নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষষ্ঠ পঞ্চবার্র্ষিকী পরিকল্পনা মোতাবেক নতুন নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টি এবং রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সরকার

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫

রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের আলু, চিংড়ি, হিমায়িত খাদ্য, পাটসহ কৃষিপণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে। রাশিয়া এগুলো আমদানি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বিশেষ করে আলু আমদানির ওপর রাশিয়া বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আলু সংরক্ষণের জন্য রাশিয়া বাংলাদেশে নিজ খরচে প্রয়োজনীয় হিমাগার স্থাপন করতে চায়। আশা করা হচ্ছে, এ বছর শেষে দুদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য এক বিলিয়ন (এক শ’ কোটি ডলার) ছাড়িয়ে যাবে। সরকার ষষ্ঠ পঞ্চবার্র্ষিকী পরিকল্পনা মোতাবেক নতুন নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টি এবং রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে রাশিয়া বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে পারে। এতে দুদেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক কমে আসবে। রাশিয়ার চাহিদা মোতাবেক উন্নতমানের আলু চাষের জন্য সরকার ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দেশের উত্তরাঞ্চলে এ ধরনের আলুর চাষ সফল হয়েছে। এছাড়া, রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বিপুল চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ চেষ্টা করছে, সেখানে তৈরি পোশাক রপ্তানি করতে। এক সময় বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের খাদ্যের অভাব ছিল। খাদ্য আমদানি করে চাহিদা পূরণ করা হতো। আজ দেশের ১৬ কোটি মানুষের খাদ্যের অভাব নেই। এ মুহূর্তে দেশে এক লাখ মেট্রিক টন চাল প্রয়োজনের অতিরিক্ত রয়েছে। শ্রীলঙ্কা সরকার বাংলাদেশ থেকে সরকারীভাবে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল ক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দেশের চাহিদা, খাদ্য নিরাপত্তা, আপৎকালীন প্রয়োজন ইত্যাদি বিবেচনা করে সরকার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে গুরুত্ব সহকারে কাজ করে যাচ্ছেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.