![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা চলতি এপ্রিল মাস থেকে ওয়াই-ফাই ইন্টারনেটের আওতায় আসছে। তবে বুয়েট ক্যাম্পাসে ইতোমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এ ওয়াই-ফাই সুবিধা চালু হয়েছে। বেইস টেকনোলজিসের সহযোগিতায় বুয়েট ক্যাম্পাসের প্রতিটি হলে ইন্টারনেট সেবা দেবে ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইআইসিটি)। আর বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় চবিতে একই সেবা দেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বেইস টেকনোলজিস ৩২টি এপির মাধ্যমে তারবিহীন ইন্টারনেট সেবা বুয়েটের সব আবাসিক হলে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে। এটির সফল বাস্তবায়ন হলে শীঘ্রই সব হলে ওয়াই-ফাই পৌঁছে দেওয়া হবে। ভালো মানের ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করার জন্য অন্তত ৫১২ কেবিপিএস স্পিড সবাই পাবেন। এদিকে চট্টগ্রাম বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, পাঁচটি অনুষদ, ছয়টি ছাত্র হল, তিনটি ছাত্রী হল, শহীদ মিনার চত্বর, জিরো পয়েন্ট, শিক্ষকদের আবাসিক এলাকায় ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট সংযোগের কাজ ইতোমধ্যেই শেষ করা হয়েছে। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে ইন্টারনেটের ২৪টি পোর্ট সুইচসহ ক্যাবল সংযোগ প্রতিটি বিভাগ পর্যন্ত পৌঁছে যাবে প্রকল্পের অধীনে। ক্যাবলের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব স্থানে শিক্ষার্থীদের জনসমাগম বেশি এমন আটটি পয়েন্টে থাকবে ওয়াই-ফাই স্টেশন। এসব স্টেশনের প্রত্যেকটির কেন্দ্র থেকে চারপাশে ৫০০ মিটার পর্যন্ত অবস্থানকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ওয়াই-ফাই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়েও ওয়াই-ফাই প্রযুক্তির আওতায় আনা হচ্ছে। সরকারের এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা এই প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন নতুন তথ্য অর্জন করে নিজেদের জ্ঞানকে বিকশিত করার যেমন সুযোগ পাবে তেমনি তথ্য প্রযুক্তিতে দেশ হবে অগ্রগামী।
©somewhere in net ltd.