![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন বন্যপ্রাণীদের রক্ষা করতে কিছু একটা করি। মানুষ হিসাবে আমাদের বাচার যতটুকু অধিকার আছে এই পৃথীবীতে আমাদের আগে আসার ধরুন সকল বন্যপ্রাণীর ও আরো বেশী অধিকার আছে। মানুষ হিসাবে আমরা শ্রেষ্ট তার প্রমান কি এই যে আমরা সব প্রানী মেরে সাফ করে দিব !!!!!! আমরা তাই করছি
ছোট বোন আদুরি। খুব সুন্দর ছিল তার চেহারা। নামটিও তার খুব সুন্দর আদুরি। নাম আদুরি হলেও আদরের বদলে তার জীবন ছিল আনাদরের। নির্মন নির্যাতন ও অত্যাচারে হয়ত সে মারাও যেতে পারত। রাখে আল্লাহ মারে কে। বোন আদুরি বেঁচে আছে কিন্তু কোনদিন ভুলতে পারবে কি তার উপর আসা নির্মন নির্যাতন গুলিকে? ভুলবে কি সে তার সৃতি গুলিকে?
আমাদের মতোই সে জন্মেছিল অনেক আশা ছিল জীবনের। দারিদ্র্যের কারণে তার মা তাকে ঢাকায় কাজে পাঠায় একটি বাসায়। কিন্তু বাসায় সে আসে সেটি ছিল এক ভয়ংকর ডাইনীর। মানুষ যে শয়তানের চেয়েও নিকৃষ্ট হতে পারে তার এক নমুনা হল এই কুৎসিত ভয়ংকর মহিলাটি।
সামান্য সখ করে কানের দুল পড়েছিল এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ছোট্ট মেয়েটির সারা সরিলে ব্লেড দিয়ে খুচিয়ে, ইস্ত্রির গরম ছ্যাকা দিয়ে নির্মম অত্যাচার করে করে কষ্ট দিয়েছে আদুরিকে। আহত নিস্তেজ আদুরিকে এরপর আটকে রাখে বাথরুমে। একসময় অচেতন হয়ে যায় আদুরি। মারা গেছে মনে করে তাকে অন্যান্য ময়লার মতো ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। সেখান থেকে দুই নারীর সহায়তায় মৃতপ্রায় অবস্থা থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
আমি নির্যাতনকারী এই জগন্য ডাইনী মহিলার ফাঁসি চাই। এই মহিলার স্বামী ও এর সাথে জড়িত অন্যদেরও দৃষ্টান্তমূলক সাজা চাই।
আদুরির খবর শুনে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন এই আদুরিকে অনেক বছর বাঁচিয়ে রাখে। আদুরির বাকি জীবন যেন তার আদরেই কাটে।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নির্যাতনকারী এই জগন্য ডাইনী মহিলার ফাঁসি চাই। ....
আদুরীর সারাজীবনের ভরণ পোষনের ক্ষতিপূরণ আদায় সহ
এই মহিলার স্বামী ও এর সাথে জড়িত অন্যদেরও দৃষ্টান্তমূলক সাজা চাই।
কারণ তারা জেনেশুনেও প্রতিহত করেনি, শাসন করেনি এবং নিরব থেকে এই অন্যয়ের পোক্ষ সহায়তাকারী হয়েছে।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
হেডস্যার বলেছেন:
এই মহিলা মানষিকভাবে অসুস্থ্য।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
অপরিপক্ক বলেছেন: জুলুমের বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু হয় না.।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
সোহানী বলেছেন: লজ্জা......লজ্জা..........লজ্জা...এরা কি মানুষ, এদেরকে পশু বলে পশুকে অপমান করতে পারি না। তোর ভালো না লাগলে মেয়েটাকে তাড়িয়ে দে, এভাবে নৃশংস অত্যাচার কেন করিস... তোর কি মেয়ে নেই... ছি..ছি..ছি।
আমার বাসায় তো সবসময় ২টা মেয়ে কাজ করে.. আমার মায়ের বাসায় ৩টা। ওরা বছরের পর বছর আছে, আমার বাসা ছেড়ে যেতে চায় না। কারন আমি ওদেরকে আমার মেয়ের সমান দেখি, তাই ওরা ও আমাকে মায়ের মত দেখে, আমাকে ছেড়ে কোথাও যেতে চায় না। আমার বাসায় থাকে... মা বাবা ছেড়ে... এতটুকু আদর কি ওরা পেতে পারে না?????