![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশের সফল প্রতিষ্ঠান দুদক মানিলন্ডারিং রোধে চার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অনলাইনে যুক্ত হয়ে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে,যা দেশের অভিনভ সাফল্য।
অর্থ পাচার (মানিলন্ডারিং) রোধে রাষ্ট্রের চার বিভাগের সঙ্গে অনলাইন নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। প্রতিষ্ঠান গুলোর আওতায় সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা বা এসোসিয়েশনের তথ্য ভান্ডারে সরাসরি প্রবেশ করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে দুদক। এরই মধ্যে ৭টি ব্যাংক পরীক্ষামূলক ভাবে অনলাইন কানেকটিভিটি চালু হয়েছে। আগামী অক্টোবরের মধ্যে সব ব্যাংকে এ কার্যক্রম শুরু হবে। অপরদিকে অবৈধ ব্যাংকিং, মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) ব্যবসা, কুরিয়ারের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের ঝুঁকি ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তাদের এ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। অনলাইন কানেকটিভিটির মাধ্যমে দুদক যেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে সেগুলো হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে দুদক আরো কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। দুদক সূত্র থেকে জানা যায়, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ২(ব) ধারা অনুসারে অনলাইন কানেকটিভিটি কার্যকর হলে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস), ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস বাংলাদেশ (আইসিএবি), বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, যৌথ মূলধনী কোম্পানি ও ফার্মগুলোর নিবন্ধকের কার্যালয় (রেজসকো) সহ আর্থিক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সন্দেহজনক তথ্য-সংবলিত প্রতিবেদন নিয়মিত দুদকে পাঠাতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইইউ এ বিভাগের প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্বে থাকবে। অবৈধ ব্যাংকিং ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রত্যক্ষ সহায়তায় এ ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যা দেশের জন্য সত্যি বড় সাফল্য বয়ে আনবে।
©somewhere in net ltd.