১| ০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: আমি বুঝি না একমাত্র বাংলাদেশকেই ইসরালের সাথে সম্পর্কহীন থাকতে হবে কেন? আরব রাস্ট্রগুলোও তো ইসরাইলকে এখন বন্ধু বানিয়ে বসে আছে। সৌদি, তুরস্ক, মিসর সহ অনেক আরব দেশের সাথে ইসরাইলেই দহরম মহরম চোখে পড়ার মত। সম্পর্ক নাই থাকতে পারে, কারণ তাদের সাথে আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক তেমন নাই। কিন্তু মোটামুটি সারাবিশ্ব ইসরাইলকে স্বীকার করে বসে আছে। আর বাংলাদেশ ইসরাইলের জন্য কোনভাবেই হুমকী নয় যে বাংলাদেশে কে ক্ষমতায় আসলো না আসলো আ নিয়ে আরা উঠেপরে লাগবে। দুই রাজনৈরিক দল আর কিছু না পেয়ে যেই খেলায় লিপ্ত হচ্ছে তা হাস্যকর। বিএনপির প্রতি আইএসআই আর আওয়ামী লীগের প্রতি র এর সমর্থন অনেকটাই প্রকাশ্য। আবার মোসাদের দুইজনেরই কি দরকার ছোটো মস্তিস্কে ঢুকে না।

২| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রোষানল বলেছেন: বাংলাদেশ ইসরায়েলকে নৈতিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে না এবং বাংলাদেশী নাগরিকদের ইসরায়েলে ভ্রমনে সরকারী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বাংলাদেশের পাসপোর্ট ইসরায়েল ব্যতিত বিশ্বের সকল দেশ ভ্রমনের জন্য বৈধ। ২০০৩ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশী সাংবাদিক সালেহ চৌধুরীকে ইসরায়েলে প্রবেশের চেষ্টার দায়ে ৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র সমর্থন করে এবং ইসরায়েলের "অবৈধভাবে প্যালেস্টাইন দখলের" সমাপ্তি দাবি করে।
বাংলাদেশ পৃথিবীর একমাত্র রাষ্ট্র যেটি ইসরায়েলের সাথে সকল প্রকার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ বাণিজ্যের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, যদিও উভয়ই বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য রাষ্ট্র।

২০১৪ সালের এক জরীপে প্রকাশিত তথ্য থেকে দেখা যায়, কোন ধরনের কূটনৈতিক বা বাণিজ্যিক সম্পর্ক না থাকা সত্বেও ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ২৫৭৭ ডলার মূল্যমানের পণ্যসামগ্রী ইসরায়েলে রপ্তানি করা হয়।