![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) ব্যবসা বন্ধের লক্ষ্যে অত্যাধুনিক মনিটরিং যন্ত্রপাতি কিনছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এরই মধ্যে তিন কোম্পানিকে টেকনিক্যাল রেসপনসিভ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। কোম্পানি তিনটি এরই মধ্যে আর্থিক প্রস্তাব দাখিল করেছে। এখন এই তিন কোম্পানির আর্থিক প্রস্তাব আরও মূল্যায়ন করে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত একটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি অনুমোদনের জন্য তা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। তিনটি কোম্পানিকে টেকনিক্যালি রেসপনসিভ হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে। এখন আরও যাচাই-বাছাই শেষে একটি কোম্পানিকে মনোনীত করা হবে। কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি পাঁচটি প্রতিষ্ঠান থেকে চূড়ান্তভাবে তিনটিকে মনোনীত করেছে। মনোনীত তিন কোম্পানি হচ্ছে সফ্রিকম, এন সফট ও এসজিএস। মনোনীত তিনটি কোম্পানির আর্থিক প্রস্তাবের মধ্যে সফ্রিকম প্রায় ৯০ লাখ মার্কিন ডলার, এন সফট প্রায় ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং এসজিএস প্রায় ৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলারের প্রস্তাব দেয়। চলতি বছরের শুরু থেকে অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা বন্ধে নানামুখী তৎপরতা জোরদার করে বিটিআরসি। এর মধ্যে রয়েছে বৈধ ভিওআইপির বিরুদ্ধে অভিযান, টার্মিনেশন রেট কমানো, রাজস্ব ভাগাভাগি করা। সর্বশেষ উদ্যোগে বিটিআরসির জাতীয় মনিটরিং সেন্টার (এনএমসি) প্রকল্পের আওতায় ভিওআইপি ব্যবসার অবৈধ কল চিহ্নিত করতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি কেনা হচ্ছে। এনএমসির প্রকল্পের মাধ্যমে যে যন্ত্রপাতি আনা হচ্ছে তার মাধ্যমে দেশের সব মোবাইল অপারেটরসহ ১২০ থেকে ১২৫টি প্রতিষ্ঠান যারা এ ব্যবসায় জড়িত, তাদের সব কার্যক্রম মনিটরিং করা হবে। ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে (আইজিডবিস্নউ), ইন্টার কানেকশন এঙ্চেঞ্জ (আইসিএঙ্), সাবমেরিন ক্যাবল মনিটরিং এবং সব ধরনের ভয়েস কল ও ডাটা মনিটরিং করা হবে। তিন বছর মেয়াদের জন্য অত্যাধুনিক এসব যন্ত্রপাতি কেনা হচ্ছে। এসব যন্ত্রপাতি সঠিকভাবে ব্যবহার করা গেলে অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
©somewhere in net ltd.