নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
করোনার কারণে বাংলাদেশ সহ বিশ্ব যখন বিপর্যস্ত তখন এর প্রতিষেধক তৈরিতে নেমে পড়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান । ভ্যাক্সিন ডেভেলাপমেন্ট কোন সহজ প্রযুক্তির কাজ না, যদিও বাংলাদেশ ভ্যাক্সিন তৈরি করছে আগে থেকেই যেমন সাপের কামড়ের এভিএস(এন্টি ভেনম সিরাম), জলাতঙ্ক সহ এরকম বহু ভ্যাক্সিন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান তৈরি করছে ।
কিন্তু নতুন একটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে তার স্বউদ্ভাবিত ফর্মুলায় ভ্যাক্সিন তৈরির চেষ্টা এটাই প্রথম মনে হয়, বিশ্বের অল্প কিছু দেশ এতে অগ্রগতি পেয়েছে যে তালিকায় নাম তুলে নিয়েছে বাংলাদেশের Globe Biotech Limited । প্রথম ফেজে সফলতা লাভ, পরবর্তী ধাপেও আশা করি তারা সফল হবে, না হলেও চেষ্টাটাই তো আসল, অনেক শুভকামনা রইলো তাদের জন্য ।
গতকাল এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জনাব আসিফ মাহমুদ সংবাদ সম্মেলনে পুরো বিষয়টি তুলে ধরেন ।
জনাব আসিফের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়ে দেখি উনার আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই সাবেক ❤
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্ট থেকে ২০০৩ সালে অনার্সে প্রথম শ্রেণিতে ৩য় এবং ২০০৪ সালে মাস্টার্সে ১ম শ্রেণিতে ১ম হন !
পরবর্তীতে জাপানের Gifu University থেকে সিজিপিএ ৪ স্কেলে ৩.৯৬ সহকারে অ্যাপ্লায়েড বায়োলজিক্যাল সাইন্সে আরেকটি মাস্টার্স এবং পরবর্তিতে পিএইচডি সম্পন্ন করেন !!!
উনার টিমও এমনই কিছু মেধাবীদের সমন্বয়ে তৈরি বলেই মনে হয় ।
এতো হায়ার কোয়ালিফাইড মানুষ সহজেই বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হতে পারতো, তা সত্বেও দেশে এসে বিজ্ঞান ও গবেষণা নেতৃত্ব দিচ্ছেন ভাবতেই শ্রদ্ধায় মাথা অবনত হয়ে আসে !
তবে উনার অ্যাপ্রোচে বাংলাদেশের কিছু স্বার্থান্বেষী কর্মকর্তা ও দপ্তর বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় কিনা সে আশঙ্কা করছি ।
বাংলাদেশ সরকারের কাছে বিনীত অনুরোধ উনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হোক ! একই সাথে মেধা পাচার (Brain Drain) রোধে দেশে জ্ঞানীগুণীদের যথাযথ মূল্যায়ন ও সুবিধা দেওয়া হোক !
গবেষণা খাত না এগিয়ে কোনদিনও উন্নত দেশ হওয়া যাবে না তাই গবেষকদের রাষ্ট্র কর্তৃক অগ্রাধিকার দিতে হবে !
বিশ্বাস করি এই মাটির সন্তানেরা এই সহযোগীতা (অন্ততঃপক্ষে বিরোধিতা আর ষড়যন্ত্র না করলেই হবে) করলে তারা প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে অনেকদূরে এগিয়ে নিতে পারবে ❤
ড. আসিফ মাহমুদের তথ্যাবলী উনার লিংকড ইন প্রোফাইল থেকে নেয়া, চাইলে দেখে আসতে পারেন
২| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:০৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অভিভূত হলাম
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৬
আমি সাজিদ বলেছেন: আমাকে এক লাখ টাকা দিলেও আমি বিশ্বাস করবো না গ্লোব এই কাজ করসে। অন্য বড় কোম্পানি হলে বিশ্বাস করতাম। চিকিৎসাপত্রে যে কোম্পানী ত্রিশ বছরেও আস্থা অর্জনের মতো ড্রাগ বানাতে পারে নাই, তারা বানাবে ভ্যাকসিন? হাহাহা। সব সেট করা।
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাংলাদেশের কিছু স্বার্থান্বেষী কর্মকর্তা ও দপ্তর বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় কিনা
....................................................................................................
এক্ষেত্রে আশন্কার স্হান কম, যদি ভ্যাকসিন সাফল্য পায় তবে বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা
তা কিনে নেবার জন্য দাঁড়ায়ে আছে ।
তবে দৌড়টা খরগোস- কচ্ছপের গল্পর মতো হয়ে গেলনা ?
সারা বিশ্বে এই গবেষনা চলছে ২০১৪ সাল থেকে আর বেগবান হয়েছে
ডিসেম্বর থেকে ।
.....................................................................................................
আর এই ঘোষনা এল প্রদুর্ভাবের ৬মাস পর ।
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পৃথিবীর যে কেনো দেশে এই মানুষগুলোর মূল্য আছে - আছে সম্মান। আফসোস শুধু বাংলাদেশে সম্মান নেই।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: বড় রকমের আনন্দের একটা খবর ঘটতে যাচ্ছে?
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩২
রোকসানা লেইস বলেছেন: পজিটিভ খবর শুনলে ভালো লাগে। চেষ্টা করছেন সফলতা দরকার।
কোন চক্রান্তে না জড়িয়ে সুন্থ ভাবে কাজের সুবিধা দেয়ার অবস্থা বাংলাদেশে তৈরি করা খুব জরুরী।
যারাই ভালো কাজ করতে যান তাদেরই নানা ভাবে চিহ্নিত করে পিছনে লেগে দেশকেই পিছনে রাখা হচ্ছে।
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সত্যিই এটা জাতীর জন্য একটা surprise (আশা করি যেন কোনও ছলচাতুরী এদের এই উদ্যোগে না থাকে)। এদের প্রচেষ্টা শুরুর খবর মনে হয় কোনও খবরে আসে নাই। এদের চূড়ান্ত সাফল্য কামনা করছি।
৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো খবর; দেখা যাক, কি হয়!
১০| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা অপেক্ষায় রইলাম.... একটা সুন্দর দিনের। সুখবরের।
১১| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:০০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার ধারণা কিছুদিন পর উনাকে নিয়ে আর আলোচনা হবে না
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:০৭
মুজিব রহমান বলেছেন: তাদের জন্য শুভ কামনা