![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
হিমায়িত চিংড়ী রপ্তানি করে গত ৬ বছরে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সদ্য সমাপ্ত ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে আয় হয়েছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা এবং বিগত অর্থ বছরে আয় হয়েছে ৩, ৩৭৬ কোটি । বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে দ্বিতীয় বৃহত্তম খাত মৎস্য সেক্টরে রপ্তানি বাড়াতে বিশেষ করে চিংড়ীর উৎপদান বাড়াতে সরকার খামার মালিকদের সহজশর্তে ঋণ প্রদানসহ সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ মৎস্য রপ্তানিতে পৃথিবীর ৫ম স্থান। দেশের মৎস্য উৎপাদন বাড়িয়ে রপ্তানিতে এই অবস্থানের উন্নতি করা হবে। ১৯৯২-৯৩ অর্থ বছরে চিংড়ী রপ্তানি খাতে আয় ছিল মাত্র ৬০৪ কোটি টাকা। তখন উৎপাদন হতো ১৯, ২২৪ মেট্রিক টন চিংড়ী। আর ২২ বছরের ব্যবধানে উৎপাদন বেড়ে হয়েছে ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে ৫০, ৩৩৩ মেট্রিক টন। ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে হিমায়িত চিংড়ী উৎপাদন হয়েছে ৪৮,০০৭ মেট্রিক টন এবং রপ্তানি আয় ছিল ৩,৬৪০ কোটি টাকা। ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত অন্যান্য হিমায়িত মাছ উৎপাদন হয়েছে ১১,৪৩৫ মেট্রিক টন এবং রপ্তানি আয় হয়েছে ৩১৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। সঠিক মানের পোনা ও মৎস্য খাদ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা এবং ভাইরাসের কারণে বা বন্যা ও জলবায়ুর প্রভাবজনিত কারণে খামার মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে সরকারি ক্ষতিপূরণ দেয়ার পাশাপাশি সহজ ও সরল সুদে মৎস্য খামার মালিকদের ঋণের ব্যবস্থার করবে।
©somewhere in net ltd.