নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা মোকাবেলায় উপকূলীয় এলাকায় নিজস্ব অর্থায়নে ১৬শ’ কোটি টাকার ১৩৬ প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে বর্তমান সরকার

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭





বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় ১৬শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩৬টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এ সকল প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে বেড়িবাঁধ নির্মাণ, উন্নত চুলা স্থাপন, জলাবদ্ধতার নিরসন, খরা-বন্যা ও লবণাক্ত এলাকার জন্য উপযোগী ধান ও গমবীজ উৎপাদন, সোলার সিস্টেম চালু এবং দেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় সুপেয় পানি সরবরাহ। এ সকল প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে জলবায়ু অভিঘাত মোকাবেলায় দেশের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ ক্রমেই সক্ষম হয়ে উঠছে। উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ এখন অনেক বেশি সচেতন হয়ে উঠছে প্রকৃতির এই নীরব ঘাতক সম্পর্কে। বৈশ্বিক উঞ্চায়নের ফলে প্রতিনিয়ত জলবায়ু পরিবর্তন ও ঝুঁকির মুখে পতিত হচ্ছে বাংলাদেশ। এ ঝুঁকি মোকাবেলায় সরকারী উদ্যোগে নেয়া হয়েছে নানামুখী কর্মপরিকল্পনা। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট (বিসিসিটি) এসব প্রকল্প গ্রহণ করে তা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছে। সম্প্রতি বিসিসিটি থেকে প্রকাশিত ‘প্রজেক্ট প্রোফাইলে’ বলা হয়েছে, সরকারের ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ, সংস্থা, অধিদপ্তর এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ২০০৯-২০১০, ২০১০-২০১১, ২০১১-২০১২ এবং ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে এসব প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বের সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। এ গুরুত্ব অনুধাবন করে বর্তমান সরকার নিজস্ব অর্থায়নে এই ঝুঁকি মোকাবেলায় নানান কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এজন্য গঠন করা হয়েছে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট (বিসিসিটি)। এই ট্রাস্টের মাধ্যমে ১০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন করছে। এ সকল প্রকল্প থেকে ইতোমধ্যে উপকারভোগীরা সুফল পেতে শুরু করেছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে লবণাক্ত এলাকায় মানুষ সুপেয় পানি পাচ্ছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে বিরাণভূমিতে এখন ফলস আবাদ হচ্ছে। উন্নতমানের বন্ধু চুলা ব্যবহারের ফলে মানুষ এখন নানাবিধ রোগ থেকে রেহাই পাচ্ছে। কৃষি বেড তৈরির ফলে বন্যার সময় কৃষক ওই বেডে সবজি চাষ করতে পারছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ তাৎক্ষণিকভাবে কিছু সুফল এখনই পাচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও সুফল পাবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো এ সকল প্রকল্প বাস্তবায়নের কারণে মানুষ ঝুঁকিপূর্ণ জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবেলায় সক্ষম হয়ে উঠছে। প্রকল্পগুলো পুরো বাস্তবায়ন হলে ভবিষ্যতে তারা আরও সক্ষম হবে।













মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.