নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ সরকারের সাফল্যের খাতায় যোগ হল আরও একটি সাফল্য। নগরবাসীর বহু আকাঙ্ক্ষিত কুড়িল ফ্লাইওভারের উদ্বোধন ৪ আগস্ট।

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

আগামী ৪ আগস্ট কুড়িল ফ্লাইওভারের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজ শেষ। এখন ফ্লাইওভারের নিচ দিয়ে সংযোগ সড়ক এবং সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ চলছে। আগামী ৩ আগস্ট কুড়িল ফ্লাইওভার নির্মাণ এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই ফ্লাইওভারের ব্যাপারে সাংবাদিকদের বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে। ২০১০ সালের ২ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। ৩ দশমিক ১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই ফ্লাইওভার নির্মাণে প্রথমে ২৫৪ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হলেও শেষ পর্যন্ত তা বেড়ে ৩০৬ কোটি টাকা হয়। প্রকল্পের পুরো অর্থ রাজউকের নিজস্ব তহবিল থেকে দেওয়া হয়। ফ্লাইওভারের উচ্চতা ৪৭ দশমিক ৫৭ ফুট, প্রস্থ ৩০ দশমিক ১৮ ফুট। পাইল ২৯২টি, পাইল ক্যাপ ৬৮টি এবং পিলার ৬৭টি। প্রকল্পের শুরুতে ২০১২ সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে ফ্লাইওভার নির্মাণ সমাপ্তির কথা বলা হয়েছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হলে ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। ওই সময়ের মধ্যেও নির্মাণ কাজ শেষ না হলে চলতি বছরের মার্চে এই ফ্লাইওভারটি উদ্বোধনের ঘোষণা দেয় রাজউক। তবে তৃতীয় দফা সময় বাড়িয়েও নির্ধারিত সময়ে নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় উদ্বোধন পিছিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত নির্মাণ কাজ শেষে ৪ আগস্ট উদ্বোধনের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষিত হলো। ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করছে প্রজেক্ট বিল্ডার্স লিমিটেড। প্রকল্পের জন্য প্রায় ৪৭ কোটি টাকায় রেল ও ব্যক্তিমালিকানাধীন ১৩ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ফ্লাইওভারের লুপ ৪টি। বনানী, কুড়িল, খিলক্ষেত ও পূর্বাচল প্রান্তে ওঠানামার জন্য এই চার দিক দিয়ে ফ্লাইওভারে ওঠানামা করা যাবে। ফ্লাইওভারটি সম্পূর্ণ টোল-ফ্রি। এ ছাড়া ফ্লাইওভারের নিচ দিয়েও নির্মাণ করা হয়েছে তিন প্রান্তে তিনটি সংযোগ সড়ক। খিলক্ষেত প্রান্তে সংযোগ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। অন্যদিকে বনানীর দিকে সংযোগ সড়কের নির্মাণ কাজ চলছে। সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য ফুটপাতের বেশকিছু অংশ তুলে ফেলা হয়েছে। প্রগতি সরণি অংশের জমি অধিগ্রহণে জটিলতা এবং রেলক্রসিং সংলগ্ন এলাকায় ইউটিলিটি স্থানান্তর নিয়ে জটিলতার কারণেই নির্মাণ কাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে নকশা প্রণয়ন করে ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণ চলাকালে রাজউক যথাযথভাবে নজরদারিও রাখে। কোনো ধরনের নির্মাণ ত্রুটির চিত্র এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ফ্লাইওভারটি এলাকার যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.