![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বিদ্যুতের মতো গ্যাস খাতেও মাস্টারপ্ল্যান করতে যাচ্ছে সরকার। গ্যাসের ভবিষ্যত চাহিদা বিবেচনা এবং অগ্রাধিকার খাত বিবেচনায় নিয়ে মাস্টারপ্ল্যানটি প্রণয়ন করা হবে। গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন প্রক্রিয়ার সঙ্গে দেশের চাহিদা বিবেচনায় নিয়ে সরবরাহ করার কোন মাস্টারপ্ল্যান নেই। সঙ্গত কারণে নিত্য চাহিদা সামাল দিতেই গ্যাস খাত কাজ করে। সরকার ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্য আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করেছে। এর জন্য বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতের সুষ্ঠু পরিকল্পনা দরকার। বিদ্যুতের জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান থাকলেও গ্যাসের জন্য সে ধরনের কোন পরিকল্পনা নেই। শুধু নিত্যদিনের চাহিদা না মিটিয়ে ভবিষ্যতে দেশের চাহিদা বিচার করে তা পূরণের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। যাতে উন্নয়ন পরিকল্পনায় কোন ঘাটতি না ঘটে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশের বিদ্যুত চাহিদা এবং সরবরাহকে সমন্বয় করে একটি মাস্টারপ্ল্যান করা হয় ২০১০ সালে। বিদ্যুত খাতের পরিকল্পনা প্রণয়নে জ্বালানি সরবরাহ হিসেবে গ্যাস এবং কয়লাকে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু কয়লা নিয়ে সরকারের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আসায় এই মাস্টারপ্ল্যানে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। সময়ে সময়ে মাস্টারপ্ল্যানকে আরও উপযোগী করে বিদ্যুত বিভাগ। এখানে নতুন পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দ্রুত গ্যাসের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। চাহিদা সামাল দিতে বিদ্যমান খনিগুলো থেকে উৎপাদন বৃদ্ধি করা হচ্ছে। অগভীর সমুদ্রে দুটি এবং গভীর সমুদ্রে ছয়টি ব্লকে এখন আর ইজারা দিতে কারও বাধা পেতে হবে না আমদের। সমুদ্র বিজয়ের ফলে ব্লকগুলো পুনর্বিন্যাস করে কাজ শুরুর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
©somewhere in net ltd.