নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
আমরা কবিতা নিয়ে কথা বলি ,
আমরা কবিতা নিয়ে কথা বলি , বাংলা সাহিত্যে নাটক গল্প কবিতা এবং প্রবন্ধ। নাটক লেখার যেমনি স্ক্রিপ্ট আছে।
গল্প লেখার জন্য নির্দিষ্ট কোন প্ল্যাটফর্ম আছে। প্রবন্ধ তাতে বটে। কবিতার জন্য অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট গ্রামার রুল আছে।
1907 সালে চর্যাপদ আবিষ্কারের সময়। চর্যাপদ এর অক্ষর এবং কবিতা গানের কলি। অবশ্যই মাত্রাবৃত্ত অক্ষরবৃত্ত ছন্দে ছিল।
তারপরে বাংলা সাহিত্যকে প্রসারিত করে, অবশ্যই ছন্দের একটি কবিতার প্ল্যাটফর্ম আছে।
আধুনিক যুগে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, গদ্যছন্দ আবিষ্কার করেছেন। তিনি সেই ছন্দের কবিতা আবিষ্কার করে শেষ পর্যায়ে যখন
কিছু কবিতা লিখছেন তখন, রির্সাচ এবং গবেষণায় জানা যায়। এই ছন্দের প্রতি তার নিজের দ্বিধাবোধ সৃষ্টি হয়েছিল।
উচ্চারণের পার্থক্য সৃষ্টি হয়। যেমন উদাহরণ দেই লাইন বদ্ব জাতীয় সংগীত পড়া, এবং লাইন বদ্ধ হীন জাতীয় সংগীত পড়া মাঠে।
কোথায় সুশৃংখল সুবিন্যাস পার্থক্য সৃষ্টি হয় এবং তা সুন্দর হয় না।
মধ্যযুগীয় এবং আদি যুগে কবিতা লেখার চিন্তা সবাই করতে পারতেন না, ছন্দের জ্ঞান অর্জন করতে পারতেন।
তারাই কেবল কবিতা লেখার জন্য চেষ্টা করতেন। এবং তার কবিতার ভিতর শৈল্পিক ভাবনা তৈরীর জন্য চেষ্টা করতেন।
আধুনিক যুগে রবীন্দ্রনাথ গদ্যছন্দ তার কোন আবিষ্কারের পরে, সাহিত্য কবিতা নিয়ে টানাহেঁচড়া শুরু হয়ে গেছে।
যেকোনো উচ্চবিলাসী মন এবং কিছু আবেগ মিশ্রিত কিছু কথার অর্থ সৃষ্টি করে কেউ বলতে চান একটি কবিতা লিখেছি।
মনগড়া কোন কিছু সুন্দর সৃষ্টি করে কোন নৈকট্য অর্জন করা সম্ভব না। বইমেলায় তো অনেক বই প্রকাশ হয় অনেক নতুন কবি আত্মপ্রকাশ
পেয়ে থাকেন। কিছুদিন পর দেখা যায়। তিনি দশ থেকে 50 টা বই ছাপিয়ে ফেলেছেন কবিতা। এবং অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।
বাংলা একাডেমী বিচারকগণ তার বইগুলো প্রথম পৃষ্ঠা উল্টানোর পর দ্বিতীয় পৃষ্ঠার পড়েন নাই।
তাহলে আসলে কবিতা কি যারা আসলেই কবিতা চর্চা করতে চান অবশ্যই বড়দের কবিতা পড়তে হবে কবিতার জন্য সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে শৈল্পিক ভাবনা থাকতে হবে কবিতার অর্থ থাকতে হবে!!
ধন্যবাদ যারা কবিতা লিখতে চান অবশ্যই আপনার কবিতা সুন্দর হোক এবং সঠিক ধারায় বাংলার প্রকৃতির অপরূপ চর্চা বিন্যাস হোক।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২১
এম ডি মুসা বলেছেন: না ভাই, চড়া দামের বাজার নিয়ে কবিতা লেখেন, এই কবিতা থেকে যারা মানুষ হয়তো তাদের দ্বারা সৃষ্টি হতে পারে মনুষ্যত্বের দিকে এগিয়ে যেতে পারে
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে--
তোমার আপন রাগে, তোমার গোপন রাগে,
তোমার তরুণ হাসির অরুণ রাগে অশ্রুজলের করুণ রাগে॥
রঙ যেন মোর মর্মে লাগে, আমার সকল কর্মে লাগে,
সন্ধ্যাদীপের আগায় লাগে, গভীর রাতের জাগায় লাগে॥
যাবার আগে যাও গো আমায় জাগিয়ে দিয়ে,
রক্তে তোমার চরণ-দোলা লাগিয়ে দিয়ে।
আঁধার নিশার বক্ষে যেমন তারা জাগে, পাষাণগুহার কক্ষে নিঝর-ধারা জাগে,
মেঘের বুকে যেমন মেঘের মন্দ্র জাগে, বিশ্ব-নাচের কেন্দ্রে যেমন ছন্দ জাগে,
তেমনি আমায় দোল দিয়ে যাও যাবার পথে আগিয়ে দিয়ে, কাঁদন-বাঁধন ভাগিয়ে দিয়ে॥
এই গান বা কবিতায় কোথায় কোথায় অক্ষরবৃ্ত্ত মাত্রাবৃত্ত ও ছন্দবৃত্ত ব্যবহৃত হয়েছে? এতে কি কবিতার থিম নষ্ট হয়েছে?
এই কবিতা বা গানটি পড়ার পর ছন্দ মাত্রা বা শৈল্পিক ভাবনা এবং কবিতা বা গানটির মূলভাব সম্পর্কে আপনার মতামত জানতে চাই।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৪১
এম ডি মুসা বলেছেন: রাঙিয়ে দিয়ে/ যাও যাও/ যাও গো এবার /যাবার আগে--
তোমার আপন/ রাগে, তোমার গোপন/ রাগে,
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭
এম ডি মুসা বলেছেন: নুরু ভাই কথায় আছে সুন্দর ব্যবহার করলে অবশ্যই সুন্দর ব্যবহার পাওয়া যায়।
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিরা সমাজের বিবেক ও কন্ঠ, প্রেমিকদের গীতিকার, গরীব ও অত্যাচারিতদের প্রতিবাদী স্বত্তা।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২
আল-ইকরাম বলেছেন: মুসা ভাই, লেখনীর জন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখাটি পড়ে জ্ঞাত হলাম কবিতা চর্চা, লেখা ইত্যাদি সম্পর্কে আপনি বিদগ্ধ, পটু। তুব একটু বলতে ইচ্ছে করছে। তা হলো, আবেগ, ভাবাবেগ, দুঃখ হাসি- কান্না এগুলো মানুষকে অনেক বিষয় সম্পর্কে অবগত করে। যা তার বাকী জীবনের পাথেয় হিসেবে কাজ করে। আর এই পাথেয় গুলোর বহিঃপ্রকাশ মানুষ নানা ভাবে করে। কেউ ক্ষমতার দ্বারা, কেউ কূট কৌশলের দ্বারা, কেউবা হীন কর্ম চরিতার্থের দ্বারা, কেউবা হিতোউপদেশ বা হিতাকাঙ্ক্ষার দ্বারা, কেউবা ভাষার দ্বারা, আবার কেউবা লেখনীর দ্বারা। এই সবের মধ্যে লেখনীর দ্বারা জীবনের এই নানা ঘাত-প্রতিঘাতের কথা মানুষের মাঝে উপস্থাপন করা খুব সহজ কাজ নয়। এরপর সেই লেখনীর বাক্য, শব্দ চয়ণ, অংলকার, মাত্রা, ইত্যাদি রঞ্জিত বা অতিরঞ্জিত? লেখনীতে এসবের প্রয়োগ ঠিক আছে না ভুল হয়েছে? এসব দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখা লেখকের গুরু দায়িত্ব। এগুলো আমারা বুঝি। আমার বক্তব্য সেদিকে নয়। আমি বলতে চাচ্ছি যে, যারা আজ কবিতার নামে যা কিছু লিখছেন তা তাদের আবেগ বা ভাবাবেগের ফল। মনের অনুভূতি। আজ আমরা যদি সেগুলোকে চেপে ধরি তাহলে তাদের গলাকেই চেপে ধরা হবে। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হলো তাদের ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে কবিতা লেখা সম্পর্কে সঠিক নির্দেশনা, পরামর্শ দেয়া। তাহলে তারা সহ আমরা প্রত্যেকেই উপকৃত হবো। আমার বক্তব্যে কষ্ট পেলে আমি দুঃখিত। নিজ গুণে ক্ষমা করবেন। শুভ কামনা নিরন্তর।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০৮
এম ডি মুসা বলেছেন: বিদগ্ধ পটু !! হা হা। ব্যাপারটা হাস্যকর। কারো ভাল পরামর্শ দিতে নাই সেটার প্রতিক্রিয়ায় আসে।
নিউটনের তৃতীয় সূত্রের মত। আর আমি অনেক কিছু জানি না এখনো। আমি আবিদ আনোয়ার কে একটি লেখা পাঠাইছিলাম বলছিলাম যে। আমার লেখাটা কি হয়েছে। তপন বাগচী কে একটা লেখা পাঠিয়েছি। সে বলছে এখনও কিছু ভুল ত্রুটি আছে।
আমার মনে হয় আপনি পটু বলেছেন কারন জ্ঞানার্জনকে ফটু নয় নয় বরংচ অথবা তার উপর পটু তার দেখিয়েছেন
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কবির কবিতা সমাজের আয়না হওয়া উচিত
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: কবিতা লেখার প্ল্যাটফর্ম
কি হবে ভাই কবিতা লিখে? বাজারে জিনিসপত্রের দাম কি কমবে?