নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যদি ভালবাসা নাই থাকে, শুধু একা একা লাগে কোথায় শান্তি পাব বল কোথায় গিয়ে

স্বপ্ন দেখব বলে, আমি দু'চোখ পেতেছি, তাই তোমাদের কাছে এসে আমি দু'হাত পেতেছি....

মেঘপাখি আর বৃষ্টির গল্প

আমি কখনো যাইনি জলে, কখনো ভাসিনি নীলে কখনো রাখিনি চোখ ডানা মেলা গাংচিলে আবার যেদিন তুমি সমুদ্র স্নানে যাবে আমাকেও সাথে নিও নেবেতো আমায় বল নেবেতো আমায়.....

মেঘপাখি আর বৃষ্টির গল্প › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র উমরাহ হজ্ব পালন করেছেন শেখ হাসিনা, কিন্তু যখন তার দলের লোকেরা ইসলাম নিয়ে কটু কথা বলেন তখন তার অনুভূতি কেমন লাগে?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩



তার এই পবিত্র উমরাহ হজ্ব পালন কি লোক দেখানো? নাকি নির্বাচনে যাওয়ার আগে খাঁটি মুসলিম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা?



ইসলাম নিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের লোকদের কিছু ডায়লগ ?



[১] তথাকথিত আল্লাহর শাসন দিয়ে কিছু হবেনা- সৈয়দ আশরাফ ।



[২] আগামীবার ক্ষমতায় আসলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও তুলে দেব - সুরঞ্জিত সেন ।



[৩] কোরআনের তাফসিরের প্রকাশনা বন্ধ - সরকারী ডিজি ।



[৪] আগামীতে ক্ষমতায় এলে ধর্মের ছায়াটুকুও মুছে ফেলা হবে - সাজেদা চৌধুরী।



[৫] ধর্ম হল নেশার মত - আব্দুল লতিফ ।



[৬] রাসুল(সাঃ)কে কটুক্তি করা স্বাভাবিক বিষয়,এটানিয়ে হৈচৈ করা ঠিকনয় - তথ্যমন্ত্রী ইনু



[৭] রাসুল সাঃ হিন্দুদের পূজার জন্য মসজিদের অর্ধেক জায়গা ছেড়ে দিয়েছিলেন - ধর্মপ্রতিমন্ত্রী

[৮] রাসুল সাঃ ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন - এমপি বাদল ।



[৮] মা দূর্গা গজে চড়ে এসেছিলেন বলে ফলন ভালো হয়েছে । হাসিনা ।



[৯] গ্রামগন্জে ইসলামিক জলসা বন্ধকরতে হবে - পঙ্কজ ভট্টাচার্য ।



[১০] মেয়েদেরকে বোরকার হাত থেকে রক্ষাকরতে হলে,তাদের নাচগান শিক্ষা দিতে হবে - হাসান মাহমুদ '



[১১] বোরকার ব্যবহার ৫০০%বেড়েগেছে,বন্ধ করতেহবে,- সজিব ওয়াজেদ জয় ।



[১২] সেনাবাহিনীতে কওমী মাদ্রাসার ছেলে বেড়েগেছে'(কওমিসনদের সরকারী স্বীকৃতি নেই) - সজিব ওয়াজেদ জয় ।



[১৩] ২৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশে হিন্দু প্রধানমন্ত্রী চাই' - সজিব ওয়াজেদ জয় ।



[১৪] সেনাবাহিনী থেকে ইসলামপন্থীদের বিতাড়িত করতে হবে - সজিব ওয়াজেদ জয় ।



[১৫] কুতসিত চেহারা ঢাকতেই মেয়েরা বোরকা পরে - ডেপুটি স্পীকার -



[১৬] আমি মুসলিমও নই হিন্দুও নই - সৈয়দ আশরাফ ।



[১৭] বঙ্গবন্ধু মদজুয়া হারাম করেছেন - নৌমন্ত্র শাহজাহান ।



[১৮] কওমী মাদ্রাসার ছেলেরা কিচ্ছু জানেনা,উজবুক,এরা শুধু মুখস্থ করে - অর্থমন্ত্রী মুহিত ।



[১৮]কওমি মাদ্রাসাগুলো জঙ্গী প্রজননকেন্দ্র - আইনমন্ত্রী শফিক ।



[১৯] ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি, সে ওলামাগনের সম্মেলনে নাচ-গানের জলসা আয়োজন করে এবং বলে যে "ইসলামেই এত সন্ত্রাসী আছে,অন্যধর্মে এত সন্ত্রাসী নেই"





[২০] সংবিধানে বিসমিল্লাহ রাখা যাবে না - কবির চৌধুরী ।



[২১] মাদ্রাসা গুলো জঙ্ঘি বানায় - শাহবাগ চত্বর ।



[২২] হেফাজতের ১৩ট দাবি সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক বিধায় মানা যাবে না - দিপু মনি ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ইমরান হক সজীব বলেছেন: কেও ভুল বলেন নি । সবার বক্তব্যের সাথে সহমত ।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

লাতি বলেছেন: আমি জানিনা আপনি যে সব বিষয় পয়েন্ট আকারে দিয়েছেন তা সত্য কিনা, তবে এটা হলফ করে বলতে পারি আপনি অনেক গুলো পয়েন্ট সর্ম্পণ মিথ্যা আর ভুয়া পয়েন্ট দিয়েছেন, এর মাঝে বেশীর ভাগ পয়েন্ট আপনি বিকিৃত ভাবে উপস্থাপন করেছেন। তাছাড়া প্রধান মন্ত্রী হজ্বে যাবর সাথে এই সব বক্তব্যের সর্ম্পক কি?

মনে হয় প্রধান মন্ত্রী হজ্বে গেছেন তায় দেখে আপনি হিংসায় জ্বলতেছেন,

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: Vi uni ekhon sorbo dolio sorkar prodhan. Dont worry uni eshi kala tena mathai pechiye dhormet hoga mara suru korben after of she is the head of baal. Sathe partner ershad to Shafie hujur der theke doa niye ashchen en. Dhormo becha thekai ke....

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০০

পথহারা নাবিক বলেছেন: আমার মনে হয় না এই কথাগুলো বাংলাদেশে কেউ বলার সাহস পাবে! যদি বলেও তবে আল্লাহর গজব খুব তাড়াতাড়ি তাদের জন্য আসছে। আল্লাহ সর্ব শক্তিমান , কেউ ভুলে যেয়েন না!!

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯

বিজন শররমা বলেছেন: [১৭] বঙ্গবন্ধু মদজুয়া হারাম করেছেন - নৌমন্ত্র শাহজাহান । - কোন যুক্তিতে এটাকে “ইসলাম নিয়ে কটু কথা” বলা যায় ? এটা করা হলে লেখকের কি বিশেষ ধরনের অসুবিধা আছে ?

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

বিজন শররমা বলেছেন: সমস্যাটা অন্য জায়গায় । যারা কোন ধর্ম মানে না বা ধর্মে বিশ্বাস করে না তারা একধরনের শান্তি বা স্বস্তিতে আছে । এক ধরনের শান্তিতে আছে তারা, যারা অন্ধ ভাবে ধর্ম মানে । এরকম অন্ধ ভাবে ধর্ম মানা সম্ভব সেই সব দেশে যেখানে একটি মাত্র ধর্ম চালু আছে এবং বিজ্ঞানের তেমন প্রসার নেই । কিন্তু সেকুলারীর, বহু ধর্মের অথবা বিজ্ঞানের চর্চা আছে এমন দেশে এই যুগে বিজ্ঞানের বিভিন্ন কর্মকান্ড দেখে বা বিজ্ঞানের কাছে অনেক ধর্মীয় কথা বার্তার পরাজয় দেখে অন্ধ ভাবে ধর্ম মানা লোকেরা “পরকালের পুরস্কার” সম্বন্ধে সন্ধিহান হয়ে পড়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা । সমস্যায় আছে এরাই ।
বিভিন্ন ধর্ম “পরকালের পুরস্কার” সম্বন্ধে নানা কথা বলেছে । এই কথার উপর বিশ্বাস করে ধর্মের লোকেরা বিপুল পরিমান সময়, টাকা, আনন্দ বিসর্জন দিয়েছে (আশা একটাই, পরকালে অনেককিছু পাবে ) । মৃত্যুর পর মানব দেহ পুড়ে বা মাটিতে গলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় । “পরকালের পুরস্কার” পেতে হলে একটা দেহ তো লাগবে । বিজ্ঞান নানা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে, নানা রহস্য উন্মোচন করেছে । কিন্তু এমন আশা দেখা যায় নি যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া মানব দেহ থেকে “পরকালের পুরস্কার” ভোগ করতে পারে এমন একটা দেহ পাওয়া যাবে । অথচ এই আশায় ইতিমধ্যেই বিসর্জন দেয়া হয়েছে কতকিছু । সব কিছুই তাহলে পানিতে হেলো ? এমনটা মনে হলে ধর্মে বিশ্বাসীদের মাথা খারাপ হবার মতন অবস্থা হওয়া স্বাভাবিক নয় কি ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.