![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনার নাক ডাকার সমস্যা আছে? যদি থাকে, তাহলে আপনার নাক ডাকা সমস্যার সমাধান নিন এখুনি। আমরা দেখেছি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন অনেকেই। আর তাতে বিরক্ত ও অতি অসহ্য হয়ে ওঠেন তার সঙ্গেই ঘুমিয়ে থাকা পাশের মানুষটি, হতে পারে তিনি আপনার অতিব আপনজন বা স্ত্রী । তবে পাশের জনের চাইতেও নাক ডাকা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে যিনি এ কাজটি করছেন তার জন্যই। তাই আপনার জানা থাকা প্রয়োজন নাক ডাকা রোধের উপায় কি। না কোন জটিল কিছু নয়, সাধারণ কতগুলো নিয়ম মেনে চললে নাক ডাকার এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যেতেই পারে।
কাত হয়ে ঘুমানো : যারা নাক ডাকেন, তাঁরা চিত্ হয়ে না ঘুমিয়ে কাত হয়ে ঘুমাতে পারেন। চিত্ হয়ে ঘুমালে গলার পেশি শিথিল থাকে। ফলে নাক বেশি ডাকার আশঙ্কা থাকে।
নেশাজাতীয় দ্রব্য ও ঘুমের ওষুধ পরিহার : অ্যালকোহল বা নেশাজাতীয় দ্রব্য নেওয়ার পরে অনেকে নাক ডাকেন। বিশেষ করে ঘুমাতে যাওয়ার সময় যাঁরা অ্যালকোহল পান করেন, তাঁরা বেশি নাক ডাকেন।
ওজন কমানো : স্থূলতার কারণে শুধু ডায়াবেটিস নয়, বিভিন্ন সমস্যায় ভোগেন একজন মানুষ। স্থূলতার কারণেও অনেকে নাক ডাকতে পারেন। বেশি ওজনের কারণে গলার পথ সরু হয়ে যায়। এর ফলে শ্বাস নেওয়ার সময় টিস্যুগুলোতে ঘর্ষণ লাগে। এতে করে শ্বাস নেওয়ার সময় শব্দ হয়।
একের অধিক বালিশ নেওয়া : মাথার নিচে কয়েকটি বালিশ দিয়েও নাক ডাকা কমানো যেতে পারে। মাথার নিচে বালিশ দিলে বুকের চেয়ে মাথা বেশি উঁচুতে থাকে। এতে করে নাক ডাকার আশঙ্কা কিছুটা কমে যায়।
ধূমপান ছেড়ে দেওয়া : ধূমপান করলে শরীরের অক্সিজেন ব্যবহারের ক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে বাতাস বের হওয়ার পথ সংকুচিত হয়ে পড়ে। এ কারণেও নাক বেশি ডাকতে পারেন অনেকে। তাই ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করাই ভালো।
নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম : প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করা উচিত। এতে করে ঘুমের সঙ্গে শরীরের একধরনের সামঞ্জস্য তৈরি হয়। ফলে অভ্যাসেরও পরিবর্তন হয়।
প্রচুর পানি পান করা : প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এতে করে নাসারন্ধ্রে লেগে থাকা আঠার মতো দ্রব্যগুলো দূর হবে। নাক ডাকাও কমবে।
এক-দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়া : ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়া উচিত। এতে করে জেগে থাকা অবস্থায়ই খাবার হজম হয়ে যাবে। এর ফলে রাতে ভালো ঘুম হবে। নাক ডাকাও কমবে।
তবে এসব উপায় অবলম্বন করার পরও যদি নাক ডাকা বন্ধ না হয়, তাহলে অবশ্যই একজন চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে এটা ও পড়তে পারেন, Guidelines to Prevent Snore
পোস্টটি যদি আপনার ভাল লাগে , উপকারে আসে , তাহলে বন্ধুদের শেয়ার করতে ভুলবেন না।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
নীল ভোমরা বলেছেন: উপকারী পোস্ট!
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: নাক ডাকার আসল কারণের সাথে এগুলো খুব একটা সম্পর্ক নেই; ওজনের সাথে কিছুটা আছে।
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভাই এক সাবলেট মানে রুমমেটকে নিয়ে প্রচন্ড সমস্যায় আছি। বয়স্ক বলে কঠিন কিছু বলতেও পারছি না আবার সহ্যও হচ্ছে না।। প্রথম থেকে সপ্তমী পর্যন্ত প্রতিটি সুরই তার নাকে বাজে।। দোয়া করছি কবে রুম ছেড়ে স্বইচ্ছায় চলে যাবেন।( যদিও ক্ষতি আমারই)।।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: এগুলোর কোনটা করেই নাক ডাকা বন্ধ হবেনা, গ্যারান্টেড।
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫১
সুমন কর বলেছেন: কাজের পোস্ট।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪২
মানব সেবক বলেছেন: আপনি চেস্টা না করেই বলছেন। আমার বাসায় নাক ডাকা সমস্যার রোগী আছেন এবং এই টিপস গুলো ইউজ করে তিনি ৯০% সমাধান পেয়েছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
উদাস কিশোর বলেছেন: আমার নাক ডাকার অভ্যাস নেই
ভাল পোষ্ট