![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদিম মানুষ জন্মেছিল শিকারির চোখ নিয়ে ।কিন্তু বর্তমানে ৯০% কাজ নিকটবিন্দুতে হওয়ায় মায়োপিয়া মহামারী আকার ধারন করেছে । বর্তমান মায়োপিয়ার জন্যে চশমা ৯০% দায়ী । ও নিকট বিন্দুতে কাজ বেড়ে যাওয়া ১০% দায়ী । এমনিতেই নিকট বিন্দুতে কাজ করতে করতে মায়োপিয়া হয় সেখানে মাইনাস চশমা নিকটবিন্দুকে আরো নিকটে এনে দেয় । ফলে শুরু হয় । দ্বিতীয় দফা মায়োপিয়া ।
সুতরাং আমরা দেখতে পাই তার পাওয়ারই আজকে -৫ যে পাচ বছর আগে -০.৫ এর চশমা ব্যবহার করেছিল । আর চশমাই একমাত্র দায়ী চোখের পাওয়ার কমে যাওয়ার জন্যে ।
চশমাই একমাত্র ওষুধ যা রোগ বাড়ায় । যে মূর্খ ডাক্তার দেখায়নি ও চশমা নেয়নি সে ঠিকই টিভি দেখতে পারে । কিন্তু আপনি টিভি দেখতে পারেন না । আপনার -৬ . কারন আপনি আধুনিক । ১০ বছর আগে সামান্য সমস্যার কারনে আপনি -০.৫ এর চশমা নিয়েছিলেন । আর প্রতি বছর এই চশমাই আপনার পাওয়ার -১ করে বাড়িয়ে এখন আপনি অন্ধত্বের পথে ।
বিস্তারিত জানতে : http://myopia.org/
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১২
সালমা সালমা আকতার বলেছেন: আমেরিকার সবচেয়ে বড় চক্ষু বিশেষজ্ঞ উইলিয়াম বেইটস চশমার বিরোধিতা করেন । তার মতে চোখকে যেভাবে অভ্যস্ত করানো যায় সেভাবেই অভ্যস্ত হয় । সেভাবেই চোখের শেইপ পরিবর্তন হয় । দেখা যায় আপনি তিন মাস আপনার চশমার পাওয়ার -.২৫ কমিয়ে পড়লে সেভাবেই অভ্যস্ত হয়ে যাবেন । আবার অনেক সময় ডাক্তাররা ভুল করে ০.২৫ বাড়িয়ে দেয় । কয়েকদিন উচুনিচু লাগে তারপর ঠিক হয়ে যায় । তারমানে মানুষের চোখ হলো অভ্যাসের দাস । কয়েকদিনের চশমমাই আপনার চোখের পাওয়ার -০.২৫ কমিয়ে দিয়েছে । লুল ।
গুগলে William bates লিখে সার্চ দিলেই সব সত্যি জানতে পারবেন ।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩০
প্রামানিক বলেছেন: কার কথা যে কোথায় রাখি বুঝতে পারতেছি না।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:০৮
কালীদাস বলেছেন: এই জিনিষ আজ প্রথম শুনলাম। ২২ বছর ধরে চশমা পড়ি, এবং গত ১০ বছর ধরে আমার পাওয়ার সম্পূর্ণ স্ট্যাবল। আশেপাশের যারা পড়ে সবারই মুটামুটি একই এক্সপেরিয়েন্স।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
সালমা সালমা আকতার বলেছেন: যারা নিকট বিন্দুতে কাজ করার সময় বা বই পড়ার সময় চশমা ব্যবহার করে না । তাদের পাওয়ার স্ট্যাবল । মায়োপিয়ার রোগিরা এমনিতেই চশমা ছাড়া বই পড়তে বা কমপিউটার ব্যবহার করতে পারে । তাই নিকট বিন্দুতে চশমা ছাড়া এ কাজ গুলি করতে হবে । এবং বাইরে গেলে দূরবিন্দুর জন্যে চশমা ব্যবহার করলে তেমন ক্ষতি হয় না
কিন্তু ডাক্তার বাবুরা একটা কথা বলে সর্বনাশ করেন সেটা হলো বাথরুমে গেলেও চশমা পড়ে যেতে হবে ।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:০৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বছর বছর পাওয়ার বাড়ার তত্ত্ব কই পাইছেন?
নোবেল কমিটিতে পাঠান এই তত্ব্ব - চিকিৎসা বা ফিজিক্স বা অর্থনীতি (চশমার যেহেতু অনেক দোকানও আছে) বা চক্ষু শান্তিতে ভূষিত হইলেও হইতে পারেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৫
সালমা সালমা আকতার বলেছেন:
নোবেল পাওয়ার গ্যরান্টি নেই । তবে সত্যি ফাস করায় সুবিধাবাদীদের অসুবিধা হওয়ায় আমার এমন বিপদও হতে পারে যা উইলিয়াম বেটস সহ যারাই এর বিরোধিতা করেছিল তাদের হয়েছিল । অনেকে শহীদও হয়েছেন । যাইহোক
গুগলে William bates লিখে সার্চ দিলেই সব সত্যি হবে ফাস ।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০৩
সালমা সালমা আকতার বলেছেন: আমার -৪ ছিল । তারপর আমি -০.২৫ কমিয়ে -৩.৭৫ পড়া শুরু করি । এভাবে তিনমাস পরপর পাওয়ার -০.২৫ করে কমাই । এখন -২.৫ পড়ছি । তারপর অবাক হলাম ডাক্তারের কাছে গিয়ে । ডাক্তার বলর আপনার এখন -২.৫ । ওয়াও ।
বিস্তারিত : Click This Link)
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: চশমা একবার ব্যবহার শুরু করলে আর সহজে ছাড়া যায়না, এটা জানি। কিন্তু আপনি যতটা বলেছেন, চশমা বোধহয় ততটা খারাপ নয়।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০০
সালমা সালমা আকতার বলেছেন: আমি জামালপুরের মেলেন্দার একটি প্রত্যন্ত হাইস্কুলে গিয়েছিলাম । কেউ চশমা পরে না । আর ঢাকা শহরের একটি হাইস্কুলে যান দেখবেন ৩০% চশমা পড়ছে ।
এখন বলবেন ঢাকার এরা সচেতন , আসলে প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষও কম দেখে কিন্তু চশমা নেয় নি ।হ্যা হতে পারে । কিন্তু এর ফলাফল অনেক ভালো যেমন আপনার বাসায় যে কাজের লোক আসে সে কোনদিন চোখ টেস্ট করায় নি । হ্যা মেনে নিলাম তার চোখও ৬/৬ নয় । তারপরও সে টিভি দেখতে পারে দূর থেকে । কিন্তু শহরের একটি কলেজে গেলে ৩০% ছাত্র দূর থেকে টিভি দেখতে পারবে না । কারন অত্যাধুনিক স্মার্ট ছাত্ররা চশমা নিয়েছিল ক্লাস ফাইভে -১। তাই এখন তাদের -৮ । কিভাবে টিভি দেখবে । অথচ তারই এক গ্রাম্য বন্ধু চশমা নেয়নি । ক্লাস ফাইভে তার -১ ছিল । এখনও তা -১ । তা আর -৮ হয় নি ।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কালীদাস বলেছেন: এই জিনিষ আজ প্রথম শুনলাম। ২২ বছর ধরে চশমা পড়ি, এবং গত ১০ বছর ধরে আমার পাওয়ার সম্পূর্ণ স্ট্যাবল। আশেপাশের যারা পড়ে সবারই মুটামুটি একই এক্সপেরিয়েন্স।
সহমত। আমার মাইন ২.৫ থেকে কেম মাইনাস ২ হয়েছে্। ডাক্তারও অবাক হয়েছিল। তা নিয়েইেতা আছি বাড়ল কমল না!!!!
কেম্নে কি?
আর জামালপুেরর স্কুল চশমা পােবন না কারণ আপিন হয়েতা জানেন না এখেনা চশমাকে বিলাসীতা ভাবে, বা ফুটানির জন্য চোখে দেয় মনে করে
সাথে অর্থনৈতিক ব্যাপারেতা আছেই
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
সালমা সালমা আকতার বলেছেন: চশমাকে এরা বিলাসিতা ভাবে বলেই তো এদের বয়স ৬০ হলেও দূর থেকে টিভি দেখতে পারবে । আর ঢাকার অতি আধুনিক ৩০% কলেজ ছাত্র চশমা ছাড়া টিভি দেখতে পায় না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১২
বাঁশ আর বাঁশ বলেছেন: বাহ্। ম্যাডাম দেখি অনেক বড় ডাক্তার। প্লিজ ম্যাডাম প্রমাণ সহ কথা বলুন। ম্যাডাম এত জ্ঞানী তবুও এটা জানেননা যে ফিজিওলজিক্যাল মায়োপিয়া - ২.৫ এর নিচে নামে না। এবং ২৩ বছর বয়সের পরে সেটা ফিক্সড হয়ে যায়। আমার -১.৫ পাওয়ার। এটা আর কখনোই বাড়বে না।
রোগীর চোখে -৫ পাওয়ারের চশমা মানে হলো তার চোখে প্যাথলজি আছে। আন্দাজে বয়ান না মেরে প্রমাণ নিয়ে আসুন।