নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যখন সত্য এসে মিথ্যার সামনে দাঁড়ায় তখন মিথ্যা বিলুপ্ত হয়। কারণ মিথ্যা তাঁর প্রকৃতগত কারণেই বিলুপ্ত হয়ে যায়। আল-কুরআন : সূরা- ইসরা, অধ্যায়-১৭, আয়াত-৮ وَقُلْ جَاءَ الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ ۚ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا [١٧:٨١]

masanam91

যখন সত্য এসে মিথ্যার সামনে দাঁড়ায় তখন মিথ্যা বিলুপ্ত হয়। কারণ মিথ্যা তাঁর প্রকৃতগত কারণেই বিলুপ্ত হয়ে যায়। আল-কুরআন : সূরা- ইসরা, অধ্যায়-১৭, আয়াত-৮১وَقُلْ جَاءَ الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ ۚ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا [١٧:٨١]

masanam91 › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমি কি এখন বুঝতে পারছ , তোমার মা কত টা কষ্ট করে তোমাকে জন্ম দিয়েছেন !!!

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৭





একজন মানুষ ৪৫ ইউনিট ব্যাথা একবারে সহ্য করতে পারে

একজন মা যখন একটি শিশুকে জন্ম দেন ,

তখন তিনি ৫৭+ ইউনিট ব্যাথা সহ্য করেন !!

এই ব্যাথা একসাথে ২০ টি হাড্ডি ভেঙ্গে যাওয়ার ব্যাথা থেকেও বেশি !!



তুমি কি এখন বুঝতে পারছ , তোমার মা কত টা কষ্ট করে তোমাকে জন্ম দিয়েছেন !!!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫৮

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: হমম...সেই জন্যই সার্জারী হওয়া উচিত। কষ্ট অনেকটা কম হবে। সার্জারী ছাড়া যে সনাতন পদ্ধতি চালু আছে তা ভয়ানক এবং নিমর্ম।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪৬

masanam91 বলেছেন: নরমাল বনাম সিজারিয়ান ডেলিভারিঃ কোনটা, কেন যৌক্তিক?

Click This Link

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২৩

ইয়েন বলেছেন: @তন্ময় আপনি কি জেনে বুঝে কমেন্ট করলেন/আপনি কি ডাক্তার? আমি যতটুকু জানি সবাই নরমাল বেবি আশা করে সিজারিয়ান না....

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সিজার রিস্কি না ?

মায়েদের এই পেইনের তুলনা পৃথিবীর কোন কিছুর সাথেই হয় না।

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৪

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ২য় ভালো লাগা । ভাই সব দেখি ভালো ভালো পোষ্ট দিতাছেন । নিয়মিত পোষ্ট দেন । আপ্নার লেখা ভালো লাগছে ।


তুমি কি এখন বুঝতে পারছ , তোমার মা কত টা কষ্ট করে তোমাকে জন্ম দিয়েছেন !!!

কারে কমু , অনেক আগেই চইলা গেছে। :(

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:১১

masanam91 বলেছেন: হ্যা ভাই আমার জন্য দোয়া করবেন ।

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৫৮

টুকূনজিল বলেছেন: পৃথিবীর সকল মা কে আমার তরফ থেকে ভালবাসা।

মা র ভালবাসার কাছে অন্য সকল কিছু ম্লান হয়ে যায়।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪২

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: @ইয়েন: চায় নাকি চায় না তা দিয়ে আমি কি করতাম। নরমাল বেবি কেনো চায় তা তারাই জানে, ব্যাথা পাইতে চাইলে কি করার আছে।

সিজার এর ফলে বেবির উপর কোন খারাপ শারিরীক প্রভাব পড়ে কিনা তা দেখার বিষয়, যদি না হয় তাহলে সিজার করাতে সমস্যা কোথায়? উল্টো সনাতন ঐ পদ্ধতি যে কত মায়ের জীবন কেড়ে নিছে তা কি জানেন? কত মা তীব্র যন্ত্রণায় আচমকা এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে তা বলাই বাহুল্য।

আর, আমি ডাক্তার না। কে কি করাবে বা করাবে না তা ডাক্তারের কাছে থেকেই পরামর্শ নিবে। আমি শুধু আমার কথা বলেছি যে সিজার করাই বেটার, এতে মা-য়ের কষ্ট কম হবে। ঐ অমানুষিক কষ্ট পাওয়ার কোন মানেই হয় না।

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০০

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ভাই উন্নত বিশ্ব এখন সিজার ছেড়ে নরমাল এ আসছে,কারো বিশেষ কোন আসুবিধা না থাকলে সিজার করা উচিত না।

নরমাল এ ব্যাথা একবারাই এতে মা দুৃত সেরে উঠে কন্তিু সিজার আজীবন ভোগায় এবং মা আনেক কর্যক্ষেত্রে স্বাভাবিকের চেয়ে আক্ষম হয়ে যায় আর সুস্থ এবং স্বাভাবি হেতে সময় নেয়।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:২৬

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: @ মো ঃ আবু সাঈদ : হমম...যদি এরকম কার্যকারণ থাকে তবে তো সিজার করা উচিত হবেই না, কিন্তু তারপরও মেডিকেল সায়েন্সে নিশ্চয় কোন না কোন ভালো উপায় বের করবে এই সনাতন অমানুষিক বর্বর টাইপের পদ্ধতির চাইতে। দেখি, বিষয়টা নিয়ে সময় পেলে একটু নেট ঘাটবো। জানা দরকার যে সিজার করলে কি সমস্যা আর কেনইবা মানুষ নিজেকে এই বর্বর যন্ত্রণার শিকার করে।

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৯

অসাদুল ইসলাম বলেছেন: @তন্ময় কে- এই সনাতন অমানুষিক বর্বর টাইপের পদ্ধতির চাইতে'' অবাক হতে হয় আপনার কথায়। এইটা সনাতন বর্বর কোন পদ্ধতি না, এইটাই স্বাভাবিক পদ্ধতি। হ্যাঁ এতে মায়েদের অনেক কষ্ট হয়। তারপরও দেখেন একবার মা হবার পর ব্যাথার ভয়ে কেউ কিন্তু পরবর্তীতে মা হওয়া বন্ধ করে না।
হয়ত আপনি মায়ের প্রতি ভালবাসা থেকে কথাটা বলেছেন। মাকে বেশী বেশী ভালবাসবেন।

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: @অসাদুল ইসলাম: মা-য়ের প্রতি আমার ভালোবাসা জাহির করার কোন ইচ্ছে আমার নেই। ভালোবাসা তো আমার আছে এই 'মেয়ে' জাতিটির প্রতি যাদেরকে কিনা জন্ম থেকে মৃত্যুবধি এমন আরো কিছু শারিরীক কষ্ট বয়ে বেড়াতে হয়। জানি না ঈশ্বরের কাছে তারা কোন পাপে পাপী।

মা হবার আনন্দ তাদের সব ব্যাথা ভুলিয়ে দিতে পারে কারণ তারা 'মা'।

কিন্তু এতে করে এই যন্ত্রণার প্রসঙ্গ শেষ হয় না। নিরুপায় অসহায়কে অনেক যন্ত্রণা সহ্য করেই পথ চলতে হয় কিন্তু তার মানে এই না যে তারা ভালো আছে বা তাদের এতে কোন আপত্তি নেই বা তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না। আমি জানি, আধুনিক বিজ্ঞান এই সমস্যা থেকে তাদের রেহাই দিবে। কোন না কোন পদ্ধতি অবশ্যই তৈরী হবে যা এই বর্বর সনাতন পদ্ধতিকে সার্বিক নিরপত্তার সাথে রিপ্লেস করবে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪৭

masanam91 বলেছেন: নরমাল বনাম সিজারিয়ান ডেলিভারিঃ কোনটা, কেন যৌক্তিক?

Click This Link

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৫

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: [B]লেখক:[/B] অনেক ধন্যবাদ এমন একটা তথ্যবহুল পোস্টের জন্য। আমি নিজেও খানিকটা সার্চ করতেছিলাম কিন্তু সময়ের অভাবে হয়ে উঠছিলো না। জীবন তো না যেনো ... যাই হোক থাক সে কথা কিন্তু আমি কখনোই চাইবো না কোন মেয়ে এমন ভয়ানক যন্ত্রণার মুখোমুখি হোক, যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে মারা যাক। আমি চাইবো বিজ্ঞান আরো নিরাপদ পদ্ধতি আবিষ্কার করবে, আর সেটা বিজ্ঞানকে দিয়ে খুবই সম্ভব। যা হোক, আশা করি বিজ্ঞান মা-দেরকে এই মরার আগেই মরার অভিজ্ঞতা পাওয়া থেকে রেহাই দিবে।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৫১

masanam91 বলেছেন: অস্ত্রোপচার ছাড়া প্রসব সম্ভব: ঐশ্বরিয়া


অস্ত্রোপচার ছাড়া প্রসব সম্ভব: ঐশ্বরিয়া

অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বয়স কোনো ব্যাপার না। এ জন্য শুধু আত্মবিশ্বাস আর মনের জোর থাকা দরকার—এমনটাই মনে করেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। গত বুধবার কন্যাসন্তানের মা হয়েছেন তিনি।
স্বাভাবিক সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে ঐশ্বরিয়ার সাহস ও শারীরিক সক্ষমতা দেখে মুম্বাইয়ের চিকিত্সকেরাও মুগ্ধ। ৩৮ বছর বয়সেও শারীরিকভাবে এত সক্ষম হওয়ায় চিকিত্সকেরা ঐশ্বরিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
মুম্বাইয়ে ঐশ্বরিয়ার বয়সী নারীদের এক-চতুর্থাংশই অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে ভয় পান। চিকিত্সকেরাও একে বিপজ্জনক মনে করেন। কিন্তু ঐশ্বরিয়া প্রমাণ করলেন ৪০-এর কাছাকাছি বয়সেও একজন নারী অস্ত্রোপচার ছাড়াই সন্তানের জন্ম দিতে পারেন।
মুম্বাইয়ের ধাত্রী ও প্রসূতিবিদ্যা-বিষয়ক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট চিকিত্সক নজের শেরিয়ার টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, সাধারণত চিকিত্সকেরা বেশি বয়সের নারীদের অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তানের প্রসব করাতে চান। অনেক সময় নারীরা নিজেই অস্ত্রোপচারের কথা বলেন। কিন্তু ঐশ্বরিয়ার সন্তান প্রসবের পরে চিকিত্সকেরা এ নিয়ে নতুন করে ভাববেন। অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে হলে মায়েদের কী কী করতে হবে, তা জানতে হলে যেতে হবে ঐশ্বরিয়ার কাছে। আর এ জন্য নতুন মা ঐশ্বরিয়াকে ধন্যবাদ জানান চিকিত্সক নজের শেরিয়ার।
লীলাবতী হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান চিকিত্সক কিরণ কোয়েলহো বলেছেন, ঐশ্বরিয়া সব মায়ের রোল মডেল হতে পারেন। মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিলে এবং বয়স নিয়ে ভয় না পেলে অস্ত্রোপচার ছাড়াই যেকোনো বয়সে নারীরা স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। এ জন্য তাঁদেরকে সাহসী হতে হবে।
সেভেন হিলস হাসপাতালের চিকিত্সক ফিরোজা পারিখ বলেছেন, দুজন নারীর সাহসী পদক্ষেপের ফলেই অস্ত্রোপচার ছাড়া জন্ম নিয়েছে ঐশ্বরিয়ার মেয়ে। একজন হলেন নতুন মা ঐশ্বরিয়া আর অপরজন তাঁর সুদক্ষ চিকিত্সক বিনিতা সালভি।
ভারতে এখন বেশির ভাগ শিশুর অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে ভারতের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে এক লাখ ৮৩ হাজার শিশু জন্ম নিয়েছে। তাদের মধ্যে ১৭ শতাংশ শিশুর জন্ম স্বাভাবিকভাবে হয়েছে। আর ৬৯ শতাংশ শিশুই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম নিয়েছে। ঐশ্বরিয়ার সন্তান কীভাবে জন্ম নিয়েছে সে ব্যাপারে মুখ খোলেনি সেভেন হিলস হাসপাতাল বা বচ্চন পরিবার। তবে জানা গেছে, সন্তান প্রসবের সময় ঐশ্বরিয়াকে ব্যথানাশক ওষুধ দেওয়া হয়েছিল। জানা গেছে, ঐশ্বরিয়ার পথ অনুসরণ করছেন বলিউডের আরও একজন অভিনেত্রী। তিনিও মা হতে চলেছেন। আর তিনিও চান ঐশ্বরিয়ার মতো অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তানের জন্ম দিতে।
বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন চিকিত্সক বলেছেন, ভারতে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। তিনি বলেন, ভারতের গ্রামগুলোতে যেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্মের হার ৫০ শতাংশ সেখানে শহরে সেই হার ৮০ শতাংশ।
মুম্বাইয়ের জে জে হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান চিকিত্সক রেখা দেভার বলেন, যদি গর্ভকালীন সবকিছু ঠিক থাকে—তাহলে সন্তান জন্মের সময় অস্ত্রোপচার করার কোনো দরকার নেই। এ ক্ষেত্রে মায়ের বয়স কোনো ব্যাপার না। তিনি বলেন, অস্ত্রোপচার করতে হবে কি না—তা নির্ভর করে শিশুর ওজন, মায়ের রক্তচাপ ও যৌন অঙ্গের প্রসারণের ওপর।
চিকিত্সক রেখা দেভার আরও বলেন, স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম হলে তা মা ও শিশুর উভয়ের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। এতে নবজাতকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে, নাড়িতে সংক্রমণের আশঙ্কা কম থাকে আর ফুসফুস ভালো থাকে।

১৩| ০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মিতক্ষরা বলেছেন: এপিডিউরালের কারনে এখন ব্যথা অনেকেই টের পান না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.