![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
মানুষের আচরণের দুই রূপ: অপরাধের স্বাভাবিকতা বনাম নৈতিকতার প্রতিবাদ
মানুষের আচরণ সময়, সমাজ, পরিবেশ ও অভিজ্ঞতার আলোকে গড়ে ওঠে। তবে কিছু আচরণ আমাদের চোখে পড়ে, যা সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, আবার কিছু আচরণ নীরবে সৃষ্টি করে একটি নৈতিক পথের আলোকবর্তিকা। আজকের লেখায় আমরা আলোচনা করব দুই ধরনের মানসিকতা ও আচরণ নিয়ে, যারা সমাজে দুই বিপরীত মেরুতে অবস্থান করে।
১. অপরাধকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণকারী মনোভাব
এই ধরনের মানুষ সাধারণত অপরাধকে নিজের জীবনের অংশ হিসেবে গ্রহণ করে। তারা মনে করে—
> “যা আমি করছি, সেটাই সঠিক। সবাই তো এভাবেই করে!”
এই বিশ্বাস থেকেই তারা অপরাধকে জাস্টিফাই করে। তারা অন্যায়ের পথেই নিজের ভালো খোঁজে, এবং নিজের মতন আরও অপরাধপ্রবণ মানুষদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে। এই বন্ধুত্ব তাদের অপরাধে উৎসাহিত করে এবং তারা নিজের অজান্তেই আরও গভীর নৈতিক পতনের দিকে এগিয়ে যায়।
তারা হয়তো এক সময় বুঝে ফেলে, পথ ভুল। কিন্তু তখন সম্পর্কের জালে আটকে যায়। নিজের বিপথগামীতা জানলেও, অপরাধী গোষ্ঠীর 'বন্ধু' বা 'নেটওয়ার্ক' ছাড়তে পারে না।
তারা সমাজে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, কারণ তারা শুধু নিজের নয়, অন্যের বিবেকও দখলে নিতে চায়।
২. নৈতিক পথে চলা এবং প্রতিবাদী মনোভাব
অন্যদিকে, কিছু মানুষ আছেন যারা কখনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না।
তারা স্পষ্টভাবে বুঝতে পারেন—
> “অপরাধ কখনোই সঠিক হতে পারে না।”
এই মানুষগুলো অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। কোনো ঘনিষ্ঠজন অপরাধে জড়ালে তারা ত্যাগের পথ বেছে নেয়। এমনকি সম্পর্ক ভেঙে ফেলতেও দ্বিধা করে না, যদি তাতে আত্মমর্যাদা ও নৈতিকতা বজায় থাকে।
তাদের ক্ষোভ জ্বলতে পারে, কিন্তু তা আত্মরক্ষা ও সামাজিক সুবিচারের জন্য।
তারা প্রতিবাদ করে, মুখ ফিরিয়ে নেয়। কারণ তারা জানে, এক মুহূর্তের নীরবতা হাজারো অন্যায়ের সহযোগী হতে পারে।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।