![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
মেঘনাঘাট ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুতকেন্দ্র আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি উৎপাদনে আনার নির্দেশ দিয়েছে বিদ্যুত বিভাগ। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর বড় আইপিপি বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মাণের চুক্তি করা হয়েছে তাদের মধ্যে এটিই প্রথম। বেশিরভাগ বড় আইপিপি বিদ্যুতকেন্দ্রর উৎপাদনে আসার কথা রয়েছে ২০১৫ সালের বিভিন্ন সময়ে। যে বিদ্যুত কেন্দ্রগুলোর কোন কোনটির সঙ্গে পিডিবি চুক্তি করেছে। মেঘনাঘাট-৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুতকেন্দ্রর উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান সামিট পাওয়ারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিদ্যুত কেন্দ্রটি সেপ্টেম্বরের শেষ সময় উৎপাদনে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ সময় বিদ্যুত সচিব কেন্দ্রটিকে আরও ১৫ দিন এগিয়ে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময় উৎপাদনে আনার নির্দেশ দেন।বিদ্যুৎ ও জ্বালানির এ বিদ্যুতকেন্দ্রটি চলবে ফার্নেস অয়েল এবং গ্যাসে। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকা ছাড়াও মেঘনাঘাটের বিদ্যুতকেন্দ্রর জন্য একটি আলাদা গ্যাস লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। বিবিয়ানা ধনুয়া হয়ে গ্যাস লাইনটি সরাসরি নারায়ণগঞ্জ এলাকার বিদ্যুতকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ করবে। গ্যাসের সরবরাহ পাওয়া না গেলে ফার্নেস অয়েল দিয়ে কেন্দ্রটি বিদ্যুত উৎপাদন করতে পারবে। বর্তমান সরকারের সময় দেশীয় অরিয়ন গ্রুপকে দুটি বড় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মাণের কার্যাদেশ দেয়া হয়। আইপিপিভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্রগুলোর অর্থসংস্থানের বর্ধিত সময়সীমা (ফাইনান্সিয়াল ক্লোজিং) জুনে শেষ হয়। খুলনা এবং মাওয়ায় কেন্দ্র দুটি যথাক্রমে ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে উৎপাদনে আসার কথা রয়েছে।
©somewhere in net ltd.