![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মধ্যে এখন প্রতি বছর গড়ে ধানের আবাদ হচ্ছে ১ কোটি ১৪ লাখ হেক্টর জমিতে। এছাড়া গম চার লাখ ও ভুট্টা আবাদ হয় তিন লাখ হেক্টর জমিতে। সব মিলিয়ে গত অর্থবছরে খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছে ৩ কোটি ৭৩ হাজার টন। এর মধ্যে ধান ৩ কোটি ৩৮ লাখ, গম ১২ লাখ ৫৫ হাজার ও ভুট্টা ২২ লাখ টন। দেশে উৎপাদন বাড়ার কারণে আমদানির পরিমাণ প্রতি বছরই কমছে। ভুট্টা ও চাল চাহিদার সমপর্যায়ে উৎপাদন করার কারণে আমদানি একেবারেই বন্ধের পথে। অন্যদিকে স্বল্প পরিসরে রপ্তানিও শুরু হয়েছে। এছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মার্কেটগুলোয় ব্যক্তি উদ্যোগে যাচ্ছে খাদ্যশস্য। সঠিক ও সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণের কারণে দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। তাছাড়া পরীক্ষামূলকভাবে খাদ্যশস্য রপ্তানিও করা হচ্ছে। বাংলাদেশ উৎপাদিত খাদ্য শস্য বিদেশে রপ্তানি করে বহু দেশের খাদ্য চাহিদা যোগান দিতে পারে, এটা কোন স্বপ্ন নয়। সরকার কৃষককে উন্নত বীজ ও উন্নত প্রযুক্তি সরবরাহ করে দেশের চাহিদা পূরণ করে রপ্তানির সম্ভাবনাকে আরো ত্বরান্বিত করবে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে আরও স্বাবলম্বী হবে এটাই আমাদের চাওয়া।
©somewhere in net ltd.