![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশ সেনা বাহিনী, বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর একটি শাখা। এই বাহিনী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে ১৯৭১ সালের ২৬শে ডিসেম্বর পাকিস্তানী সেনা বাহিনীর বাঙালি সেনা ও মুক্তি বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয়। বর্তমানে এই বাহিনীর সামর্থ্য প্রায় ২০০,০০০ সদস্য, যাদের ৫০,০০০ প্রাক-অবসরে (LPR) গিয়েছেন। সাত ডিভিশনে বিভক্ত এই বাহিনী, ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যান্য সেনাবাহিনীর মতো বৃটিশ সেনাবাহিনীর আদলে গঠিত। অবশ্য এই বাহিনী বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা বাহিনীর কৈশলগত পরিকল্পনা কার্যপ্রনালী, প্রশিক্ষণ ব্যবষ্থপনা পদ্ধতি এবং ননকমিশন অফিসার প্রশিক্ষন পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। এটি গোলন্দাজ, সাজোয়া ও পদাতিক ইউনিট দ্বারা সজ্জিত৷ অধিকন্তু এই বাহিনী, শান্তি-রক্ষী বাহিনী হিসাবে তার সামর্থ উন্নত করতে উত্সাহী এবং সেই লক্ষে মার্কিন বাহিনীর সাথে একযোগে কাজ করছে। যা বাংলাদেশকে বিশ্বে একটি শক্তিশালী শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিশ্বে বাংলাদেশের পতাকাকে সমুন্নত রেখে পেশাদারিত্ব, দক্ষতা ও নিষ্ঠা প্রদর্শন করে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনছেন। ওইসব দেশের জনগণের আস্থা অর্জন করে দেশের জন্য প্রশংসা বয়ে আনছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী। জাতিসংঘের বহুজাতিক বাহিনীতে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের কাজ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে এবং অর্থনৈতিক ও সামরিক দিক দিয়ে অগ্রসর দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কোয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশ্বশান্তি রক্ষার এই প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে সশস্ত্র বাহিনী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পাশাপাশি আমাদের অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রেখে বাংলাদেশকে 'একটি মর্যাদাসম্পন্ন রাষ্ট্রে' পরিণত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.