নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খাদ্য উৎপাদনে রোল মডেল বাংলাদেশ (পর্ব-২)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২









স্বাধীনতার ঠিক পরে ১৯৭২ সালে দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছিল এক কোটি ১০ লাখ মেট্রিক টন। সাড়ে সাত কোটি মানুষের জন্য ঐ খাদ্য পর্যাপ্ত ছিল না। এর পরের ৪২ বছরে এখানে মানুষ বেড়েছে দ্বিগুণ, আর আবাদি জমি কমেছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। অথচ দেশে এখন খাদ্যশস্য উৎপাদন হচ্ছে তিন গুণ বেশি, ভুট্টাসহ এর পরিমাণ প্রায় চার কোটি মেট্রিক টন। আর এভাবেই প্রধান খাদ্য-শস্যের উৎপাদন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশের তালিকায় উঠে এসেছে বাংলাদেশ। কেবল উৎপাদন বৃদ্ধিই নয়, হেক্টরপ্রতি ধান উৎপাদনের দিক থেকেও অধিকাংশ দেশকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। বাংলার কৃষকরা এখানেই থেমে যাননি। একই জমিতে বছরে একাধিক ফসল চাষের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বের জন্য পথিকৃৎ। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কৃষি উৎপাদন বাড়িয়ে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করায় বাংলাদেশের সাফল্যকে বিশ্বের জন্য উদাহরণ হিসেবে প্রচার করছে। মহাজোট আমলের গত তিন বছরে বাংলাদেশ দেশের মানুষকে খাওয়ানোর জন্য একটি চালও আমদানি করেনি। ২০১৩ সালের অক্টোবরে বিশ্বের খাদ্যনিরাপত্তা বিষয় সবচেয়ে প্রভাবশালী গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (ইফপ্রি) বিশ্বের ক্ষুধা সূচক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ক্ষুধা সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে ভাল অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। মাত্র এক বছরেই এই সূচকে ১১ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) একই সময়ে খাদ্য-নিরাপত্তার বৈশ্বিক অবস্থা নিয়ে আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে জাতিসংঘের সংস্থাটি দীর্ঘ মেয়াদে খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে তাৎপর্যপূর্ণ উল্লেখ করে বিশ্বের জন্য উদাহরণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।













মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.