নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ-ভারত সরকারের ঐক্যমতেই বাংলাদেশের বেনাপোল ও ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি রপ্তানি পন্য সংরক্ষন ও দ্রুত মালামাল খালাসের লক্ষ্যে ৩’শ একর জমির উপর অত্যাধুনিক তিনটি শেড নির্মাণ

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯

বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ভারত সরকার বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্য আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে বেনাপোল স্থলবন্দরের ওপারে ভারতের পেট্রাপোল স্থলবন্দর এলাকায় ৩শ’ একর জমির ওপর আমদানি ও রপ্তানি পণ্য সংরক্ষণ এবং মালামাল খালাস করার জন্য তিনটি অত্যাধুনিক মানের শেড নির্মাণের পাশাপাশি নানা অবকাঠামো গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে। এই শেডগুলো নির্মাণ করা হলে বেনাপোল বন্দরের মাধ্যমে দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে উভয় দেশের বন্দরে পণ্য ও যানজট কমে আসবে। যা থেকে সরকারের রাজস্ব আয়ও বৃদ্ধি পাবে। এই শেড ও অবকাঠামো নির্মাণের জন্য মোট ২শ’ ৭২ কোটি রুপী ব্যয় করা হচ্ছে। ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ এই নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এগুলো নির্মিত হলে বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি উভয় দেশের বন্দর ব্যবহারকারীদের ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত নানাবিধ দুর্ভোগ কমে আসবে। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থায়নে এই তিনটি শেড বা অবকাঠামোর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১২ সালের প্রথম দিকে। প্রাথমিকভাবে তিনটি শেড নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য অবকাঠামো গড়ে তোলা হবে এই বন্দরে। শেড তিনটির কাজ ইতোমধ্যে প্রায় শেষের পথে। চলতি বছরের যে কোন সময় এগুলো ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠবে। ফলে বাংলাদেশ থেকে এখন যে সব পণ্যবাহী ট্রাক রপ্তানি পণ্য নিয়ে ওপারের বন্দরে প্রবেশের পর খোলা আকাশের নিচে দিনের পর দিন আটকা পড়ে থাকে সেটা আর থাকবে না। একই সঙ্গে রপ্তানি পণ্যবাহী ট্রাক থেকে মালামালও চুরি হবে না। থাকবে না আর বেনাপোল স্থলবন্দরের রপ্তানি পণ্যবাহী ট্রাকের জট।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.