নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারের সাড়ে চার বছরের অর্জিত সাফল্যের মাধ্যমেই প্রকাশ পাবে আগামী নির্বাচনে ভোটারদের চাওয়া পাওয়া।

২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

ছিয়ানব্বই থেকে দুই হাজার এক সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনের আগে পাঁচ বছরের মেয়াদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকে। এই সময়ে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ সরকার যথেষ্ট সাফল্যের পরিচয় দেয়। এই পুরো মেয়াদকালেই মূল্যস্ফীতির হার ছিল সর্বনিম্ন। দেশজ প্রবৃদ্ধির হার প্রথম বারের মতো ৫ শতাংশে উন্নীত হয়। মোবাইল ফোনের ব্যাপক প্রসার ঘটে এবং কলরেট সাধারণের নাগালের মধ্যে চলে আসে। বেসরকারি টেলিভিশন চালু হয়। ব্যক্তি খাতে অনেক ব্যাংক-বীমা চালু হলে আর্থিক খাতে গতিশীলতা পরিলক্ষিত হয়। আটানব্বই সালের বন্যার ভয়াবহতা এবং দীর্ঘস্থায়ী বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা ও তৎপরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালনায় সরকার দেশে কৃষি পুনর্বাসন কার্যক্রম দক্ষতার সাথে পরিচালনা করায় দেশে চাল উৎপাদনের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়। একইভাবে মহাজোটের শাসনামলের বিগত পাঁচ বছরের উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সাফল্য রয়েছে। পাঁচ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতির ক্ষেত্রে, শিক্ষার ক্ষেত্রে যে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে, যেমন উচ্চ রপ্তানি আয়, অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে উচ্চ প্রবৃদ্ধির হার, রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের সর্বোচ্চ রিজার্ভ, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা, চাল আমদানিকারক দেশের বদনাম ঘুচিয়ে চালে উদ্বৃত্ত হওয়া, বিগত আড়াই বছরে কোনো চাল আমদানি না করা, কৃষি মজুরি লক্ষণীয়ভাবে বৃদ্ধি, দেশের চলতি অ্যাকাউন্টের ধারাবাহিক উদ্বৃত্ত এসব কি ভোটারদের বিবেচনার কোনো বিষয় নয়?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.