নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞানী লোকের কাছে প্রতিনিয়ত শিখছি। অজ্ঞের থেকে শেখার কিছু নেই। সম্মান যতটুকু দিবেন ততটুকু ফেরত পাবেন।

এম ডি মুসা

আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।

এম ডি মুসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাজার বছর ধরে উপন্যাস

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭


(চিত্রঃ উকেপিডিয়া)।বেশি দিন আগের কথা না আমারা ২০১১ সালে আমার পাঠ্য বইয়ে
পড়েছিলাম হাজার বছর ধরে, লেখক জহির রায়হান । যখনই পড়ি দশম শ্রেণী
গল্পটি আমাদের তখন বাধ্যতামূলক ছিল আমাদের পূর্ণ অধ্যায় একাংশ ছিল।
গল্প টি হাজার বছর ধরে অবশ্যই এই গল্প সৃষ্টি কারন ক্লাস স্যার বলেন,
এই গল্প ঘটনা এমন একটি ঘটনা যে কোন মেয়ে নতুন বিয়ে হয় জামাই বাড়ি
জামাই তার বাসর রাতে বলে তুমি আমাকে এমন একটি গল্প শুনাও আমার মনটা ভাল
হয়ে যায় আমার গল্প শুনালে ইচ্ছে তোমার গল্প শুনালে জন্য তোমার সাথে ভাল
মন দেওয়া নেওয়া হবে সহ তোমার কাছে সকাল করে রাতে বাসায় ফিরব
কোথাও দেরি হবেনা প্রতিদিন একটা করে গল্প শুনালে আমি খুশি হব
আমার মা আমাকে ছোট বেলা অনেক গল্প শুনাত। তার নতুন বউ বলে দিল আচ্ছা ঠিক আছে
গল্প শুনাব প্রতিদিন একটা করেনা আমি তোমাকে এমন একটি গল্প শুনাব,
তুমি তোমার এ গল্প শেষ হবেনা অনেক বেদনারায়কে ও সুন্দর ভাল লাগবে তোমার
এ গল্প টা শুধু তোমার জন্য নাম হাজার বছর ধরে। এ ঘটনা গুলো স্যারের
বলা কিন্তু আমার স্যার যেহেতু বলেছেন জানিনা এমন থেকে কি গল্প সৃষ্টি ।
আমরা যখন হাজার বছর উপন্যাস যখন পরি তখন আমার কাছে সবচেয়ে উত্তম
সুন্দর তখনকার গ্রাম্য চিত্র অনেক পুরাতন জীবন জাপন কেমন ছিল কেমন
করে তাদের জীবন অতিবাহিত হয় তুলে ধরা হয় লেখক জহির রায়হান ।
তিনি সত্য গল্প উপস্থাপন মাধ্যমে তার ভূয়সী প্রশংসা খ্যাতি অর্জন করেন।
আমার যত গল্প পড়েছি তার ভিতর বাস্তব চিত্র তখন সে গল্প টা মনে হত,
গল্প ভিতর ছিল সমাজের কুসংস্কার অন্ধকার নারী নির্যাতন নারী অত্যাচার
প্রেম ভালবাসা সংসার সুখ দুঃখ বেদনা কান্না হাসি মানুষের গৃহ
বন্ঞনা মানুষ মরে যাওয়া এক বিশাল চরিত্র গল্প যা মানুষকে জ্ঞান
কে সঠিক বাস্তব চিত্র তুলে তুলে ধরে বিবেকে সাড়া দিত। কিন্তু নতুন প্রজন্ম
কাছে নতুন ছাত্র ছাত্রীদের কাছে সমাজের সঠিক দিক দিক তুলে ধরলে তো নতুন
প্রতিভার বিকাশ নিয়ে অত্যন্ত সু বিবেকের বিবেচনায় আসতে পারবে।
গল্প টা এত ই যে মর্মান্তিক রহস্য ছিল আমাদের স্যার আমাদের
কে বিশাল বড় মনিটরে দেখাত ও এটা একটা চলচ্চিত্র আছে তা বলতে ভুল গেছি
যে অত্যন্ত আমার মনে সাড়া দিছিল কারন গল্পকে আবুল বউ পিঠাত আর
পিটি দিয়েছেন মেরে ফেলত তা তো সমাজ সংস্কার ও বউ পিঠান সহ
শিক্ষিত জনতার মস্তকে নাড়া দিত সামাজিক থেকে দুর হত নারী অত্যাচারী
নারী নির্যাতন এক সচেতন মুলুক একটি অঙিকার প্রতিচ্ছবি । তখন আমরা ক্লাসে
বলতাম বউ পিঠায় কে আবুলায়। কি এমন বিবেকের নাড়া দিত আমাদের ।
এমন একটি গল্প বা উপন্যাস কেন নতুন পাঠ্যবই বই থেকে কেন বাদ পরে গেল জানিনা
আমার মনে হচ্ছে আমাদের শিক্ষা টাকে বাদ করে দিল। নতুন সভ্যতার নতুন দিক
উপাস্তপনা করেন তাতে দোষ নেই কিন্তু আপনি যে গল্প টা বাদ দিলেন
তার অপূরণীয় ক্ষতি হয় ছে তা সমাজ কে বোজাতে পারবেনা বিস্তারিত ▪▪▪¤▪

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখন শিক্ষা ব্যবস্থা ডিজিটাল তাই হয়তো সিলেবাস থেকে হাজার বছর ধরে উপন্যাসটি বাদ দিয়েছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২

এম ডি মুসা বলেছেন: উচিত না এমন

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

এম ডি মুসা বলেছেন: তাহলে কি সমাজে এমন সমস্যা দুর হয়ে গেল। ডিজিটাল দোরগোড়ায়
মানুষের পুরাতন ঐতিহ্য জানতে পারত ।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমাদের সহ পাঠ ছিল। হাজার বছর ধরে উপন্যাস দারুণ এক কাহিনি।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

এম ডি মুসা বলেছেন: ধন্যবাদ আমার অনেক লেগেছে উপন্যাস টি।

৪| ২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.