![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
টেলিযোগাযোগব্যবস্থা শক্তিশালীকরণে দেশব্যাপী বিদ্যমান সব এক্সচেঞ্জের পুরনো ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি ও কপার বেইজড টেলিফোন নেটওয়ার্ক পরিবর্তন করে আধুনিক ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি স্থাপন এবং ফাইবার অপটিক ক্যাবল নেটওয়ার্কের আওতায় আনার লক্ষে ১ হাজার ৮৬১ কোটি টাকার নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছে বর্তমান সরকার। এ প্রকল্পের মাধ্যমে এক্সচেঞ্জে ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য এনজিএন ভিত্তিক টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হবে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি (বিটিসিএল) এবং চীন সরকার কর্তৃক নির্বাচিত প্রতিষ্ঠান মেসার্স চায়না মেশিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশনের (সিএমইসি) মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষরিত প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের কাজ শেষ করবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান বিটিসিএল। সারা দেশে বিটিসিএলের ৯ লাখ ৩০ হাজার ল্যান্ডফোন গ্রাহক রয়েছেন। এখনও ৬ লাখ ৮০ হাজার গ্রাহক আধুনিক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের বাইরের গ্রাহকদের সরকারি অর্থায়নে এ প্রকল্পটির মাধ্যমে ৭ লাখ গ্রাহককে ফাইবার অপটিক ক্যাবল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপে দেশের গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনের ব্যবস্থাকরণ, জাতীয় পর্যায়ে নেটওয়ার্ক তৈরি করে সব সরকারি প্রতিষ্ঠানকে সংযুক্তকরণ এবং ইন্টারনেট (আইপিপি) টেলিফোন ও ভিডিও কনফারেন্সিং চালুর জন্য সুযোগ সৃষ্টি করা, প্রাথমিক, মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ ভকেশনাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউটগুলোকে সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট সংযোগ দেয়ার মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে এটাই বাংলার জনতার প্রত্যাশা।
©somewhere in net ltd.