নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথের মাঝে খুজে পাবে আসল ঠিকানা...

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

পথহারা সৈকত

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

পথহারা সৈকত › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেক কেন খালাস পায় ??? তারেক খালাস মামুনের ৭ বছর জেল।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

তারেক সাহেব নাকি বিরাট চোর.......কোথায় গেল হাম্বাদের হাঙ্কি-পাঙ্কি ? চোর চোর করে যারা বাজার মাথায় তুলত তারা আজ কই। আজ হারিকেন বাত্তি জ্বালায়ে তাদেরকে জাতি খুজতাছে। এখন যদি তারেক তাদের বিরুদ্ধে মানহানী মামরা করে তাহলে কি হবে ? তবে এত খুশির কোন কারন নাই বিম্পির... কারন আর্ও কথা আছে.... পিকচার আভি বাঁকী হে...... :) :) :) :)



খবরে এসেছে....



অর্থপাচার (মানিলন্ডারিং) মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহামানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। কিন্তু একই মামলায় তার ব্যবসায়ী বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মানুনকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে তাকে।



রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মোতাহার হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।



রায়ের পর বিএনপি নেতাকর্মীরা আদালত চত্বরে আনন্দ মিছিল করে। তবে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর অবস্থান নিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।



অর্থপাচার মামলায় অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের উপস্থিতিতে রোববার সকাল ১০টা থেকে রায় পড়া শুরু হয়। এ মামলার অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।



তারেক রহমানকে পলাতক দেখিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ, ২৫ হাজার ৬১৩ টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগে এ মামলার বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।



সকাল ৯টা ২০ মিনিটে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামুনকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। তাকে আদালতের এজলাসে তুলে তার সামনে মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।



এদিকে রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আদালত চত্বরে নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সকাল থেকে আদালত চত্বর ও এর আশপাশের এলাকায় পুলিশ ও র‌্যাবের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। তল্লাশি করে আদালতে প্রবেশ করতে দেয়া হয়েছে। যে কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকা- প্রতিহত করতে প্রস্তুত রয়েছে পুলিশের সাঁজোয়া যান এপিসি ও জলকামান।



নিরাপত্তার বিষয়ে কোতোয়ালী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম রাইজিংবিডিকে জানান, আদালত চত্বর ও এর আশপাশের এলাকায় তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। আদালত চত্বর এবং এর আশপাশে এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‌্যাব ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা অবস্থা নিয়েছেন। নাশকতা এড়াতে এপিসি, জলকামানসহ পুলিশের যাবতীয় সরঞ্জামাদিও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।



সিএমএম আদালতে দায়িত্বরত লালবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম শাহজালাল বলেন, জজকোর্টের মতো সিএমএম আদালতেও একই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।



তথ্যসুত্র: রাইজিংবিডি

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

সিফাতুল্লাহ বলেছেন: ভিতরে ভিতরে কোনো সমঝতা হয়েছে নাকি? নির্বাচন সামনে, প্রচুর চাঁদা কালেকশনের ব্যপার-সেপার।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২০

পথহারা সৈকত বলেছেন: ভিতরে ভিতরে কোনো সমঝতা হয়েছে নাকি? :-/ :-/ :-/ :-/ :-/

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: মনোনয়ন বানিজ্যে ভালই আসছিল মাগার মাল আরো দরকার তাই....।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

পথহারা সৈকত বলেছেন: মাল আরো দরকার ????
এই নেন ম্যালা মাল........


মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, মাল, :P :P :P :P :P :P :P

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

নীলতিমি বলেছেন: BAL-এর পলিটিক্স বড়ই জটিল বিষয় ! নিজের গা বাঁচাইতে চোরাটারে মুক্তি দিয়া দিলো ! =p~ =p~ =p~

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

পথহারা সৈকত বলেছেন: BAL-এর পলিটিক্স বড়ই জটিল বিষয় ! :-B :-B :-B :-B

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তারেক কেন খালাস পায়?
তার চামচা মামুন তাহলে খালাস পাওয়ার কথা।

তারের চোরা তো মামুনের মাধ্যমেই চুরি করত + পাচার করত।
তারেক নির্দোশ হইলে তার চাকর মামুন অবস্যই নির্দোষ।

চোরায় খালাশ পাইল আর তার চাকরের জেল হইলো!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

পথহারা সৈকত বলেছেন: নীলতিমি বলেছেন: BAL-এর পলিটিক্স বড়ই জটিল বিষয় ! নিজের গা বাঁচাইতে চোরাটারে মুক্তি দিয়া দিলো ! =p~ =p~ =p~

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

নূর আফতাব রুপম বলেছেন: তারেক রহমানের আজ যেই রায় হলো এটা তার প্রাপ্য ছিলো। এটাই ন্যায়বিচার।

কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন হচ্ছে , কি এমন আজ হয়ে গেলো যে আওয়ামী শুয়োরের দলে পরিপূর্ন বিচার বিভাগ আজ এরকম ন্যায়নিষ্ঠ রায় দিলো? এর পেছনে কিছু উত্তর আছে। আন্তর্জাতিক মহলে ভারত ছাড়া আরো স্পেসিফিকালি বললে ভারতের উগ্র একটি গোষ্ঠী ছাড়া আর কেউ আওয়ামীলিগের পাশে নেই। দিল্লীর নীতিনির্ধারকদের অনেকেই মনে করেন, জনপ্রিয়তার দিক থেকে দেউলিয়া আওয়ামীলিগকে জোর করে ক্ষমতায় ধরে রাখার চেষ্টা ভারতের জন্য আত্বঘাতী। সুচতুর এই ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক গ্রুপটি এই সহজ সত্য জানে যে বিপুল জনমতের বাইরে গিয়ে আওয়ামীলিগকে এখন ক্ষমতায় ধরে রাখার জন্য সমর্থন দেয়া মানে বাংলাদেশে ভয়াবহ ভারত বিদ্বেষী সেন্টিমেন্ট তৈরি করা এবং সেই সঙ্গে চিরদিনের মত প্রো-ভারতীয় সোসাইটির নির্মূল হয়ে যাওয়া। তথা ভারতের এজেন্ডাবাহী দল আওয়ামীলিগের রাজনৈতিক মৃত্যু। অবৈধভাবে জনমতের বাইরে গিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখার পরিনাম এটাই হয়। একারনেই ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক গ্রুপটি আওয়ামীলিগের জন্য মরিয়া হতে রাজি নয় বরং প্রো-ভারতীয় সোসাইটির উত্থানের জন্য তাদের আরো ভয়াবহ সব প্ল্যান আছে। এই গ্রুপটি আওয়ামীলিগের আসল বন্ধু যারা লং টার্মে আওয়ামীলিগের জন্য উদ্বিগ্ন।

আওয়ামীলিগকে অবৈধভাবে ক্ষমতায় রেখে উগ্র ডানের উত্থানের চেয়ে মধ্যপন্থী উদারনৈতিক দলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ন স্বার্থ রক্ষা করা অনেক বেশি লাভজনক- এই হিসাব আমেরিকানদের নতুন না । আমি বহুবার বলেছি, বাংলাদেশকে অস্থিতশীল করে আমেরিকানদের কোন লাভ হবে না। এটা পাকিস্তান না। এই সহজ সত্য আমেরিকানরাও জানে। তাছাড়া অবৈধভাবে আওয়ামীলিগ ক্ষমতায় থাকা মানে প্রো-আমেরিকান সিভিল সোসাইটির উপর ও বাই ডিফল্ট তীব্র জনরোষ বাড়তে থাকা, এটা আমেরিকানরা জানে। এই কারনে ইউনুস ইস্যুতে তারা মারাত্বক ক্ষিপ্ত আওয়ামীলিগের উপর। পাকিস্তান না বরং মালয়েশিয়া-তুরস্ক মডেলে যদি বাংলাদেশ সামনে এগোয় তাহলেই এই অঞ্চলে যৌক্তিকভাবে আমেরিকান স্বার্থ রক্ষা হয় লং টার্মে।

আরেকটা সিম্পল ব্যাপার মনে করিয়ে দেই। বাংলাদেশে ভারত এক তরফা হস্তক্ষেপ করে যাবে, সেটা মেনে নেয়া চীনের জন্য অস্বস্তিকর এবং তাদের স্বার্থের পরিপন্থী। কাজেই হস্তক্ষেপ নয় বরং ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার মাধ্যমে ভারতের অবৈধ প্রভাব খর্ব করা চীনের জন্য প্রয়োজনীয়। এই কারনেই প্রথমবারের মত বাংলাদেশের রাজনীতিতে চীনের স্পষ্ট বক্তব্য এসেছে কিছুদিন আগে।

ভারতীয় রাজাকারের দল আওয়ামীলিগ এরকম চুড়ান্ত প্রতিকূল অবস্থার সম্মুক্ষীন হয়েই আজ বাধ্য হয়ে তারেক রহমানের মামলায় এই ন্যায়বিচার করতে বাধ্য হলো। এটা মূলত বিএনপিকে কিছুটা নরম করে ড্রিঙ্কস ব্রেক এর আহবান।

কেউ যদি ভেবে থাকেন এই এক মামলার রায় দেখে আমরা সানাউল্লাহ বাবুর লাশের কথা ভুলে যাবো, আমরা চৌধুরী আলমকে খুঁজবো না, আমরা ইলিয়াস আলীর ছবি ঢেকে রাখবো তাহলে ভুল করবেন। গত পাঁচ বছরে যে অপকর্ম আওয়ামীলিগ করেছে তার জন্য কোন ছাড় আওয়ামীলিগকে দেয়া হবে না। গত কয়েকদিনেও বিএনপির অন্তত পনেরো জনকে গুলি করে মেরেছে গোপালি পুলিশ-পুলিশ সেজে থাকা ছাত্রলীগ। আমাদের কাছে সব তথ্য আছে, আমরা সব কয়টাকে চিনে রেখেছি , চিনে রাখছি।

'র' এর টাকায় প্রথম আলোর প্রপাগান্ডার হিসাব আমরা নেবো। ছাত্রলীগের যে শুয়োরের বাচ্চারা আমার ভাইদের গুলি করে মেরেছে আমরা একটা শুয়োরের বাচ্চাকেও ক্ষমা করবো না। 'বেগম খালেদা জিয়াকে মাইনাস করে দেবো', এই বক্তব্য যেই শুয়োরের বাচ্চা দিয়েছে আমরা তাকে শিখিয়ে দেবো 'মাইনাস' কি জিনিস।

বিএনপির হাইকমান্ডের প্রতি অনুরোধ, আওয়ামীলিগের এই রুপ দেখে বিভ্রান্ত হয়ে ড্রিঙ্কস ব্রেক এর ফাঁদে পা দেবেন না।এমন কোন নেতার পরামর্শ শুনবেন না, যাকে হরতালের দিন রাজপথে দেখা যায় না। আওয়ামীলিগের সাথে কোন আপোষ নেই, কোন সমঝোতার প্রশ্নই আসে না। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে দেবে। কেননা এই তত্ত্বাবধায়কের দাবি দেশের ৯০ ভাগ মানুষের দাবি, এটা গনমানুষের দাবি। এটা এখন বিএনপির দাবি না শুধু, এটা এখন বাংলাদেশের দাবি। এই দাবিতে আপোষের কোন সুযোগ নেই।

বিশ্বজিৎ এর মায়ের চোখের জল মুছতে হবে, ত্বকীর লাশের বদলা নিতে হবে, সাগর-রুনী হত্যার বিচার করতে হবে, শেয়ার বাজারে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া লোকটি যে কিনা আত্বহত্যা করেছে তার বাচ্চা মেয়েটাকে বিশ্বাস করাতে হবে এখনো এই দেশ আওয়ামী নরপশু-জানোয়রাদের দখলে চলে যায়নি। তাকিয়ে আছে বাংলাদেশ, নিঃশ্বাস বন্ধ করে সুতীব্র উৎকণ্ঠায় তাকিয়ে আছে। প্রিয় নেত্রী, প্রিয় বিএনপি,আপনারা উপলদ্ধি করতে হবে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

পথহারা সৈকত বলেছেন: বিশ্বজিৎ এর মায়ের চোখের জল মুছতে হবে .....

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @নুআরু ভাই..

..... এইটা একটা ভেলকি খেলা দেখায়া গ্রেনেড মামলায় ফাসি দিয়া কইব- আমরা কি করবো? আদালততো স্বাধীন!

দেখেন নাই আগের মামলায় খালাস দিছে- এখন এই রায়-আমাদের কুন হাত নাই-- এইতো..

এতো পুরানা গপ্প!!!

তবে শাস্ত্র বলে ষড়যন্ত্রকারী নিজেই তার ষড়যন্ত্রের ফাদে ক্ষতিগ্রস্ত হয়...

শুধূ ভিনদেশি/ডাবল সিটিজেন জয়ের রাস্তা পরিস্কার করার জণ্য যতই চাল চালুক- তা কাজে আসবে মনে হয় না।

কারণ ধর্ষক যেমন ধর্ষন করতে পারে- কিন্তু মনে কোনদিন স্থান পায়না, ভালবাসাও পায়না। তেমনি..

তাই বিএনপির শক্ত, কৌশলি হয়ে এবং জনগণকে সাথে নিয়ে কঠোর আন্দোলনের বিকল্প নেই। অহিংস অথচ তীব্র, নিরস্ত্র কিন্তু কঠোর যা বাংলাদেশের নতুন ইতিহাস রচনা করবে।
সংবিধান নিয়া যাচ্চে তাই যে পুতুল খেলা হচ্ছে- খোদ হিরক রাজাও লজ্জ্বা পাবে তার কাছে......ভাবা যায়????!!!!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

পথহারা সৈকত বলেছেন: খোদ হিরক রাজাও লজ্জ্বা পাবে :| :| :| :| :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.