![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
চামড়া পাচাররোধে গঠিত হয়েছে বিশেষ টাস্কফোর্স। স্বরাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় টাস্কফোর্সের কার্যক্রম যৌথভাবে তদারকির দায়িত্ব পালন করছে। সরকার ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে চামড়া রপ্তানি করে ৬২ কোটি ৫০ লাখ ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জন করতেই চামড়া পাচারের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করা হয়েছে। বিশেষ টাস্কফোর্স চামড়া পাচার সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেয়াসহ পাচারকারীদের শনাক্ত করার কাজ করছে। পরিকল্পিতভাবে নিম্নমানের চামড়া রপ্তানি করে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণকারী ১৫ চামড়া ব্যবসায়ীর ওপর চলছে কঠোর গোয়েন্দা নজরদারি। চামড়া পাচার রোধে এবার দেশের সড়ক, মহাসড়ক ও ঢাকাসহ সীমান্তের ৭৫টি পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হচ্ছে। চেকপোস্টের পাশাপাশি মাঠে থাকছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বেআইনীভাবে চামড়া বেচাকেনার সঙ্গে জড়িতদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তারের নির্দেশ জারি করা হয়েছে। দেশ থেকে যেসব পণ্য রপ্তানি হয় তার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য অন্যতম। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা আসে। যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড আরও শক্তিশালী করতে এবার চামড়া পাচাররোধে সরকার অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সড়ক-মহাসড়ক ছাড়াও দেশের সীমান্তে কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বসানো হয়েছে অসংখ্য চেকপোস্ট। যানবাহনে তল্লাশির পাশাপাশি চামড়া পাচাররোধে কৌশলী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে চামড়া পাচার অনেকটাই বন্ধ করা সম্ভব হবে।
©somewhere in net ltd.