![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
অতীতের কাসুন্দি ঘাঁটতে চাই না। কিন্তু গোলাম আযমের নাগরিকত্ব, নিজামি মুজাহিদের মন্ত্রিত্ব, রাষ্ট্রপ্রতি প্রার্থী গোলাম আযমের দয়া প্রার্থনা ইত্যাদি ঘটনা মানুষ ভুলে যায়নি। এখনও জিয়াউর রহমানের দল বিএনপি জামায়াতকে নিয়েই জোটবদ্ধ রাজনীতি করছে। এমনকি তারা হেফাজতে ইসলামকেও সাথে রাখার কৌশল নিয়েছে। অতীতের রেকর্ড এবং বর্তমান বাস্তবতা থেকে এটা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কি হতে পারে। যদি এ সরকার রায় ঘোষণা ও তা কার্যকর করতে না পারে, তাহলে এরপর যদি আওয়ামীলীগ সরকার কোনভাবে ক্ষমতায় না আসে তাহলে তারা এগুলো ঝুলিয়ে দেবে এবং আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সবার মামলা শেষ করে আইনগত বৈধতা পেয়ে যাবে। রাজাকাররা আবার মাথা চাঁড়া দিয়ে উঠবে। যারা দেশকে মুক্তিযুদ্ধের পথে রাখতে চান তাদের মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধের ফসল ও চেতনার বাংলাদেশ হিসেবে মাথা তুলে এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যেমন গুরুত্বপুর্ন তেমনি গুরুত্ববহ হল আগামী নির্বাচন। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর থেকেই সুশাসনের সংকটে ভুগছে। সুশাসন ছাড়া ইতিহাসের পথ সচল রাখা কঠিন। দীর্ঘদিন পরে মহাজোট সরকার এবারে ক্ষমতায় এসে পাক আর জট ছাড়িয়ে ইতিহাসের রথকে সঠিক পথে চালানোর চেষ্টা করছে। আর তার বিরোধিতায় নেমেছে দেশের প্রধান বিরোধীদল বিএনপিসহ তাদের শরীকদল জামায়াত-শিবির। রাজাকার আলবদর সামস এই জামায়াত শিবির দলকে যতদিন নিষিদ্ধ ঘোষণা না করা হবে ততদিন এদেশ উন্নয়নের মুখ দেখবে না।
©somewhere in net ltd.