নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশের বন্যপ্রণী সংরক্ষন করুন

বন্যপ্রাণীদের বাঁচান, পরিবেশ রক্ষা করুন

মাইন রানা

আসুন বন্যপ্রাণীদের রক্ষা করতে কিছু একটা করি। মানুষ হিসাবে আমাদের বাচার যতটুকু অধিকার আছে এই পৃথীবীতে আমাদের আগে আসার ধরুন সকল বন্যপ্রাণীর ও আরো বেশী অধিকার আছে। মানুষ হিসাবে আমরা শ্রেষ্ট তার প্রমান কি এই যে আমরা সব প্রানী মেরে সাফ করে দিব !!!!!! আমরা তাই করছি

মাইন রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দি গ্রেট মাইগ্রেশনঃ বিপদসংকুল গন্তব্যে এক মহাদলের মহাঅভিযাত্রা (ছবি ও ম্যাপ সহ)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

পোস্টটি আগেও দিয়েছিলাম অনেক প্রশংসার সাথে অনেক সমালোচনাও পেয়েছি। পেয়েছি কিছু পরামর্শ তাই পোস্টটি এডিট করে ছবি ও ম্যাপ যোগ করে আরেকবার দিলাম। সবার মতামত কাম্য















পূর্ব আফ্রিকার প্রাণী ওয়াইল্ডবিস্টের মাইগ্রেশন বা পরিযায়ন পৃথিবীর বন্যপ্রাণীর ইতিহাসে মধ্যে এক বিস্ময়কর ঘটনা। এই মাইগ্রেশন এতই চমকপ্রদ যে, তাকে বলা হয়ে থাকে ‘দি গ্রেট মাইগ্রেশন’ যা দেখার জন্য প্রতি বছর বিশ্বের হাজার হাজার পর্যটক তাঞ্জানিয়া ও কেনিয়ায় ভিড় জমায়। বেঁচে থাকার প্রয়োজনে খাদ্যের খুঁজে ওয়াইল্ডবিস্ট প্রতিবছর তাঞ্জানিয়ার ‘সেরেঙ্গেতি ন্যাশনাল পার্ক’ থেকে কেনিয়ার ‘মাসাই মারা গেইম রিজার্ভ’ গিয়ে আবার তাঞ্জানিয়া ফিরে আসে যে পথের দূরত্ব ১৮০০ মাইলেরও বেশী। তাঁদের এই দীর্ঘ্য মাইগ্রেশন বা পরিযায়নকারী দলে থাকে প্রায় ১৫ লক্ষ ওয়াইল্ডবিস্ট। সাথে যোগ দেয় আরো প্রায় ৪ লক্ষ জেব্রা ও লক্ষাদিক এন্টিলোপ গেজেল। এদের পরিযায়নের দলটি এত বিশাল বড় হয় যে কয়েকশ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে দলের সদস্যদের বিস্তৃতি থাকে। বিস্তৃর্ণ সমভূমিতে পড়ে থাকে তাঁদের পদচিহ্ন। আকাশ ঢেকে যায় তাঁদের পদ ধূলির মেঘে।















তাঁদের এই মহাযাত্রা অত্যন্ত বিপদসংকুল ও দুর্গম। প্রতি পদে পদে তাঁদের মৃত্যুর হাতছানি। হায়েনা, সিংহ, চিতা, নেকড়ে, শিয়াল, বুনো কুত্তা তাঁদের নিত্য দিনের সঙ্গী। যাদের অধিকাংশ চলে যায় ক্ষুদার্ত শিকারী প্রাণীর পেটে। তাঁদের দলকে সবচেয়ে চরম মূল্য দিতে হয় দুটি নদী পাড়ি দিতে গিয়ে যেখানে পূর্ব আফ্রিকার ক্ষুদার্ত কুমিরে ভয়ংকর মহাতাণ্ডবে মারা যায় ওয়াইল্ডবিস্টের বহু সদস্য। কিছু সদস্য জীবন দেয় কঠিন পথ পাড়ি দিতে গিয়ে আহত ও অসুস্থ হয়ে। যাত্রা পথে পড়ে থাকে শত শত মৃত প্রাণী যা খাবারের জন্য দলের মাথার উপরেই সারাক্ষণ উড়তে থাকে শকুনের দল। প্রতিবছর এভাবেই মারা গিয়ে তাঁদের দল থেকে চিরতরে হারিয়ে যায় প্রায় ৩ -৪ লক্ষ সদস্য। তবে এত বিপুল মৃত্যুর সাথে সাথে সুখবর হল এদের প্রজনন হার খুবই উচ্চ এবং প্রতি বছর এদের দলে জন্ম নেয় ৪–৫ লক্ষ নতুন সদস্য এবং ওয়াইল্ডবিস্টের জনসংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে।







ওয়াইল্ডবিস্টের পরিচয়ঃ

ওয়াইল্ডবিস্ট একধরণের তৃণভোজী স্তন্যপায়ী প্রাণী। এরা এন্টিলোপ জাতীয় গরুর চেয়ে একটু ছোট এবং হরিনের চেয়ে বড়। জোড়া খুড়ওয়ালা ও শিং বিশিষ্ট তৃণভোজী প্রাণীটি দেখতে অদ্ভুত রকমের। না গরু না ছাগল না ঘোড়া না গাধা বরং এই সবগুলির মিশ্রন বললেও ভুল বলা হবে না। ইংরেজি ওয়াইল্ডবিস্ট (Wildebeest) একটি ডাচ শব্দ যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায় বুনো জন্তু বা বুনো গরু। এই প্রাণীটির গোত্র (Family) হল বভিডিই (Bovidae)। মহিস, গেজেল, এন্টিলোপ, ভেড়া, বুনো ছাগল, গৃহপালিত গরু সবাই এই গোত্রের অন্তর্গত। এদের দুটি প্রজাতি বর্তমানে পাওয়া যায়। একটি হল ব্লু বা নীল ওয়াইল্ডবিস্ট যার ৫ টি উপপ্রজাতি আছে। আরেকটি হল ব্লাক বা কালো ওয়াইল্ডবিস্ট যার কোন উপপ্রজাতি নেই। এর আরেকটি পরিচিত নাম গুনু। এরা সারাক্ষণ এক ধরনের শব্দ তৈরি করে যা হাজার হাজার সদস্যের শব্দ মিলে গুঞ্জনের সৃষ্টি করে। আর এই গুন গুন শব্দের কারণেই তাঁদের গুনু নামে ঢাকা হয়। আফ্রিকার ছোট ছোট স্থানীয় আধিবাসীরা গুনু নামেই এদের ডকে এবং গুন গুন শব্দ শুনে বহুদূর থেকেই তাঁদের আসার খবর পেয়ে যায়।











মাইগ্রেশন বা পূর্নাঙ্গ পরিযায়ন এর বর্ননাঃ

১) ডিসেম্বর থেকে মার্চঃ এই সময় ওয়াইল্ডবিস্ট এর দল তাঁদের মাতৃভূমি তাঞ্জানিয়ার সেরিনগাতি সমভূমিতে অবস্থান করে। তাঁদের সাথে এখানে চষে বেড়ায় জেব্রা সহ অন্যান্য প্রাণীরা। এই সময় এখানে প্রচুর ঘাস জন্মে তাই এটাই তাঁদের বাচ্চা জন্ম দেবার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। লক্ষ লক্ষ ওয়াইল্ডবিস্টের বাছুর এসময় জন্ম নেয়। মাত্র তিন সপ্তাহে প্রায় ৫ লক্ষ নতুন প্রজন্মের জন্ম নেয়াও এক বিস্ময়কর ঘটনা। মায়েদের আসে পাশে হাজার হাজার নতুন বাছুরের দৌড়ানোর এই আসাধারণ সুন্দর দৃশ্য জগতে বিরল। কিন্তু এ সুন্দর দৃশ্যের মাঝে উকি দেয় ভয়ঙ্কর বিপদ। অল্পবয়স্ক এসব বাছুর শিকার করতে সেখানে জড়ো হতে থাকে প্রচুর শিকারি প্রাণী। বাচ্চাদের শিকার করা তুলনামূলকভাবে সহজ হবার কারণে শিকারী প্রানীরা হত্যা করতে থাকে একের পর এক বাছুর।

২) এপ্রিল থেকে জুনঃ বৃষ্টি কমে যাওয়ায় সেরিগাতি সমভূমিতে ঘাস কমে যেতে থাকে তাই ওয়াইল্ডবিস্টের দল উত্তর-পশ্চিমের দিকে ধীরে ধীরে কিছুটা আগ্রসর হতে থাকে। মে মাসের শেষ দিকে বৃষ্টি একেবারেই বন্ধ হয়ে যায় তখন উত্তর-পশ্চিম দিকের এই অগ্রসর দীর্ঘ্য যাত্রায় রুপান্তরিত হয়। সাথে যুক্ত হয় জেব্রা, গেজেল সহ আরো কিছু তৃণভোজী। জুন মাসে তারা সেরিগাতি সমভূমির একদম পশ্চিমকোনে অবস্থান করে। এসময় তাঁদের পুরুষ-স্ত্রীর মিলন ও শুক্রানোর বিনিময় ঘটে।



ম্যাপঃ পুরো মাইগ্রেশনের চক্র



৩) জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরঃ প্রচন্ড রোদ ও খরায় সমস্ত সেরিগাতি সমভূমি শুষ্ক হয়ে হলুদ বর্ণ ধারণ করে। আশে পাশে কোথাও সবুজের লেশমাত্র নেই। সম্পুর্ণ দলটি এই সময় শত শত ক্ষুদার্ত ভয়ঙ্কর কুমিরে পূর্ণ নদীর তীরে এসে জমা হয়। কুমিরের হাতে থেকে রক্ষা পেতে সবাই একসাথে জমা হবার পর একটি স্থান দিয়েই তারা নদী পাড় হতে শুরু করে। এভাবে 'গ্রুমেতি’ ও ‘মারা’ দুটি নদী পাড় হয়ে সেপ্টেম্বরের শেষ ও অক্টোবরের প্রথম দিকে তারা মাসাই মারা সমভূমিত যা ‘মাসাই মারা গেইম রিজার্ভ’ নামে পরিচিত সেখানে অবস্থান করে।

৪) অক্টোবন থেকে নভেম্বরঃ অক্টোবরে দক্ষিণে বৃষ্টি শুরু হলে পুরো দল আবার দক্ষিণের পথে যাত্রা শুরু করে এবং খুব দ্রুত নভেম্বরের মাঝামাঝিতে তারা আবার সেরিগাতি সমভূমিতে ফিরে আসে। এর পর ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত তারা এখানেই অবস্থান করে এবং সন্তান জন্ম দেয়। এর পর মার্চে তাঁদের আবার উত্তর পশ্চিমের যাত্রা শুরু হয়। এভাবেই চলতে থাকে জীবন আর সংগ্রাম।















ভয়ংকর দুটি নদীঃ

ওয়াইল্ডবিস্টের দীর্ঘ্য পরিযায়নের পুরো পথটিই নানা বিপদ ও প্রতিকুলতায় ভরা হলেও তবে তাঁদের সবচেয়ে বেশী ক্ষতির মুখোমুখি হতে হয় 'গ্রুমেতি’ ও ‘মারা’ নামক দুটি নদী পাড় হতে গিয়ে। এই দুটি নদীকে বলা হয়ে সাক্ষাত মৃত্যুর উপত্যকা। এখানে শত শত কুমির অপেক্ষায় থাকে কখন ওয়াইল্ডবিস্টের দল এই জায়গা দিয়ে পাড় হবে। এই নদীগুলো পাড় হতে থাকার দৃশ্যও প্রকৃতির এক বিরল দৃশ্য। লক্ষ লক্ষ ওয়াইল্ডবিস্ট নদীর তীরের সমভূমিতে জড়ো হতে থাকে। এরপর হটাৎ একটি মাত্র স্থান দিয়ে লাইন ধরে পাড় হতে থাকে নদী। পাড় হতে থাকা ওয়াইল্ডবিস্টের উপর হামলে পড়ে দলে দলে ক্ষুদার্ত কুমির। এসব কুমিররা শিকারেও অত্যন্ত দক্ষ। বিশাল বিশাল শক্তিশালী একেকটা ওয়াইল্ডবিস্টকে তারা মুহুর্তেই হত্যা করে ফেলে। নদীগুলিতে পড়ে থাকে অনেক মৃতদেহ। এইসকল মৃতদেহ খেয়ে জীবন কাটায় কুমির, শকুন সহ আরো অনেক প্রাণী। এত বিপদের মধ্যেও ওয়াইল্ডবিস্ট এর দল এগিয়ে চলে সামনের পথে, জীবনের পথে। ছবিঃ ইন্টারনেট







মাইন রানা

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ছবি দেয়াতে আরও প্রঞ্জল এবং সহজ হল আরও প্রাণস্পর্ষী হল তাদের বেঁচে থাকা, তাদের সংগ্রাম!!!!!

++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

মাইন রানা বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

রোহান খান বলেছেন: অসাধারন...আরো এরকম কিছু জানতে চাই।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

চেষ্টা করব এই ধরনের লেখা চালিয়ে যেতে

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:



দুর্দান্ত ! ছবি ও বর্ণনা সব মিলিয়ে অসাধারণ একটা পোষ্ট

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

মাইন রানা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ! মনে হচ্ছিলো ডিসকভারি চ্যানেল দেখছিলাম !

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দারুন!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ড. জেকিল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, বায়োলজি সম্পর্কে একটু আগ্রহ আগে থেকেই আছে, ওয়াইল্ড বিস্ট নিয়ে আর্টিকেল আর পোগ্রাম আগেও দেখেছি। আপনার লিখা আর ছবি মিলিত ভাবে বেশ চমকপ্রদ হয়েছে।

সবসময় দূর্বলের পক্ষ নিতে ভালো লাগে। অস্ট্রেলিয়া আর কেনিয়ার খেলা হলে, কেনিয়ারই সাপোর্ট করি। যদিও জানি যে, কেনিয়া হারবে। তেমনি, শক্তিশালী কুমিরের হাতে ওয়াইল্ডবিস্টের মৃত্যু কেন জানি মেনে নিতে পারিনা।

ভালো থাকবেন, আরো লিখা শীঘ্রই পাবো আশা করি।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

মাইন রানা বলেছেন: আমি প্রাণিবিদ্যা বিশেষ করে বন্যপ্রানীর ছাত্র। আপনাকে ধন্যবাদ

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: চমৎকার

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

স্বাধীকার বলেছেন:
++++ ক্লান্তিহীন পড়ার মতো পোস্ট।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মাইন রানা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ব্যাপারটা জানা ছিল না আগে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মাইন রানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: কতবার যে দেখলাম........ভবিষ্যতেও দেখবো.... B-)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২১

খেয়া ঘাট বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

মাইন রানা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: সুন্দর।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৮

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ++

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

মাইন রানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

রুম৭৪ বলেছেন: ডেসকভারি, ন্যাট জিও এইসব চ্যানেলে প্রায়ই দেখায়। আপনার তথ্যবহুল বর্ননা ভাল লাগল।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

মাইন রানা বলেছেন: পড়ার জন্য এবং উৎসাহ দেবার জন্য ধন্যবাদ

১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস পোস্ট

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দুর্দান্ত পোস্ট +++++++++

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: +++++++

"এন্টিলোপ গেজেল " এটা কোন প্রাণী ?

বাংলা নাম বলা যাবে অথবা প্রতিউত্তরে ছবি দেয়া যাবে ?

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

মাইন রানা বলেছেন: এন্টিলোপ দেখতে হরিণ এর কাছাকাছি (কিন্তু হরিণ নয়) এক ধরণের স্তন্যপায়ী প্রাণীদের গ্রপ বা দল। আর গেজেল এই গ্রুপের একটি নির্দিষ্ট জেনাস বা গন যার কয়েকটি প্রজাতি আছে।

যেমন হরিণ একটি স্তন্যপায়ী প্রাণিদের গ্রপ কিন্তু চিত্রা হরিণ একটি নির্দিষ্ট প্রজাতি।

এর বাংলা নাম জানা নেই কারণ এটি শুধু আফ্রিকায় পাওয়া যায় তাই বাংলাদেশী নাম পাওয়া সম্ভব নয়।

লিংকঃ http://en.wikipedia.org/wiki/Gazelle

১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২১

অন্ধকারের রাজপুত্র বলেছেন: দারুণ পোস্ট !
খুবই ভালো লাগলো....

++++++

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৫

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক অথবা এনিমেল প্লানেট চ্যানেল দেখছিলাম মনে হল! বর্ণনার সাথে ম্যাপ, ভাল ভাল ছবি দিয়ে সমস্ত পোষ্টটাকে প্রানবন্ত করে তুলেছেন। যথেষ্ট খেটেছেন বুঝা যাচ্ছে। পোস্টে অজস্র প্লাস +++++++

এমন পোস্টে সমালোচনা পাওয়ার কারন কি হতে পারে তা আমার জানা নেই। এ ধরনের পোষ্ট আরও দিবেন এই আশারাখি।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

মাইন রানা বলেছেন: ভাল পোষ্ট দেবার চেষ্টা করব

আপনাকে ধন্যবাদ উত্তসাহ দেবার জন্য

২১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: হেভভি্‌!!

আপনার লেখা+ ওলাইল্ডবিস্টদের পরিযায়ন।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

মাইন রানা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

২২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

গোর্কি বলেছেন:
-খুব সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট।
-বর্ণনা ও ছবি: এক কথায় দারুণ উপভোগ্য।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

মাইন রানা বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.