![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
যাদের কাছে আমাদের অনেক চাওয়া পাওয়া সেই মানুষগুলোর অযাচিত কর্ম আমাদেরকে পীড়া দিচ্ছে। ড. আসিফ নজরুল, পুরোদস্তুর রাজনীতিক নন। কিন্তু প্রচলিত রাজনৈতিক নেতার চাইতেও তিনি বড় রাজনীতিক। তাঁর জীবনের ব্যক্তিগত চরিত্রের নৈতিকতাহীনতার অনুসন্ধানে দেখতে পাওয়া গেছে- তিনি শুধু একজন নারী কাম পিপাসু বিকৃত চেতনার মানুষই নন- একজন, বিদেশী রাষ্ট্র ও গোয়েন্দা সংস্থার সাথে সম্পর্ক সমন্বয় করে চলা রাষ্ট্রদ্রোহী পর্যায়ের ব্যক্তি। আসিফ নজরুল, বাংলাদেশের সুশীল সমাজের নামে থাকা কল্পনা বিলাসী রাজনীতিক। বেশ কয়েক বছর ধরে জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো’তে কলাম লিখে আস্তে আস্তে নিজের নাম ফোটান। এক সময় সাংবাদিকতার আদলে পরিবেষ্টিত থাকায় দেশের গণ মাধ্যমের বেশ সহানুভূতি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই অর্জন করে নেন। একসময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে বেশ আলোচনায় ছিলেন। ড. আসিফ নজরুল নামে এখন দেশবাসী চিনলেও তাঁর আসল পরিচয় ও নাম নিয়েও বিড়ম্বনা রয়েছে। স্বভাবের দিক থেকে কখনই তাঁর চরিত্র ভাল ছিল না। এক থেকে দুই মাস একজন মেয়ে নিয়ে সারাদিন পার করতেন। এর পর আবার মেয়ে পরিবর্তন হত। নিজের রুমের কক্ষ বন্ধ করে ঐ সকল মেয়েরা মাগরিবের নামাজের আগে বের হয়ে যেত। আইন বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে নিজের লেখা উচ্চ মানের বই রচনার সামর্থ্য থাকলেও ব্যক্তি চরিত্রের নোংরামীর জন্য সময় বের করতে পারেন না এই বাকপটু আসিফ। কারন, টেলিভিশন টক শোতে যেদিন না যান, সেদিন কোনো না কোন নারীর সঙ্গে তিনি সময় কাটাবেনই- তা ধরা পড়েছে। আসিফ নজরুল এ পর্যন্ত সামাজিক ভাবে ৪টি বিয়ে করেছেন। তন্মধ্যে দু’জনেই তাঁর ছাত্রী ছিলেন। সর্বশেষ দুটি বিয়ে সংস্কৃতি অঙ্গনের দুজন নারীকে করায় তা সর্বত্র আলোচিত হয়ে উঠেছিল। এর মধ্যে প্রয়াত সার্জেন্ট আহাদে’র নাট্য কর্মী স্ত্রী রোকেয়া প্রাচী এবং প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এর মেয়ে শীলা আহমেদ থাকায় আসিফ নিয়ে আলোচনা সব সময় ছিল। গেল ৭ বছরেই তাঁর ডিপার্টমেন্টের ১৭ জন ছাত্রীর সঙ্গে সে সেক্স মিশন চালায়। প্রত্যেক মেয়েকেই ভাল রেজাল্ট করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সে এ ধরনের অনৈতিক কাজে যেতে বাধ্য করেছে ঐ সকল ছাত্রীদের। এদিকে আসিফ নজরুলের বেহায়াপনা ও বিকৃত সেক্স মিশন সম্পর্কে অনেকেই প্রকাশ্যে অবগত। এ প্রসঙ্গে আইনজ্ঞ ড. তুহিন মালিক এর সামনেই অপর এক বন্ধুকে আসিফ নজরুল বলেন, “মেয়ে মানুষের কথা বলিস না- আমার সঙ্গে কেউ পেরে উঠবি না, তোমাদের মাথায় যত চুল আছে- এ জীবনে সেই সংখ্যক নারীর সঙ্গে আমার সহবাস হয়েছে”। কোনো ধরনের পার্টিতে আসিফ উপস্থিত হলে মদের গ্লাস নিয়ে সুন্দরী নারীর গায়ের ওপর ঢলে পড়তো। সাম্প্রতিক সময়েও এমন ঘটনায় জড়িয়েছেন অসংখ্যবার। এমনই কীর্তিকলাপ যদি আমাদের সুশীল সমাজের ব্যক্তিদের মধ্যে লক্ষণীয় হয়, তাহলে দেশের অবস্থা কোথায় দাঁড়াতে পারে একটুও কি আমরা ভেবেছি?
©somewhere in net ltd.