![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
“মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে” বাসা বেঁধেছে স্বাধীনতাবিরোধীরা। ৭১ এ পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে তারা অসংখ্য স্বাধীনতাবিরোধী, জঙ্গীবাদী ছানা পুনরুৎপাদিত করেছে। যার ফলে যারা দেশের স্বাধীণতাকে অস্বীকার করেছে, বাংলাদেশের জন্মকে অস্বীকার করেছে, তাদের আস্ফালন দেখতে হয়েছে দীর্ঘদিন এই বাংলাদেশেই। ভুলে যাওয়া উচিত নয়, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে এই স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশকে বাংলাভাই, ইংরেজীভাই, জেএমবি, হুজির জঙ্গীবাদী দেশে পরিণত করেছিল, জঙ্গীবাদীদের হাতে অস্ত্র তুলে দিতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অবৈধ অস্ত্র ব্যবসা চালু করা হয়েছিল, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব জলাঞ্জলি দেয়ার সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষ এখন তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে ছুড়ে ফেলে দেয়ার আন্দোলন করছে। আর সেসময় এই স্বাধীনতাবিরোধী, জঙ্গীবাদী, তাদের দোসর ও ছানাদের রক্ষা করতে কিছু বর্ণচোরা অশ্লীল সুশীলের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বলে পরোক্ষভাবে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করছে, তারা যুদ্ধাপরাধী ও অগণতান্ত্রিক পথে ক্ষমতা দখলের রাজনৈতিক শক্তিকে গণতন্ত্রের মুখোশে ঢেকে রেখে স্বাধীনতাবিরোধী, জঙ্গীবাদীদের পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়া চালু রাখতে চায়। আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির মূল সমস্যা স্বাধীনতাবিরোধী, জঙ্গীবাদীরা, যারা ক্রমাগত তাদের উত্তরসূরী পুনরুৎপাদিত করছে। এই পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়া বন্ধ করতে হবে। সেকারণে স্বাধীনতাবিরোধী, জঙ্গীবাদীদের পুনরুৎপাদক বিএনপিকে রাজনৈতিক পথে প্রতিহত করতে হবে, উচ্ছেদ করতে হবে। বাংলাদেশের সরকার গঠিত করতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল, বিরোধী দলও হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল, রাজপথে আন্দোলনও করবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীদের বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার দেয়া বন্ধ করতে হবে। তাদের উচ্ছেদ করতে সহযোগিতা করতে হবে দেশের সাধারণ মানুষকেও।
©somewhere in net ltd.