![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
ফ্লাইওভারটি নির্মাণের জন্য ডিসিসি ২০০৫ সালের ২১ জুন ওরিয়ন গ্রুপের সঙ্গে একটি চুক্তি করে। কিন্তু, কাজ শুরুর আগেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার চুক্তিটি বাতিল করে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০১০ সালের জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফ্লাইওভারটির নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন ‘মেয়র মোহম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার’। এই প্রথম নির্মিত হয়েছে নগরীর সবচেয়ে বড় গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার এটি চালু হলে নগরীর যানজট অনেকটাই কমে যাবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এটি চালু করার কথা থাকলেও এর আগেই ‘আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই এটি উদ্বোধন করা হবে। ফ্লাইওভারটির ধারণক্ষমতা ২০০ টন এবং স্থায়িত্বকাল ১০০ বছর। এটি ৩০ জেলার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করবে। এই প্রথমবারের মতো টোল আদায়ে ব্যবহার করা হবে এভিসি (অটোমেটিক ভেহিকেল ক্ল্যাসিফিকেশন) পদ্ধতি। উদ্বোধনের পর ওরিয়ন গ্রুপ নিজেই এর ব্যবস্থাপনা, টোল আদায় এবং রক্ষণাবেক্ষণ করবে। চালুর পর থেকে ২৪ বছর টোল আদায় করবে ওরিয়ন গ্রুপ। টোল আদায় করেই তারা নির্মাণ ব্যয় তুলে নেবে। তারপরে এটি হস্তান্তর করা হবে ডিসিসির কাছে। এটি নির্মাণে নানা সমস্যায় পড়তে হয়েছিল নির্মাণকারী কোম্পানিকে। শুধু তাই নয়, এর ফাউন্ডেশনের ডিজাইন পরিবর্তন করে নির্মাণ পদ্ধতিও পরিবর্তন করা হয়েছে। এই পর্যন্ত আসতে সরকারকে বহু অসুবিধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে এই ফ্লাইওভারটি নির্মানে। সেই সমস্ত সমস্যা সরকার বিচক্ষণতার সাথে মোকাবেলা ও উত্তোরন করতে সক্ষম হয়েছে।
©somewhere in net ltd.