরু হোক!

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি চলে আসেন, ঢাকা ইউনিভাটিকে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি করার কাজে বিনিয়োগ করার সুযোগ আসছে।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১০

আমি সাজিদ বলেছেন: সোনার এক্সাইটেড হওয়ার কিছু নাই। জনরোষে পড়ে গেলে বুড়ো হাড়ের কি হতে পারে ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে।

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৪

কাঁউটাল বলেছেন:

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৫

নয়া পাঠক বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি চলে আসেন, ঢাকা ইউনিভাটিকে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি করার কাজে বিনিয়োগ করার সুযোগ আসছে।


আমার মনে হয় এই পাগল গাজী কে সবকিছুর দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে। উনি তো মহা পন্ডিত এক মানুষ, এত জ্ঞান যে উনার মাথার কোথায় উনি রাখেন? আল্লাহ মালুম। অভ্যাস টা ত্যাগ করুন, গাজী সাহেব, মাত্র চার মিনিটের মাথায় এত বড় একটা পোস্টে এই কমেন্ট করেফেললেন, পোষ্টটা একটু পড়ার প্রয়োজনও মনে করলেন না। বাহ সত্যি আপনি বিদ্যা সাগরের চেয়েও বিদ্যান, তারপরেও শুনেছি আপনি চোখেও ঠিকমতো দেখেনও না।

মঞ্জুর ভাই লিখেছেন ভালো, যারা বর্তমানে এসব করছে তারাই সুবিধাবাদী। আর সংখ্যালঘুদের হামলার অনেকে সন্ত্রাসলীগ বা ওদের ভাড়া করা লোক হতে পারে, অভ্যাস তো আর সহজে যায় না। তাই হয়ত এসব করে বেড়াচ্ছে জনতার স্রোতে মিশে গিয়ে।

০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: মূর্খ বেয়াদব সোনাগাজীকে থাবড়াইতে পারলে মনে শান্তি পেতাম, কিন্তু ভদ্র হওয়ার যন্ত্রণা এটাই, মন মতন কিছু করা যায় না।

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২২

রানার ব্লগ বলেছেন: এতোদিন লাউ ক্ষমতায় ছিলো এখন কদু আসবে। ইতমধ্যে লন্ডন থেইকা হুশিয়ারি দিছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঐ হালারে থাব্রানো দরকার। লাভের গুড় খাওয়ার ধান্দায় আছে।

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

শায়মা বলেছেন: হা হা কমেন্টগুলো পড়ে হাসছি।

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: গুরু কেবল শুরু। বলেছে সব হত্যার বিচার হবে।সম্পদ ধ্বংসেরও বিচার হবে।বিচারের পর রাজনীতি করার লোক পাওয়া যাবে না।অপেক্ষা করুন মুগুর নিয়ে আসছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: দেখা যাক বিচার আদৌ হয় কিনা।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৮

ঊণকৌটী বলেছেন: আসলে অসাধারণ সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে এবার দেখবো বাকিটা, ইন্ডিয়া বর্ডার কিন্তু সিল, বাদবাকি বিশ্ব উৎপাদিত পণ্য না গেলে শ্রমিক না গেলে কি হতে পারে সেইটা দেখার দরকার

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৮

ঊণকৌটী বলেছেন: আসলে অসাধারণ সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে এবার দেখবো বাকিটা, ইন্ডিয়া বর্ডার কিন্তু সিল, বাদবাকি বিশ্ব উৎপাদিত পণ্য না গেলে শ্রমিক না গেলে কি হতে পারে সেইটা দেখার দরকার

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৪

ঊণকৌটী বলেছেন: পাকিস্তানের পথে এগুচ্ছে বাংলাদেশ, ডেইলিয়া হতে যাবার জন্য দিন গুনতে শুরু করুন

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৪

ঊণকৌটী বলেছেন: পাকিস্তানের পথে এগুচ্ছে বাংলাদেশ, ডেইলিয়া হতে যাবার জন্য দিন গুনতে শুরু করুন

১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৪

ঊণকৌটী বলেছেন: পাকিস্তানের পথে এগুচ্ছে বাংলাদেশ, ডেইলিয়া হতে যাবার জন্য দিন গুনতে শুরু করুন

১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৪

ঊণকৌটী বলেছেন: পাকিস্তানের পথে এগুচ্ছে বাংলাদেশ, ডেইলিয়া হতে যাবার জন্য দিন গুনতে শুরু করুন

০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:০০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: দেশ দেউলিয়া হলে কি আপনার মনে আনন্দ হবে? আপনার কথাবার্তা শুনেতো রাজাকারদের মতন মনে হচ্ছে যারা ৭১ এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বলছিল পাকিস্তানের সাথে যুক্ত না হলে দেশ দেউলিয়া হবে। কয়েক বছরও চলতে পারবেনা।

১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৫

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন: এতোদিন লাউ ক্ষমতায় ছিলো এখন কদু আসবে। ইতমধ্যে লন্ডন থেইকা হুশিয়ারি দিছে।

ভাই লিংক আছে ? থাকলে এখানে দিন আমরাও দেখি।

১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন:

লেখক@ ২০ বছর লাগবে না।

১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @রানার ব্লগ আপনার বক্তব্যের স্বপক্ষে আমি এখনো কিছু পেলাম না এবং আপনিও দিলেন না। বরঞ্চ উল্টো পেয়েছি :

https://www.youtube.com/watch?v=vkTluCX2qy0&ab_channel=JamunaTV

বিজয়ীর কাছে পরাজিতরা নিরাপদ থাকলে বিজয়ের আনন্দ মহিমান্বিত হয়: তারেক রহমান

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২১

এক্সম্যান বলেছেন: ভাই বিএনপির শাসন দেখার সুযোগ হয় নাই, ছোট ছিলাম, খালি শুনেই ঘৃনা করি। বিএনপির সময়টা কি এদের চাইতেও খারাপ ছিল?

১৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: এক্সম্যান @ তখনকার সময়ের পত্রিকা পড়ুন জেনে যাবেন। খারাপ ভালোর বিষয় টা নির্ভর করে ব্যাক্তিগত দৃষ্টিভংগীর উপরে। আমাকে যদি প্রশ্ন করেন সোজা উত্তর: মুদ্রার এই পিঠ ওই পিঠ। উভয়ে শোষক।

১৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৫

আদিত্য ০১ বলেছেন: নিরীহ ছেলেগুলো এই আন্দোলন ফসল ফলিয়ে যত্নসহকারে বিএনপি আর জামাতের হাতে তুলে দিবে, বিএনপি-জামাত মিলেমিশে সেই ফসল খাবে, আর এই ছেলেগুলো কালের গহবরে আস্তাকুডের মতই পড়ে থাকবে, তারেক হবে প্রধানমন্ত্রি , তাহার সেই সময় মুক্ত হওয়া বন্ধু গিয়াস আল মামুনের সাথে এইবার এক চালানেই ২২ লাখ কোটি টাকা পাচারে দিবে

২০| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: নিরীহ ছেলেগুলো এই আন্দোলন ফসল ফলিয়ে যত্নসহকারে বিএনপি আর জামাতের হাতে তুলে দিচ্ছে, বিএনপি-জামাত মিলেমিশে সেই ফসল খাবে, আর এই ছেলেগুলো কালের গহবরে আস্তাকুডের মতই পড়ে থাকবে, তারেক হবে প্রধানমন্ত্রি , তাহার সেই সময় মুক্ত হওয়া বন্ধু গিয়াস আল মামুনের সাথে এইবার এক চালানেই ২২ লাখ কোটি টাকা পাচারে দিবে যেইটা ২০০১-২০০৬ দিয়েছিলো ২২ হাজার কোটি টাকা পাচার এক চালানেই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.