| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পথহারা সৈকত
আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........
বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত আশানুরুপ লোক সমাগম ঘটেনি রংপুর জেলা স্কুল মাঠে। তবে জমায়েত জনতার মধ্যে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর চেয়ে জামায়াত-শিবিরের কর্মী-সমর্থকের সংখ্যাই বেশি।
এরইমধ্যে খালেদার জনসভা মঞ্চের সামনের তিন পাশের জায়গা দখল করে বসেছে শিবির কর্মীরা। বিএনপির নেতা-কর্মীরা ছায়া খুঁজে অবস্থান নিলেও কাঠফাটা রোদ উপেক্ষা করে মঞ্চের সামনের স্থান দখল করে আছে শিবির।
দুপুর আড়াটার দিকে জনসভা শুরুর সময়েও দেখা গেলো জামায়াত-শিবিরের আধিক্য। বিভাগের আটটি জেলা থেকে শিবির কর্মীরা আসছে মিছিল নিয়ে। তাদের হাতের ফেস্টুন আর বড় বড় ব্যানারে যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তির দাবি সম্বলিত শ্লোগান। balun-01মাঠে ৫টি বড় গ্যাস বেলুন ওড়ানো হয়েছে দড়ির আগায়। বেলুনে রয়েছে যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজহারুল ইসলাম, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের ছবি। শিবিরের সভাপতি দেলোয়ারকে জায়গা দেওয়া হয়েছে আলাদা একটি বেলুনে। এছাড়াও মাঠের ৫০ টি মাইকের স্ট্যান্ডে শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি চেয়ে ফেস্টুন ঝোলানো। জনসভায় আসা জামায়াত-শিবির কর্মীরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বা খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা নয়, বরং দলের যুদ্ধাপরাধী নেতাদের মুক্তির দাবিতে শ্লোগান দিচ্ছে।
ফখরুল ছাড়াও, রংপুর বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুল এবং ১৮ দলীয় নেতাকর্মীদের অনেকেই দুপুর দেড়টার পর মঞ্চে ওঠেন।
তথ্য সুত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
পথহারা সৈকত বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: রংপুরে বিএনপি আছে নাকি?