নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
সবুজ লতা ডেকে বলে এইযে পথচারী,
যাচ্ছো কোথায় হাত বাড়িয়ে যাচ্ছ আমায় ছাড়ি।
চলছে পথিক চড়ন ফেলে দেখছে আঁখি মেলে
গেছে কত হনহনিয়ে আপন চড়ন ফেলে।
উদ্ভিদ বলে জানো নাকি জৈব নামক পুষ্টি,
আমি খেয়ে বেঁচে থাকি থাকে আমার গুষ্টি।
পাখি কী কয় জানো তবে আমার আছে পাখা,
নীল আকাশে উড়ে ঘুরে চড়ি গাছের শাখা।
নদী কী কয় জানো তবে জড়িয়ে আছি বুকে,
যে যা না হয় বলে বলুক থাকি জীবন মুখে।
আকাশ বলে আমার রঙে রং ঝরে যায় নানা,
ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে নাইযে আমার মানা।
পথের কাছে বিল বলে কী আমার আছে সবুজ,
আমার কাছে জন্মে পাতা শিশুর যেমন অবুঝ।
পথে পথে আঁকা বাঁকা পথ গিয়েছে চলে,
যাবে নাকি এই পথেতে? পথ যে ডেকে বলে।
প্রজাপতি হরেক ডানায় বিকলে নিলো কেড়ে,
বলে আমায় উড়বে নাকি আমার দলে ঘেরে।
আমার কি আর সাধ্য আছে তোমার সাথে ছুটি,
ইচ্ছে করে দলে ফিরি ডানা নাই যে দুটি।
বনের কাছে গিয়ে দেখি হাজার ফুলের মালা,
নেবে নাকি হরেক যে ফুল দিতে কাউকে মালা।
সবার কাছে প্রশ্ন করলাম কোন পরিচয় তোমার,
ধন্য আমার এই দেশেতে আমার মত কে আর।
কে দিয়েছে এত সুন্দর নামটি তোমার গায়ে,
সবুজ শ্যামার বঙ্গবন্ধু বলে গেছে মায়ে।
হাজার বছর দাঁড়িয়ে রবো বৃক্ষ লাতা ছুঁয়ে,
শ্রদ্ধা করি একাত্তরে সেই শহীদের নুয়ে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
এম ডি মুসা বলেছেন: বানান ঠিক করা হলো ধন্যবাদ
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বেশ অন্তমিল
অন্তমিল লেখার কোন ভাব বিষয় থাকে না
শুভ কামনা জানাই
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বসি গাছের শাখা কথাটার অর্থ হতে হলে বসি গাছের শাখায় হবে। অন্তমিলের জন্য একটা অর্থহীন বাক্যাংশ কবিতায় যুক্ত করা হয়েছে এটা একটা বড় রকমের ত্রুটি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
এম ডি মুসা বলেছেন: চড়ি গাছের শাখা...যদি দেই ?
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চড়ি গাছের শাখা -তাতেও ‘য়’ লাগবে।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
এম ডি মুসা লিখুন ইচ্ছা অনুরূপ
ছন্দ চলে তালে তালে পদ্য ফুল দলে
যেন কথা বলে তারা আন্তঃকোলাহলে
পাঠক খুশী হউক শব্দের মালায়।
আবৃত্তি শোনায় স্রোতা খাকুক নিশ্চুপ
অন্তর তাদের থাক ভরা কৌতুহলে
কবিতা তাদের সনে যাক কথা বলে
রতন সজ্জিত থাক কাব্যের থালায়।
কবিতা অনন্যা হলে ভালোবাসা পেতে
হয় না বিলম্ব কোন। মন চায় ছুটি
উড়ো মনে উড়ি উড়ি বহু দূর যেতে
কবিতার সঙ্গী হয়ে মেলি বাহু দুটি।
কবিতা কখনো হলে পথের টোকাই
তবে তার কোন খানে কোন দাম নাই।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২
এম ডি মুসা বলেছেন: পাঠক খুশী হউক শব্দের মালায়।
আবৃত্তি শোনায় স্রোতা খাকুক নিশ্চুপ
অন্তর তাদের থাক ভরা কৌতুহলে
কবিতা তাদের সনে যাক কথা বলে
রতন সজ্জিত থাক কাব্যের থালায়
েএখানে নিমিষ হলো না পাঠক খুশি শব্দে সাথে হউক জোর করে ব্যবহার করেছেন
যেহুতু এটা অক্ষরবৃত্ত ছন্দ তাহলে আবৃত্তি শোনায় সোতা এখানে খেই হারিয়ে গেছে
খাকুক কী ভাই?
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ‘খাকুক’ কথাটা ‘থাকুক’ হবে। টাইপো হয়ে ‘খাকুক’ হয়ে গেছে। পাঠক খুশী হউক শব্দের মালায় - পাঠক নির্ভার হোক শব্দের মালায়।
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কবিতা ভালো হয়েছে, তবে ত্রুটিমুক্ত নয়।