![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে কোন লঞ্চ যেন ঘাট ত্যাগ করতে পারবে না এই মর্মে মালিক-নিয়ন্ত্রণকারী এবং সরকার ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে জরুরী সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে যেন কোনভাবেই লঞ্চগুলো ঘাট ছেড়ে যেতে না পারে সেই বিষয়ে কঠোর মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে। যাত্রী যেন ছাদে উঠতে না পারে সে জন্য রেলিং ও সিঁড়ি না রাখতে মালিক পক্ষকে বলা হয়েছে। নতুন লঞ্চের ক্ষেত্রে ভেন্ডারগুলো গোল করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, যেন যাত্রীরা এক লঞ্চ থেকে অন্য লঞ্চে যেতে না পারে। এছাড়া ছোট লঞ্চের চলাচলে লঞ্চের ফিটনেসসহ কিছু শর্তের বাইরে চলাচল বন্ধ থাকবে পাশাপাশি লঞ্চটি পুনঃনির্মাণ করার সুযোগ দেয়া হবে। লঞ্চঘাট সম্প্রসারণ করা হবে। এসব সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঐ কমিটি ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। টিকেট কেটে লঞ্চে উঠতে হবে। এজন্য ঢাকা সদরঘাট টার্মিনালে টিকেট কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে সব জায়গায় টিকেট কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হবে। লঞ্চের ছাদে যাতে যাত্রী উঠতে না পারে সে জন্য লঞ্চের সিঁড়ি কাটা হয়েছে। লঞ্চের ছাদে যাতে উঠে-বসতে না পারে সে জন্য ছাদের রেলিং কেটে দেয়া হবে। ঢাকার সদরঘাট থেকে পোস্তগোলা শশ্মানঘাট পর্যন্ত ঘাট সম্প্রসারণ করা হবে। নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এতে করে নৌ দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.