![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশ কীভাবে দ্রুত পাল্টে গেছে। হেফাজতে ইসলাম আর গ্রামের বধূ সরলা, কুলসুম, মাজেদা এক নয়। এ ধরনের অনেক নারী ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য ও সেবা কেন্দ্রে আসেন নিজের সন্তানের জন্ম নিবন্ধন সনদ নিতে, একটা দরখাস্ত টাইপ করতে। অথবা পাসপোর্ট ফরম কিনতে। এই নিম্নবর্গের মানুষের কাছে হেফাজতের বক্তব্যের কোনো মূল্য নেই। বরং তারা বোঝে পঞ্চাশ বছর ধরে দেখা গ্রামের পরিবেশ বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় পরিবর্তন হয়ে গেছে। বর্তমান মহাজোট সরকার সব নাগরিকের জন্য ‘প্রযুক্তি বিভেদমুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ার পথে অনেকদূর এগিয়েছে। গ্রামের স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসরুম থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত এলাকায় বসে সরকারী তথ্য জানার অসাধারণ সব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ধারণার বদৌলতে। ইন্টারনেট সুবিধা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এক হাজার ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ফোন নেটওয়ার্ক স্থাপন করার কাজ শুরু হয়েছে। পোস্ট-ই সেন্টার রুরাল কমিউনিটি এবং তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর গ্রামীণ ডাকঘর নির্মাণ প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হতে চলেছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেরিস্টেরিয়াল কেবলের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে। ফলে গ্রাহকগণ নিরবচ্ছিন্নভাবে ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করতে পারছেন। ইতোমধ্যে ৫৬টি জেলা ফাইবার অপটিক সংযোগের আওতায় এসেছে। যার ফলে বিস্তৃত এলাকায় দ্রুততর ইন্টারনেট সুবিধা পাওয়া যাবে।এভাবে তৃণমূল জনগোষ্ঠী মহাজোট সরকারের অন্যতম নির্বাচনী অঙ্গীকারের দ্বারা জীবনকে সহজ করতে পেরেছে। সহজ জীবন-যাপনের জন্যই এদেশ বিশ্বের মধ্যে ১১তম সুখী দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.