![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
জঙ্গিবাদ রোধে দেশের সন্দেহজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। ঐসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জঙ্গি তৎপরতায় সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কি না এর ওপর দৃষ্টি রাখছেন সরকার। এ ছাড়া জঙ্গি তৎপরতায় অর্থায়ন বন্ধ করার লক্ষ্যে খতিয়ে দেখা হচ্ছে, বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ কোন কোন খাতে খরচ করা হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জঙ্গি তৎপরতা আছে কি না তার খোঁজ রাখা হচ্ছে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সন্দেহ হয় সেগুলোর প্রতি বেশি দৃষ্টি রাখা হাচ্ছে। শরিয়া রীতিতে পরিচালিত একটি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সরকারের প্রাপ্য না দিয়ে নিজের সুবিধামতো খরচ করে আসছে। এ টাকা থেকে তারা জঙ্গিদের অর্থায়ন করে থাকে। ব্যাংক ফাউন্ডেশনসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ঘোষণা দিয়ে জাকাতের টাকা উঠায়, যা জাকাত অর্ডিন্যান্সের পরিপন্থী। যে টাকার সুদ কেউ নেয় না সে টাকার সুদ কোথায় যায়, তা খতিয়ে দেখা দরকার। এ টাকা অবশ্যই সরকারের খাতে যাওয়া উচিত। বিভিন্ন মসজিদে শুধু জঙ্গিবিরোধী লিফলেট বিলি করাই যথেষ্ট নয়, বস্তুত ইমাম সাহেবদেরও উদ্বুদ্ধ করতে হবে। জঙ্গিবাদ বিষয়ে মসজিদে জঙ্গিদের সমর্থকরা যাতে লিফলেটের মাধ্যমে কোনো অপপ্রচার চালাতে না পারে সেদিকেও স্থানীয় প্রশাসন এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দৃষ্টি রাখতে হবে। জঙ্গিবাদবিরোধী শিল্পসম্মত নাটিকার পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত ও তা চিত্রায়ণের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। নতুন কোনো মিডিয়ার (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক) অনুমতি দেওয়ার সময় বাধ্যতামূলকভাবে জঙ্গিবাদবিরোধী প্রচার চালানোর শর্ত আরোপের মাধ্যমে জঙ্গি তৎপরতা বন্ধে সরকারের পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসনীয়।
©somewhere in net ltd.