![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
দেশ এখন মুরগির ডিম ও মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। গত কয়েক মাস ধরে পোলট্রি শিল্প দেশের শতভাগ চাহিদা পূরণের পাশাপাশি অতিরিক্ত ডিম ও মাংস উৎপাদন করছে। এজন্য দেশের চাহিদা মিটিয়ে রফতানির প্রস্তুতি নিচ্ছে দেশী কোম্পানিগুলো। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ১ শতাংশ আসে পোলট্রি শিল্প থেকে। গার্মেন্টসের পর এটিই দ্বিতীয় বৃহত্তম সরাসরি কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী খাত। এ খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৬০ লাখ মানুষ জড়িত। সার্বিক কৃষি খাতের একটি অংশ হিসেবে পোলট্রি খাতে যথাসময়ে ও কম সুদে ঋণ বিতরণ, বিপণন সুবিধা প্রদান এবং রোগ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুবিধা দিতে সরকার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। দেশ এখন মুরগির ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণে স্বয়ংসম্পূর্ণ। অনেক ক্ষেত্রে এখন বাড়তি উৎপাদন হচ্ছে। বর্তমানে মুরগির মাংসের দৈনিক চাহিদা ১ হাজার ৪০০ টন। এর বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে দেড় হাজার টন। ডিমের দৈনিক চাহিদা ১ কোটি ৫০ লাখ। বর্তমানে দৈনিক উৎপাদন হচ্ছে ১ কোটি ৬০ লাখ। একদিন বয়সী মুরগির বাচ্চার সাপ্তাহিক চাহিদা ৮৫ লাখ আর উৎপাদন ৯৫ লাখ। বর্তমানে এ শিল্পে বিনিয়োগের পরিমাণ ২৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সরকারের সহযোগিতায় ২০৩০ সাল নাগাদ বিনিয়োগের পরিমাণ হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা।
©somewhere in net ltd.