নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাশ্রয়ী জ্বালানি ব্যবহার নিরীক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার দু’বছর অন্তর অন্তর এনার্জি অডিট হবে প্রতিটি শিল্প কারখানায়

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬





এনার্জি অডিট বা জ্বালানি ব্যবহার নিরীক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি দুই বছর পর পর শিল্প কারখানার জ্বালানি ব্যবহার নিরীক্ষণ করা হবে। বিদ্যুৎ জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি মন্ত্রণালয় নিরীক্ষণের কাজ করবে। দেশে জ্বালানি নিরীক্ষক তৈরি হলে তাদের মাধ্যমে এ কাজ করা যাবে। পর্যায়ক্রমে সকল শিল্প কারখানার জন্য প্রতি দুই বছর অন্তর জ্বালানি নিরীক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হবে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আমাদের দেশের শিল্প কারখানাগুলো বিদ্যুৎ জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহার করে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জ্বালানির অপচয় হয়। কিন্তু জীবাশ্ম জ্বালানির উৎস সীমিত। সারাবিশ্বই সাশ্রয়ী জ্বালানি ব্যবহারের দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। এ জন্য শিল্পকারখানার ভবন থেকে শুরু করে যন্ত্রপাতির ক্ষেত্রেও সাশ্রয়ী জ্বালানির ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়। এ দিক থেকে আমরা এখনও পিছিয়ে রয়েছি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেয়ে এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্র্রয় করা লাভজনক। আগামী বছর থেকে এনার্জি অডিটের কাজটি পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হবে। পরবর্তী বছর অর্থাৎ ২০১৬ সালে প্রতিটি শিল্প কারখানায় দুই বছর অন্তর এনার্জি অডিট বাধ্যতামূলক করা হবে। দেশের সরকারী-বেসরকারী সকল উৎপাদনশীল শিল্প-কারখানা এবং বহুতল ভবনে ব্যবহৃত জ্বালানি সম্পৃক্ত যন্ত্রাংশগুলো কতটুকু সাশ্রয়ী তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার এই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। শিল্প কারখানার মালিকরা উৎপাদনসংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ ও গ্যাসভিত্তিক যেসব যন্ত্রাংশ ব্যবহার করছেন, তা জ্বালানি সাশ্রয়ী কিনা সে বিষয়েও সচেতন থাকেন না। এ জন্য অনেক ক্ষেত্রে অল্প উৎপাদন কাজের জন্য প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি জ্বালানি ব্যবহার হচ্ছে। এ জন্য শিল্প-কারখানায় সাশ্রয়ী যন্ত্রাংশ ব্যবহারে জনসচেতনতা বৃদ্ধি জরুরী বলে মনে করা হয়। দেশে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানির সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে প্রায় সাড়ে সাত হাজার মেগাওয়াট। এছাড়া গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে দুই হাজার ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট। প্রতিদিন আরও পাঁচ হাজার টন কয়লা ব্যবহৃত হচ্ছে। জ্বালানি তেল ব্যবহার করেও প্রয়োজন মেটান শিল্প মালিকরা। সব জ্বালানিতে সরকার ভর্তুকি দেয়। এ জন্য যে কোন প্রকার জ্বালানি সাশ্রয় রাষ্ট্রের জন্য লাভজনক হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.