![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঈদের কয়দিন ধরে দেখা যায়নি যানজটের ভয়াবহতা। বদলে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথে ভোগান্তির চিত্র। জেলার আঞ্চলিক সড়কেও নির্বিঘ্নে চলছে যানবাহন। ঈদে বাড়ি ফেরা যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে না আগের মতো দুর্ভোগ। যাত্রীদের মাঝে খানিকটা হলেও ফিরে এসেছে স্বস্তি। মহাসড়ক জুড়ে রয়েছে পুলিশের কঠোর নজরদারী, বসানো হয়েছে পুলিশের চেক পোস্ট। অন্যদিকে মাওয়া ও কাওরাকান্দি ঘাটে এবার চিরাচরিত যানজট দেখা যাচ্ছে না। যানবাহন যা আসছে সঙ্গে সঙ্গে ফেরিতে উঠে যাচ্ছে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌ-রুটে ঈদে ঘরমুখো যাত্রী পারাপারে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়ার ফলে যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে না। মাওয়াঘাটে এবার চিরাচরিত যানজট নেই। ফেরি ও স্পিডবোটগুলোকে প্রায়ই গাড়ি ও যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। লঞ্চ ঘাটে কিছু যাত্রী উঠানামা করলেও ফেরি ঘাট প্রায় ফাঁকাই থাকছে। প্রতি ঈদে এ ঘাটে থাকে তীব্র যানজট। কিন্তু এবার থেমে থেমে ছুটি পাওয়ায় যাত্রীরা যে যার মত বাড়ি ফেরায় মাওয়া ঘাটে যানজট নেই। এবারের ঈদ যেনো অন্যরকম। যানবাহনেরও তেমন চাপ নেই, পাশাপাশি লঞ্চ ও সিবোটে তেমন ভিড় দেখা যাচ্ছে না। মনে হচ্ছে, দীর্ঘ ছুটির কারণে লোকজন ধাপে ধাপে বাড়ি যাচ্ছে। নির্বিগ্নে স্বজনদের কাছে ফিরতে পেরে মানুষ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।
©somewhere in net ltd.