নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলার জন্য

মারস্ শীতল

কিছু বলার নাই,নিয়মিত ব্লগার হবারও কোন ইচ্ছা নাই। মাঝে মাঝে ... কিছু কথা যা মনকে উতলা করে প্রকাশ করতে!

মারস্ শীতল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুন শিরোনাম নাইক্কা!

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

চোক্ষের উফরে চশমা পিন্দা, মুখ বেকা করইন্যা পোজ মাইরা, হো**র তলে জিন্স রাখলেই যে শিক্ষিত হওন যায় না, সেইটা আমার মত অনেকেরই জানা আছে। সামাজিক জীবন নামক শর্ট ফিলিম থেইকাই এই শিক্ষা আমার পাওনা হইছে।



প্যাতলামির বিষয় ফেসবুকের শিক্ষিত লোকের অশিক্ষিত কারবার। কিছু কারণে আইজকাল আর ফেসবুকে ঢুকপার মন কয় না। সর্বত্র আচো** ব্যক্তিবর্গের সমষ্টি। কিন্তু কিছু কিছু ব্যক্তি আছেন যাদের পোষ্ট না দেখলে মন আঁকুপাঁকু করে। ব্লগে তো তাও পোষ্টগুলো দেখা যায় অতিথি হিসাবে। মাগার ফেসবুকে এমন সিস্টেম না থাকার কারণে আবাল সমৃদ্ধ ফেসবুকে ঢুকতে হয়।



প্রশ্ন হতে পারে, চুলকানির কারণ কি? উত্তরে,

আজ ফেসবুকে এক নারীকে একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা প্রকাশ করতে দেখলাম। সেখানে পোষ্টটি যে ভালভাবে দেখা হবে না এটাই স্বাভাবিক। আর এর অস্বাভাবিকতাটা হলো এটার মূল অর্থ টেনে নিয়ে গিয়ে রাজনীতি পর্যন্ত টেনে আনা। কান টানলে মাথা আসার মত ঘটনার উপস্থিতি। এর সঙ্গে সঙ্গে উঠে আসে ধর্ম, মূল্যবোধ ইত্যাদি।



বিষয় খানা টেনে আনার গুরুত্ব অনুভূত হলো, তাই আনলাম। কারণ এ জাতীয় পোষ্ট কাছাকাছি হওয়ায় ব্লগেও চলে এসেছে। নারী সর্বদাই লজ্জার বিষয়গুলো গোপন রাখবে। এটাই সামাজিক নিয়ম। তার যদি বিষয়গুলো প্রকাশ করারই ইচ্ছা থাকে তবে তার মেয়েবন্ধুদের সাথে সেগুলো শেয়ার করতে পারেন। তবুও মানসিকতা নিজের মাঝে। তিনি সব কিছুর উপরে যদি এই বিষয়কে রাখতে পারেন তবে ঝামেলা নেই। কিন্তু সমস্যা তিনি পোষ্ট দেবার পর সম্ভবত উধাওই হয়ে যান।



একটা মেয়েলি বিষয় নিয়ে পুরষেরা তার পক্ষ নিয়ে যখন যুক্তিতর্ক করেন তখন কিছু একটা পাওয়ার উদ্দেশ্যেই করে থাকেন। এটা জ্বালাপোড়া ধরালেও সত্যই। বিষয়গুলো স্বাভাবিক ধরা হলেও কিছু কিছু বহিরাগত মানুষের চুলকানি থাকে। সোশ্যাল ওয়েবসাইটগুলো পাবলিক হয়ে যাওয়ার কারণেই হোক আর কারও মাধ্যমেই হোক, ছড়িয়ে পড়ে। অনাকাঙ্খিত তৃতীয় ব্যক্তি মাঝখানে এসে পড়ে তার অশালীন মন্তব্যগুলো প্রকাশ করে। এখানে চুপ থাকেন পোষ্টদাত্রী/দাতা নিজে। কিন্তু প্যাচাল পারেন এবং বলতে গেলে অযথা প্যাচালই পারেন। মুখ কালাকালি, গালাগালি, ঝগড়া... উফফ! তার সাথে যত্রতত্র ট্যাগ মারার কারণে বিপাকে পড়া বন্ধুগণ তো আছেনই।



অনেক কথা বলার আছে এ বিষয়ে। একপাক্ষিক ভাবে কোন কিছু বলাও ভাল নয়। কিন্তু আমার দৃষ্টিকোণ থেকে ঘরের ব্যাপারগুলো ঘরে রাখাই উত্তম। যদি সেটাকে বাইরেই আনা হয়, তাহলে তার পরবর্তী মোকাবেলা করার শক্তি সাথে নিয়েই সেটা আনা উচিৎ। স্ট্যটাস মেরে উধাও হয়ে গিয়ে হিট সিকিং চো**নোর কোন প্রয়োজন আমি দেখি না। নিজেকে প্রকাশ করার বহু মাধ্যম বহু উপায় আছে। তবে কেন, নিজের বিবেকবোধকে বিসর্জন দেয়া?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.