![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন বন্যপ্রাণীদের রক্ষা করতে কিছু একটা করি। মানুষ হিসাবে আমাদের বাচার যতটুকু অধিকার আছে এই পৃথীবীতে আমাদের আগে আসার ধরুন সকল বন্যপ্রাণীর ও আরো বেশী অধিকার আছে। মানুষ হিসাবে আমরা শ্রেষ্ট তার প্রমান কি এই যে আমরা সব প্রানী মেরে সাফ করে দিব !!!!!! আমরা তাই করছি
শাহানা নামের এক জীবিত মেয়ের সন্ধান পাওয়ার পর ধ্বংসস্তূপে টানা ৫ ঘন্টা ধরে চলে অপারেশন। শাহানাকে উদ্ধারের একদম কাছাকাছি পৌঁছে যায় উদ্ধারকারী দলের কর্মীরা। ভাগ্যের কি নির্মন পরিহাস অগ্নিকান্ড সৃষ্টি হওয়ায় শেষ পর্যন্ত শাহানাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয় নাই। আহত হয় অনেক উদ্ধারকারী কর্মী।
বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস সহ সকল সদস্যদের পেশাদারীত্ব ও মনোবলে অনেক শক্ত। কিন্তু এত চেষ্টার পরও শাহানাকে জীবিত উদ্ধার করতে না পারায় হাউমাউ করে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এই সৈনিক ভাইয়ের মত অনেকে কর্মী। কি অপূর্ব মানবিকতা আর মানুষের প্রতি মানুষের বাধাভাঙ্গা ভালবাসা।
অথচ এক শ্রেণীর জোঁক (শোষক মালিক) শ্রমিকের সাথে এত অমানবিক আচরণ করে যেন তারা সামান্য পয়সার দাস। যেসব শ্রমিকের ঘামে ভেজা পরিশ্রমে অর্জিত বিত্তের উপর বিলাসী জীবন যাপন করছে জোঁকরা সেই শ্রমিকদের নূন্যতম পারিশ্রমিক তারা দিচ্ছে না। সামান্য যা আছে কাজ করার পর তাও ঠিকমত না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে, রাজপথে আন্দোলন করে শ্রমিক।
আন্দোলনকারী শ্রমিকদের দাবী পুরনের বিনিময়ে দেওয়া হয় নির্মম লাঠিপেটা, টিয়ারশেল, আর গুলি। শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্র একেকটা মৃত্যুর ফাঁদ! ক্রমাগন জীবন আর রক্ত দিয়ে মূল্য পরিশোধ করছে জোঁকদের বিলাসী জীবনের। এভাবেই চলছে যুগের পর যুগ।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
নতুন বলেছেন: এটা যেন দুনিয়ারই নিয়ম হয়ে গেছে...
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: