নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের এবং জনস্বার্থে ডালিম ও তার সঙ্গীদের সব ধরনের উপাধি ও র্যা ঙ্ক বাতিল করা রাষ্ট্রীয় কর্তব্য

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০



গত কয়েকদিন ধরে বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জিয়ার কোন সম্পর্ক ছিল না এবং প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক অভিযোগের আগে এ বিষয়ে কেউ কোন কথা তোলেনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জিয়াউর রহমানের সংশ্লিষ্টতা প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষণা করেন খুনী চক্রের রশীদ আর ফারুক। তারপর সাংবাদিক এ্যান্থনি মাসকারেনহাস। মেজর ডালিমের বয়ানে পরিষ্কারভাবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে খুনের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের সংশ্লিষ্টতার তথ্য আছে। জিয়া সংশ্লিষ্ট ছিলেন দেখেই খুনী চক্রকে দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ করা যত সহজ ছিল মুক্তিযোদ্ধা থাকাটা তত সহজ ছিল না। স্বতঃস্ফূর্তভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া গেছে। তারপর বিভিন্ন ধরনের লোভ, উচ্চাকাঙ্ক্ষার কারণে তারা আর ঐ পবিত্র পথে থাকতে পারেননি। জিয়া থেকে ডালিম সবাই এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। ডালিম মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তাকে এ জন্য বীরউত্তম উপাধি দেয়া হয়েছিল। ডালিম বা তার সঙ্গীরা কি সেই পদকের মর্যাদা রাখতে পেরেছেন? যিনি পদক দিয়েছেন, যিনি তাদের সর্বাধিনায়ক ছিলেন, ডালিম যে রাষ্ট্রে চাকরি করতেন, সে রাষ্ট্র যিনি সৃষ্টি করেছিলেন, যিনি ছিলেন নিরস্ত্র¬- তাকে স্বপরিবারে খুন করা এক ধরনের কাপুরুষতা, বিশ্বাসঘাতকতা ও দেশদ্রোহিতা। শিশু রাসেলকে যারা হত্যা করতে পারে তারা তো মানুষ নয়। বেগম মুজিব বা সুলতানা কামালের মতো অসহায় নারীদের যারা হত্যা করতে পারে তাদের সাহসিকতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। যারা মানুষ নয় তাদের গলায় তো রাষ্ট্রীয় পদক শোভা পায় না। এরা মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন বলেই সব মাফ হয়ে যায় না। ডালিম বা তার সঙ্গীরা যে অপরাধ করেছে, সে অপরাধের কারণে এবং জনস্বার্থে তাদের সব ধরনের উপাধি ও র্যা ঙ্ক বাতিল করা রাষ্ট্রীয় কর্তব্য। না হলে সমাজে, রাষ্ট্রে এ ধরনের উপাধির গুরুত্ব হ্রাস পাবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.