১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৮:৩৩

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: “ভালো লাগেনি”—এই একটা লাইনেই বোঝা যাচ্ছে আপনি দেখেছেন। কিন্তু শুধু দেখে ভালো লাগবে না- ই-নলেজ ‘দেখার’ জিনিস না, বরং ‘বুঝে ফিল করার’ জায়গা।

সামুতে আপনি লিখেন, কেউ পড়ে আর না পড়ে, একটা পোস্ট হয়েই পড়ে থাকে।
❝ই-নলেজে আপনি লিখেন, আপনি নিজেও বড় হতে থাকেন—র‍্যাংকিং ওঠে, ব্যাজ মেলে, পরিচিতি তৈরি হয়, অন্যরা চিনতে শেখে।❞

যার কাছে লেখালেখি মানে শুধু কিছু লাইন লেখা, তার কাছে এটা বেশি লাগতে পারে।
কিন্তু যিনি লেখালেখিকে নিজের পরিচয়ের অংশ ভাবেন—তার জন্য ই-নলেজ হলো একধরনের ভবিষ্যত।

আর একটা কথা—ভালো না লাগা মানেই খারাপ না। অনেক সময় যেটা নতুন, সেটাই প্রথমে একটু অচেনা লাগে।
❝চেষ্টা করুন, একবার লিখুন, দেখবেন—নিজের লেখাকেও অন্য চোখে দেখতে শুরু করেছেন।❞

১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৮:১৭

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: “সামুতে আপনি লেখেন, যেন বাতাসে কথা বলা।
ই-নলেজে আপনি লেখেন, যেন ইতিহাসে নাম লেখা"
তানভীর ভাই,ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।শুনে ভালো লাগলো- আপনি লিখেন, চমৎকার। কিন্তু কাকে লিখলেন, কী প্রভাব হলো, আপনার লেখকসত্তা কতটা সম্মান পাচ্ছে—এই প্রশ্নগুলো কি কখনও করেছেন?

সামু ব্লগে গেলাম—দেখলাম আপনার পোস্ট আছে।
শুধু আপনার নাম আর আপনার লেখা দেখতে পাচ্ছি সামুতে...
কিন্তু আপনি কে, লেখক হিসেবে আপনার পরিচিতি কতদূর, কত পাঠক আপনাকে অনুসরণ করছে,আপনার র‍্যাংকিং কেমন, কতটা মূল্যায়ন পাচ্ছেন—এটা জানবো কোথা থেকে?

সামুতে আপনি আছেন, ঠিক আছে। কিন্তু সেখানে আপনি একজন 'নিকনেম'; ই-নলেজে আপনি একজন 'Writer with Identity'।

ই-নলেজে আপনি শুধু লেখেন না—
আপনার প্রতিটি লেখার কপিরাইট আইডি থাকে, Writer ID থাকে, র‍্যাংকিং থাকে, ব্যাজ থাকে, প্রোফাইল অ্যানালাইসিস থাকে, আপনার লেখালেখির গ্রোথ থাকে, সম্মানের প্রমাণ থাকে।
আপনার প্রতিটি লেখা হয়ে ওঠে ‘জ্ঞানসম্পদ’, যেটা আপনি বইয়ের রেফারেন্সে দিতে পারেন, নিজের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করতে পারেন, এমনকি এটি লেখকের স্বত্বদাবির যুক্তি হিসেবেও দাঁড়ায়।আর ই-নলেজ যেহেতু লার্নিং ইকো সিস্টেমের অংশ, তাই শুধু লেখালেখি নয়, আপনি পুরো ই-নলেজ দুনিয়ায় অবদান রাখায় সুযোগ পাচ্ছেন, এক প্ল্যাটফর্মে শেখা,ভাবা আর খোজে পাওয়ার পূর্ণ সমন্বয় থাকবে।আপাতত লেখালেখি ছাড়াও কুয়েরি, এক্সপ্লোর সিস্টেম এর সমন্বয় রয়েছে, ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন আপনি কি পেতে চলেছেন।

এখন ধরুন আপনার নিজের ওয়েবসাইট আছে—চমৎকার! কিন্তু আপনি তো একা। আপনি লেখেন, পড়েন, ভাবেন—সব একা।
কিন্তু ই-নলেজ লেখকদের একত্রে নিয়ে এসে তৈরি করেছে একটি 'জ্ঞান ইকো-দুনিয়া'—যেখানে পাঠক-লেখকের বিনিময়, শেখা, পরিচিতি এবং মূল্যায়ন—সব আছে।

আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা— আর ৫টা সাদামাটা সাইটের মতো শুধু লেখা যা,বরং ই-নলেজ লেখালেখিকে আনন্দদায়ক করে তুলার সম্ভাবনা তৈরি করছে, Writing is a Game. It's a entry point just...
আপনি যখন লিখবেন, ব্যাজ পাবেন, পয়েন্ট পাবেন, আপনার নাম উঠে যাবে সেরা লেখকের তালিকায়,লেখক র‍্যাংকিং শীর্ষে চলে যেতে থাকবে,আর সেখানে হাজারো লেখক যুক্ত থাকবে, তখন লেখালেখি আনন্দময় হবে কি?আসুন,লেখকের সমাগম হোক। মোবাইল ফ্রেন্ডলি এক্সপেরিয়েন্স, ইনস্ট্যান্ট নোটিফিকেশন, টাইমলাইন, প্রোফাইল অ্যানালাইসিস—এসব সামুতে কোথায়?

সামুতে আপনি লেখেন। ই-নলেজে আপনি তৈরি হন।

লেখালেখির লক্ষ্য তো মানুষের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, তাই না? কিন্তু যদি পাঠক-লেখক একত্র না হয়, শেখা-দেখা না হয়— আপনাকে কৃতিত্ব দেয়া না হয়,অ্যানালাইসিস করা না হয়, তাহলে সে পরিবর্তন আসবে কোথা থেকে?

ই-নলেজ এই জায়গাটা তৈরি করে দিয়েছে এবং আসবে আগামীতে নক্তুন কছু,দিবে আরও—যেখানে আপনি যেমন একজন লেখক, তেমনি একজন উৎসাহদাতা, পথপ্রদর্শক তার সঙ্গে জ্ঞানিপিপাসু হওয়ার মাঝেই নতুন প্রজন্ম সৃজনশীলতা ও চিন্তাশীল জগতের মাঝে নিজের আনন্দ খোজে পাবে।Ai এর মাঝে লেখালেখির জনপ্রিয়তা হারিয়ে যাচ্ছে বলেই ই-নলেজর এভাবেই আবির্ভাব ঘটছে, একে সফল করা আমাদের সময়ের দাবি। আপনার প্রতিটি লেখা হয়ে ওঠে পাঠকের মনে প্রভাব ফেলার মতো, এবং লেখক হিসেবে আপনি পেয়ে যান একটি বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম।

লেখকসত্তার ভবিষ্যতটা এখন থেকে গড়ুন। শুধু লেখার জন্য নয়, সম্মানের জন্য, পরিচিতির জন্য, এবং নিজের 'লেখক জীবনের পরিচয়পত্র' তৈরির জন্য—ই-নলেজে লিখুন।