![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল করতেই সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। গণমাধ্যম যাতে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে, সে জন্যই জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা করা হয়েছে। জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার খসড়া প্রণয়নের জন্য ২০১২ সালের ১ নভেম্বর ১৬ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কমিটিতে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, এনজিও প্রতিনিধি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির প্রতিনিধিরা ছিলেন। তারা বিবিসিসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর নীতিমালা পর্যালোচনা করে খসড়া চূড়ান্ত করেন। ২০১৩ সালে সেপ্টেম্বরে খসড়া নীতিমালা সাধারণ মানুষের মতামতের জন্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। এতে অ্যাসোসিয়েশন অব টিভি চ্যানেল ওনার্স (এটকো) আর্টিকেল-১৯, টিআইবি, এনজিও নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশনস, কম্পিউটার সমিতি, পত্রপত্রিকাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মতামত পাওয়া যায়। সকলের মতামতের ভিত্তিতেই সরকার চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করে। কাজেই স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নীতিমালাটি প্রণয়ন করা হয়েছে। এখন সমালোচকরা যেসব প্রশ্ন উত্থাপন করছেন, খসড়া চূড়ান্ত করার আগে তারা তা উত্থাপন করেননি। সুতরাং এই নীতিমালা জারির ফলে গণমাধ্যম অধিক দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে। নীতিমালার ধারাবাহিকতায় একটি স্বাধীন সম্প্রচার কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের কাজ চলছে। নীতিমালায় কোনো অসম্পূর্ণতা থাকলে আইনের মাধ্যমে তা পূরণ করা হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট সবার মতামত গ্রহন করা হবে।
©somewhere in net ltd.