নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
গনতন্ত্র নামক মিথ্যা প্রচারণা থেকে মুক্তি কবে পাবে? গনতন্ত্র মানে জনগণের তন্ত্র। ভোট ঠিক জনগণের থেকে নিয়ে তারপর তৈরি করে দলীয় তন্ত্র। গত আওয়ামীলীগ সরকার ২০০৮ সালের নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করে, ঘরে ঘরে চাকরি দিবে। দশ টাকা কেজিতে চাল খাওয়াবেন। ক্ষমতায় আসার পর দশ টাকা কেজিতে চাল আর খাওয়ালেন না। দশ টাকা কেজিতে চালের নাম লিস্ট করছেন, দলীয় লোকদের দিয়েছেন, আমি নিজে একটা নাম চেয়েও পাইনি। তারপর তেলের ভর্তুকি পূরণ করতে দিলেন তেলের দাম বৃদ্ধি করে। তখন বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী গত এর সমালোচনা করলে তাদের মুখ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। এরপর দেশের সকল কিছুর দাম বৃদ্ধি দেশের মানুষের উপর এক টানাহেঁচড়া শুরু হয়েছে। সাধারণ মানুষের কত কষ্ট আছে সাধারণ মানুষ জানে। এটা হলো গনতন্ত্র নামে জনগণের উপর বাঁশ। তারপর চাকরি বাকরি জন্য গেলে দলীয় প্রভাব আছে কিনা? দলীয় পদায়ন আছে কি না? এটা কি গনতন্ত্র?? এটা দলীয় তন্ত্র।
গনতন্ত্র শুধু থাকে ভোটের বেলায়
তারপর হয়ে যায় সে! দলীয় তন্ত্র,
দলীয় প্রভাবে চলে সোনার স্বদেশ
তখন মুখস্থ ছাড়ে নিজেদের মন্ত্র।
বিগত দলীয় তন্ত্রে দশ টাকা চালে
খাবে জনগণ দিলো সে ইশতেহার,
পরে দলীয় প্রভাবে দলের সুদিন
সবকিছু খেয়ে দিছে আচার বিচার।
তেলের ভর্তুকি নিয়ে দেশের অবস্থা
বাড়িয়ে দিলেন উচ্চে জ্বালানির দাম,
হুঁ হুঁ করে বেড়ে যায় পণ্যের খরচ
খাদ্য কিনতে মানুষ ছোটে দেহ ঘাম।
মানুষ নিয়ে দেশটা করছেন খেলা
জাতিকে বোকা বানাচ্ছে গনতন্ত্র নামে,
গনতন্ত্র হয়ে যায় দলীয় সে তন্ত্র
সুবিধা কায়েম করে যতটা আকামে।
গনতন্ত্র নামে যে দলীয় তন্ত্রের
মানুষ মুক্তি চাইছে মুক্তির প্রেরণা,
দেখতে চায়না কেউ মিথ্যার আশ্বস্ত
গনতন্ত্র নামে সেই মিথ্যা প্রচারণা।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
এম ডি মুসা বলেছেন: পাশের দেশের গুষ্টি কিলাই। আমাদের দেশ মারহাবা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পাশের দেশেও তো সঠিক গণতন্ত্র রয়েছে।