![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
যেকোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি নির্ভর করে বাণিজ্য বাড়ার ওপর। আর বিশ্বজুড়ে বাণিজ্যের বড় অংশই হয়ে থাকে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে। আর বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার হলে রাজনৈতিক সম্পর্কও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। সেই সূত্রানুযায়ী সুসম্পর্কের করিডরে বাঁধা ডিজিটাল বাংলাদেশ। কিন্তু বর্তমানে ক্ষমতালোভী বিএনপি ভারতের সাথে সুসম্পর্ক চাই রাজনৈতিক কারণে। আর ভারতের মন পেতে খুবই তৎপর বিএনপি। কিন্তু জোটবদ্ধ বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই জামায়াত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের পাশাপাশি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছে এটা ভারতের ও অজানা নয়। ভারত একতরফাভাবে বাংলাদেশের উন্নয়নে যেভাবে সমর্থন করছে, তাকে কোনোভাবেই বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক নয় বলে ধারনা বিএনপি নেতাদের। আসলে বিএনপি নেতাদের মুখে মধু অন্তরে বিশ, ভারতও নিশ্চয়ই তা বুঝতে পারছে। মধ্যবর্তী নির্বাচন বা সরকারের পতন ঘটাতে সেই ভারতের সহযোগিতার বিকল্প নেই বলেও মনে করছে দলটি। সে জন্য ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক চান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ জন্য দেশটির বিভিন্ন পর্যায়ে জানা শোনা রয়েছে, দলের এমন নেতাদের দায়িত্ব দিয়েছেন তিনি। তবে চেষ্টা করেও ভারতীয় পক্ষের কারো সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনায় বসতে পারছেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির নেতারা। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এবং দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের দুইবারের সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু এ পর্যন্ত ২০ বারের বেশি ভারত সফর করেছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাঁদের কেউই ভারত সরকারের উচ্চপর্যায়ের কারোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসার সুযোগ পাননি। এর উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হলো, বিএনপির ক্ষমতা লোভী চিন্তা ভাবনা। তবে যে কোনও স্বার্থের বিনিময়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে দেখা-সাক্ষাৎ বা অন্য কোনো মাধ্যমে কথা বলার সুযোগ খুঁজছেন বিএনপি। এভাবেই একের পর এক ফন্দি-ফিকির করে চলেছেন বিএনপি যে কোনও স্বার্থের বিনিময়ে ভারতের মন পেতে।
©somewhere in net ltd.